আমি মনে হয় একেবারে মুক্ত পাগল হয়ে যাচ্ছি, বদ্ধ পাগল স্টেজ পার হয়ে গেছে। আমাদের এক দিদিমণি আমাদের বোঝাতেন পাগল নানাপ্রকার- দিব্যোন্মাদ ভাবোন্মাদ বীভৎসোন্মাদ। এক সুরসিকা ছাত্রী বলেছিলো "না না দিদিমণি, শুধু এগুলো না, আরো দু'খানা আছে, বদ্ধোন্মাদ আর মুক্তোন্মাদ। " তারপরে কী হইলো জানে শ্যামলাল।
এক দেশে এক রাখাল ছিল। সে খুব সহজ সরল আর প্রান চঞ্চল বালক ছিল। সে দেখতে সুন্দর আর বলবান ছিল। সারাদিন ভেড়া চড়াতো মাঠে আর অবসরে গান গাইত আর বাঁশি বাজাত। তার গান শুনে বনের পশুপাখিরাও মন মুগ্ধ হয়ে সে গান শুনতো। সেই দেশের সাবাই রাখালকে অনেক ভালোবাসতো। সে দেশে এক ভয়ংকর রাক্ষস ছিল। সে সাবাইকে কষ্ট দিত। কারো বাড়ীর ছাগল নিয়ে যেত, কারো বাড়ীর গরু নিয়ে যেত। মাঝে মাঝে ইচ্ছে হলে মানুষকে নিয়ে যেত। কিন্তু সে রাখাল
শুরুতেই বলে রাখি এই পোস্টটি একেবারেই খটমটে কাজেই যারা পড়বেন সম্পূর্ণ দায়িত্বে পড়বেন এবং যারা শেয়ার করবেন তারাও অবশ্যই নিজ দায়িত্ব শেয়ার করবেন ।
গত কয়েকদিন আগে হয়ে গেলো মহাকাশে প্রথম মানব বিচরণের (এপ্রিল ১২, ১৯৬১) সুবর্ণজয়ন্তী| যে মানুষটির চেহারা এরসাথে মনে ভেসে ওঠে তিনি ইউরি গ্যাগারিন| কৃষকের ঘরে জন্মানো ৫ ফুট ২ ইঞ্চি উচ্চতার এই মানুষটি মানব সভ্যতার উজ্জলতম নক্ষত্র হয়ে থাকবেন চিরকাল| মহাকাশ থেকে ভেসে আসা প্রথম মানুষের প্রথম কথাটা ছিল "পৃথিবীটা দেখছি!
হালকা নীল আলোর মধ্য দিয়ে উড়ে যাচ্ছি, সঙ্গে সাদা পালকের মতন দেখতে অচেনা জিনিসের পোশাক পরা এক অদ্ভুত মানুষ, ওর মুখ দেখতে পাই না, ওর ডান হাত দিয়ে আমার বাঁহাত চেপে ধরে আছে, আমি সম্পূর্ণ ভারশূন্য!
যখন সৈনিক ছিলাম
ব্রায়ান ই টার্নার
[justify]
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালাতে গিয়ে আমি একটা গর্তে আশ্রয় নিই। সেখানে দেখি নীল উর্দির এক লোক বসে আছে। এদিকে আমার গায়ের উর্দি সবুজ। যন্ত্রণাবিদ্ধ চোখে সে আমার দিকে তাকায়। আমার ভাষায় একটা শব্দ উচ্চারণ করে।
সবাইকে প্রথমেই জানাই বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা।
ফটোশপের উপর এলোমেলোভাবে প্রয়োজনীয় কিছু টিপস নিয়েই আজকের লেখা।
সর্বক্ষেত্রে রাজনৈতিক অস্থিরতা আমাদের মস্তিষ্ক কে সারাক্ষণ জ্যাম করে রাখে।দেশের বিরাজমান মূল সমস্যাগুলো তাই আলোচনার বাইরে থেকে যায় বা কম আলোচিত হয়।একটা গভীর সমস্যা আমাদেরকে একেবারেই নিভৃতে গ্রাস করতে চলেছে।এটা একটা পৃথিবিব্যাপী সমস্যা হলেও আমরা আরও কয়েকটি দেশের সাথে মিলিতভাবে এই সমস্যার নেতৃত্ব দিয়ে চলেছি-নিজেদের অজান্তেই।কিন্তু এইধরনের নেতৃত্ব কখনোই সম্মানের নয়। তাই আমাদের উচিৎ সেখান থেকে সরে আসা