জামাতের গোলাম আযম যুদ্ধাপরাধী হলে চিনাবাদাম উগ্র বাম রাজাকার কমরেড আব্দুল হক যুদ্ধাপরাধী নয় কেন? কেন তাকে—চিনাবাদামদের যুদ্ধাপরাধের বিচারের আওতায় আনা হবে না?
এ প্রশ্নটি করেছেন আমার কলম বন্ধু মানিক। মানিক আমাদের দেশের চিনাবাদম রাজনীতি নিয়ে লেখালেখি করেন—একাত্তর তার প্রিয় বিষয়। চিনাবাদামদের ভূমিকা নিয়ে একটি বইও লিখছেন।
[justify]উবুন্টুর সাথে প্রথম পরিচয়ে প্রেম হবার ব্যাপারটা নাটকীয় ছিল কোন সন্দেহ নেই, সাধারণত এই প্রেম বেশিদিন টিকে থাকে না আমার অনেক ব্যাপারেই, কিন্তু দেখা গেল এই প্রেম জেমসের কুসুম কুসুম প্রেম থেকে একেবারে ডিম সিদ্ধের মত অবস্থা হয়ে গেছে। আমার ল্যাপিতে এক পর্যায়ে আমি ডেডিকেটেড ভাবে উবুন্টু লোড করে ব্যবহার করতে লাগলাম। যাত্রা শুরু হয়েছিল উবুন্টু ৯.০৪ দিয়ে, সময়ের সাথে দেখা গেল নতুন নতুন আপগ্রেড আসছে
ভেবেছি সেদিন, বড় বেশি দুখী আমি―
তুমি বলেছিলে, “এই শেষবার দেখা!”
তোমার দু’চোখে ছিল যতটুকু নীল
ছড়িয়ে দিয়েছি সুকেশী আঁধারে একা।
তোমার জন্যে আকুলতা একবুক
চোখের কিনারে বিধবা ব্যথার ছোপ
যতনে ভেবেছি এই বুঝি সব পাওয়া
মুক্তোর মতো বড় জ্বালাময়ী সুখ।
তোমার মুখোশে স্নিগ্ধতা সন্ধান―
করোটির রোদে ঘুঘু ডাকা নীরবতা
ধূসর মলিন মৃত তারাদের গান―
শব্দের স্নানে ভেসে যাওয়া খেরো খাতা।
সকাল থেকেই কিচিরমিচির কিচিরমিচিরে কান ঝালাপালা। পা টিপে টিপে লিভিং রুমে গিয়েই দেখলাম পুরোদস্তুর সার্কাস চলছে। একটা পাখি আসে, এসে প্রথমে রেলিংএ বসে, ইতিউতি চায়, ঝুপ করে ঝোলানো বার্ড ফিডারে গিয়ে ঠোঁটে বিচি তুলে নেয় একটা। তারপর উড়ে গিয়ে মাচায় বসে খুব দ্রুত ঠুকঠুক করে বিচিটা ভেঙে খেয়েই উড়ে পালায়। আবার একটু পরে এসে একই কান্ড করে। মাঝে মাঝে বার্ড ফিডারের মাঝে রাখা বাটির পানিতে একটু ঠোঁট ভিজিয়ে নেয়।
কী আসে যায় এই যদি হয় সেই সে শেষের রাত?
এই যদি হয় শেষ দেখা এই 'তিনটে বেজে সাত'?
কী আসে যায় এই যদি হয় শেষ কটি লাইন লেখা?
কী আসে যায় আর কখনো না-ই যদি হয় দেখা?
কী আসে যায় অচিন পথে একলা গেলে হেঁটে?
কী আসে যায় কেউ যদি দেয় প্রাণের ও ফুল ছেঁটে?
কী আসে যায় না-ই যদি আর সকাল দেখা জোটে?
কী আসে যায় শব্দ যদি না আসে আর ঠোঁটে?
কী আসে যায় দুই খানি হাত বিশ্রামে যায় যদি?
আবার ফটোব্লগ (এই ব্লগের সবগুলো ছবি পয়েন্ট এন্ড শুট ক্যামেরায় তোলা)। গতবছরের মাঝামাঝি গিয়েছিলাম বান্দরবান। সেখান থেকে তোলা কিছু ছবি তুলে দিলাম এই খানে।
কিছুদিন আগে সচল সাঈদ আহমেদ মুক্তিযোদ্ধা বানু বিবি সম্পর্কে আমাদের জানিয়েছিলেন। এই বৃদ্ধা আমাদের বাংলাদেশের জন্যে যুদ্ধ করেছেন, পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হাতে নির্যাতিত হয়েছেন, হারিয়েছেন তাঁর স্বামীকে। স্বাধীন দেশে স্বয়ং বঙ্গবন্ধু প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, তিনি বানু বিবিকে সহায়তা করবেন। বঙ্গবন্ধু তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষার আগেই নিহত হন।
১৮৫৬ সালের অগাস্ট মাসের রৌদ্রকরোজ্জ্বল এক প্রভাত । উত্তর-পশ্চিম জার্মানির নিয়ান্ডারথাল উপত্যকার চুনা-পাথরের খনিতে সেদিনের কর্মব্যস্ততা মাত্র শুরু হয়েছে । হঠাৎই এক শ্রমিকের শাবল শক্ত কিছুতে বাড়ি খেয়ে ঠং করে আওয়াজ করে উঠল । শ্রমিকটি আগ্রহী হয়ে আরেকটু খুড়েই দেখতে পেলো কিছু হাড়-গোড় । হয়তো পাহাড়ী ভালুকের হাড় এই ভেবে সে সেগুলো পাশে সরিয়ে রাখলো পরে দেখার জন্যে । ওই দিনই খনি শ্রমিকটি হাড়গুলো দেখাতে নিয়ে
[justify]প্রথম আলো বাংলাদেশের পত্রিকা পাঠকের ওপর একটা বিশাল ভূমিকা রাখে বলে ধারণা করা হয়। বদলে যাও, বদলে দাও শ্লোগানে মুখর এই পত্রিকা-কর্পোরেট একাত্তরের চেতনা ধূলিস্যাৎ করে দেয়ার জন্য গোচর অগোচরে ভূমিকা রাখছে। মোবাইল কর্পোরেট গোষ্ঠী ও নিওলিব্যারেল এনজিও ব্যবসায়ীদের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত থাকা প্রথম আলো জনমতকে বিকশিত না করে সেটাকে রুদ্ধ করে রাখার জন্য স্তম্ভ লেখকদের ভাড়া খাটায়। বাংলাদেশের এক শ্রেণীর
ঐ যে নীল পাহাড়ের চূড়া, তার কাছে আছে এক বিরাট হ্রদ, সেই হ্রদ থেকে পাড়ের একটা দিকের পাথরের বাঁধন কাটিয়ে নেমে এসেছে ঝর্ণা, সেই ঝর্ণা নদী হয়ে বয়ে এসেছে নিচে, তিনকূট পাথরের কাছে এসে হয়েছে সরোবর, সেই সরোবরে আছে ঘূর্ণী। জল সেখানে নিশিদিন ঘুরপাক খায়।