খান একাডেমির ব্যাপারটা বেশ হুটহাট করেই হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত স্যাল খান ওরফে সালমান খান নামক এক ভদ্রলোক তার ভাগ্নিকে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অংক বোঝাতেন। হার্ভাদ থেকে পাস করেছেন, নির্ঘাত অংকের ওস্তাদ। ভাগ্নিও স্কুলে বেশ ভাল করা শুরু করল। তার সুবাদে কয়েকদিনের মধ্যে ভাগ্নির বেশ কয়েকজন বন্ধু-বান্ধবও জুটে গেল, সবাই স্যাল আঙ্কেলের কাছে অংক শিখবে। স্যালের শেখানোর মাধ্যমটাও বেশ মজার!
নতুন একটা কমিক লাইনে হাত দিলো কালাইডোস্কোপ। শুধু গোয়েন্দাগিরি করলেই কি চলবে, একটু বিজ্ঞানের সাথে টিজ্ঞান লাগবে না?
অতএব এক ক্ষ্যাপাটে বিজ্ঞানীকে নিয়ে কিছু খসড়া আঁকিবুকি চলছে। বিজ্ঞানী প্রোফেসর দাদু, তার পড়শী দুই বিচ্ছু আর বিজ্ঞানীর পোষা রোবট রোবু ঠাকুরকে নিয়ে এগোচ্ছে গল্প।
প্রতি বছর এই সময় সুইডেনের প্রায় সব গুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল স্কুলের ছেলে মেয়েদের মাঝে ইন্টার ইউনিভার্সিটি ব্রানবল টুর্নামেন্ট হয়। ব্রানবল খেলার সাথে ক্রিকেটের কিছু মিল খুঁজে পাওয়াতে কিছু না বুঝেই আগ্রহী হয়ে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি টিমে নাম দিয়ে ফেলি!
[justify]রাখাল অন্যান্য দিনের মতোই অশ্বত্থ গাছ থেকে কিছুটা দূরে একটু ছায়া একটু আলো জায়গাটাতে তার দোকানদারি শুরু করে। ছালা থেকে কাছিমগুলোকে বের করে উলটো করে রেখে দেয় কালো পলিথিন শিটটার ওপর। দা, ছুরিগুলোকে ধোয়ার জন্য বাজারের কোনায় আকবরের চায়ের দোকানের সামনের টিউব ওয়েলের দিকে রওনা দিলে কাছিমগুলোর ফুরসৎ মেলে। গলা বাড়িয়ে উলটো পৃথিবী দেখতে গিয়ে ঘাসের ডগায় দৃষ্টি আটকে গিয়ে তাদের পৃথিবী কিছুটা অস্পষ্ট হয়
হজ্বের পরে কোন কাল্পনিক চাকুরিদাতা আর আমার মাঝের কথপোকথনঃ
বসঃ ওই, সৌদি যাবি? কাম আছে
আমিঃ হ সার, নবীর রসুলের দেশ, যামু না কেনু যামু, কি কাম, বেতনাদি কিমুন?
বসঃ কাম কঠিক কিছু না, বেতনাদিও ভালু, কিন্তুক শর্ত আছে
আমিঃ কি শর্ত?
বসঃ কই যাবি তোর চয়েস মাগার, তিন বছরে একবারের বেশী মক্কা-মদীনা যাইবার পারবি না, অহন যাবি?
আমিঃ তাইলে সার, আল বাইক আছে এরুম যায়গায় দ্যান। অন্তত না খায়া মরুম না।
আজকের পর্ব আরবের অসাধারণ স্বাদসম্রাজ্যের ওপরে। আমার স্বাদগ্রন্থি সবসময় সবার সাথে মিলে না, তার পরেও আরবী স্বাদের রাজ্যে বিনামূল্যে ভ্রমণ গাইডে আপনি আমন্ত্রিত।
****************************************************************************************
[justify]ইশরাতের মতো মেয়ের পক্ষে হানিফের মতো ছেলেকে পাত্তা দেবার কোনো কারণ ছিল না। বিশেষ পাত্তা সে দেয়ওনি। শুধু মাঝে-মধ্যে এক-আধটু করুণা করেছিল মাত্র। কোনটা ‘করুণা করা’ আর কোনটা ‘সুযোগ দেয়া’ সেটা বোঝার ক্ষমতা হানিফের থাকার কথা না, তাই হানিফ যা কিছু নিয়েছে প্রসাদ ভেবে নিয়েছে।
এটা কোস্টারিকার উপকথা। তবে এই উপকথা একটু আলাদা আলাদা আঙ্গিকে গোটা ভারতীয় উপমহাদেশ ও ইউরোপ জুড়ে শোনা যায়।
এক তরুণ রাজা এক গ্রীষ্মের সকালে ঘোড়ায় চড়ে বেরিয়েছে বনে শিকার করতে। বনে ঢোকার মুখে সে দেখলো একটা বিরাট সতেজ সবুজ কমলালেবুর গাছ। হাতের নাগালে ঝুলে আছে তিন তিনটে পাকা পাকা কমলালেবু। রাজা টপাটপ কমলা তিনটে পেড়ে কোমরের পেটিকায় রেখে দিলো। পরে সময় বুঝে খাওয়া যাবে।
[justify]বাবলা রাগে ফুঁসতে লাগল। বাসা থেকে বের হয়ে অন্ধের মতো হাঁটতে লাগল। আচ্ছা, বাবা সারাদিন খেটে এসে কেন তার সাথেই এইরকম চিৎকার করেন? আর ভালো লাগে না।
হালকা গুড়িগুড়ি বৃষ্টি পড়ছে। ভিজতে কখনই খারাপ লাগে না বাবলার। বিকেল হলে কোয়ার্টার মাঠে ফুটবল খেলা যেত। এখন সন্ধ্যা, তাই ইচ্ছে করলেও খেলা যাবে না।
তোমায় নিয়ে ভাবনা আকাশ কুসুম,
পাইলে তোমায় ‘কেতনা যে ম্যায় খুশ্’ হুম,
জীবনটা পায় ভালোবাসার উষুম।
তোমায় আমি অনেক ভালবাসুম,
ইচ্ছামতো তোমার কাছে আসুম,
খুশীর ঠেলায় অট্টহাসি হাসুম।
শিশুসাহিত্যিক আলী ইমাম সত্যজিৎভক্ত। যেমন তেমন ভক্ত নয়। ভয়াবহ ভক্ত। সত্যজিৎভক্ত আমিও। তবে আলী ইমামের মতো না। স্কুল জীবনে পথের পাঁচালি দেখে আলী ইমাম কাঁদে। অপুর জন্যে কাঁদে। দূর্গার জন্যে কাঁদে। পথের পাঁচালি দেখে আমারো মন খারাপ হয়। অপুর জন্যে। দূর্গার জন্যে। কিন্ত