আবাসিক হলের পেছন দিকের পুকুরটায় লুকিয়ে আছে রাশেদ। পুকুরটার চারপাশ ঝোপে ঢাকা। কচুরিপানায় ভরে গেছে প্রায়। হলের এই পেছন দিকটা বেশ অন্ধকার। হলের ভেতর ব্যাপক তোলপাড় হচ্ছে, শব্দ পাচ্ছে সে। নিশ্চয় প্রত্যেকটি রুম সার্চ করা হচ্ছে রাশেদের খোঁজে। হুট করে পায়ের শব্দ পেল রাশেদ। এই দিকেই এগিয়ে আসছে। ভয়ে সিটিয়ে গেল রাশেদ। বুঝতে পারছে, পুকুরের পাড়ে এসে দাড়িয়েছে। পাথর হয়ে গেল রাশেদ, মোবাইলের আলো ফেলে হচ্ছে পুকুরে।
বুয়েট ক্যাফেতে বড় পর্দায় খেলা দেখছিল নরক হাসান , আর মনে মনে হাসছিল । শ’ দুয়েক বুয়েটিয়ান বসে আছে তার পেছনে । না শুধু বসে নেই, মনের সুখে ভুভুজেলা বাজাচ্ছে তারা । এরা নিশ্চয়ই কৃতজ্ঞ তার কাছে , ছাত্রলীগের কাছে , এভাবে তাদের খেলা দেখার সুযোগ করে দেওয়ায় । নরক মনে মনে ভাবে , যাক আগামী ২ বছর অন্তত আরামে থাকা যাবে । বেকুব গৌতমের কথা ভেবে হাসি পায় নরকের , ব্যাটা কি মনে করেছিল নিজেকে ? বুয়েটের রক্ষাকর্তা ?
[justify]
।১।
কখনও এমন হয় যখন একজন শিল্পী বেঁচে থাকেন তখন অনেক সময়ই আমরা বুঝতে পারি না আমাদের কতটা জুড়ে তিনি আছেন। মৃত্যু এসে হঠাৎ করে আমাদের মাঝ থেকে তাঁকে কেড়ে নিলেও সঙ্গে সঙ্গেই যে শূন্যতা অনুভব করি তাও নয়। যতদিন যায় শূন্যতার অনুভূতি স্পষ্টতর হয় আমাদের প্রতিদিন। সুচিত্রা মিত্রের মৃত্যুতে বাঙালিভুবন যতই শোকার্ত হোক না কেন, এই বিয়োগের তাৎপর্য সবটাই আমরা অনুভব করতে পারছি এমনটা নয়। হয়ত নিজের বোধ বা বোধহীনতাকে বহ
[justify]তেজস্ক্রিয়তার বিপদ
জাপান ভয়াবহ ভূমিকম্প এবং সুনামির পর এখন মোকাবেলা করছে পারমাণবিক বিপর্যয়ের হুমকি। নানা গুজব, মতামত চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ছে। কোনটা সত্যি, কোনটা মিথ্যা নির্ধারণ করা কঠিন। মূলত প্রচারমাধ্যমে আসা তথ্যগুলি একসাথে করে বাংলায় লিখে রাখছি। পোস্টে যারা তথ্য এবং মন্তব্য করে আপডেট জানাচ্ছেন, তাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ফুয়েল কি করে সুরক্ষিত থাকেঃ
আমি রাজাকারদের বিচার চাই। আমার বয়সী তেইশ চব্বিশ বছর বয়সের প্রায় সবাই তাই চায়। যার প্রতিফলণ গত নির্বাচনেই দেখা গেছে। জামাতে ইসলামী ভোট না পেয়ে মাটিতে গড়াগড়ি খেলো।
ড: শর্মিলা বোসকে নিয়ে সচলের পাতায় লিখেছিলাম প্রায় তিন বছর আগে। সম্প্রতি তিনি আবারও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হচ্ছেন তার লেখা বই "ডেড রেকনিং: মেমোরীজ অফ বাংলাদেশ অফ দ্য নাইনটিন সেভেনটিন ওয়ান" বইটি প্রকাশের প্রাক্কাল
তারা দুই বন্ধু।
দুইজনেরই জীবনে অনেক কিছু করার শখ ছিলো, শেষমেশ সেসব শখের কিছুই করতে না পেরে তারা ছকে বাঁধা জীবনে অভ্যস্ত হয়ার চেষ্টা করে। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত অফিস করে, বাসায় ফেরে তারপর ঘুমায়। আবার পরের দিন যায় অফিসে। তাই প্রতি সপ্তাহ শেষে দুই বন্ধু এই নিরামিষ জীবনের হতাশা দূর করতে বার-এ যায় চিবিয়ে একদম ছিবড়ে করে ফেলা জীবনটায় সাময়িক উত্তেজনা আনতে।
আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বাঙালির সংগ্রাম, আত্মত্যাগ ও সম্মিলিত প্রচেষ্টার ইতিহাস। আমাদের স্বাধীনতার বিজয়গাথা রচিত হয়েছে রক্ত, অশ্রু আর ভালোবাসার অক্ষরে। এ বিজয় শুধু বাঙালির নয়, বরং শোষণের বিরুদ্ধে সাহসী মানবতার। তাই আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে আমরা পাশে পেয়েছি কিছু অবাঙালিকেও যারা দেশ-জাতির সীমারেখা ভুলে এগিয়ে এসেছেন মানবতার আহ্বানে। এসব অবিস্মরণীয় ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ স্বাধীনতার ৪০ বছর পূর্তি