মনের কোন এক কোণায় একটা নকশীকাটা সিন্দুকে জমানো এই শহরকে ঘিরে রাজ্যের স্মৃতি। একটা ভীষণ ঝড়ো দুপুরে প্রথম এই শহরকে দেখা। সাথে এক মামা ছিলেন, বাবা-মা অন্য বাহনে। মফ:স্বলের একটা শহর থেকে লঞ্চে করে সদরঘাটে নেমে এসে শাপলার চত্বর, দোয়েলের চত্বর, মতিঝিলের সেই একমাত্র উঁচু বাড়িটা, সব অবাক হয়ে দেখতে দেখতে কখন সব কালো করে কালিগোলা মেঘেরা নেমে এসেছিলো। বছর চারেকের আমার মাথায় এসেছিলো ভীষণ কালচে ওই মেঘগুল
১.
সিগারেটের ধোঁয়া কি বিষাদ কমায়?
খুব জানতে ইচ্ছা করছে হঠাৎ করে। গতকাল ঢাকা’র শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ ব্যাটিং-এর হতাশাজনক প্রদর্শনীর পরে হঠাৎ করেই গ্যালারী প্রায় ফাঁকা হয়ে এলো। হাতের প্ল্যাকার্ড, ব্যানার, ফেস্টুন, পানির বোতল, খেলোয়ারদের উৎসাহ দেবার জন্য তালে তালে শব্দ করার প্লাস্টিকের হাওয়া ভরা পাইপ মাঠের দিকে ছুঁড়ে দিয়ে অনেকে মাঠ ছাড়লেন থমথমে মুখ নিয়ে।
[justify]সবকিছুর শুরু হয় নাকি ছোট্ট একটা স্বপ্নে। আমার সমস্যা হচ্ছে- শুরুর সঙ্গে সঙ্গে তা শেষও হয়ে যায় ওই স্বপ্নেই। তো, এইভাবে অনেক কিছুই করতে চেয়েছি এবং করা হয় নি। এই তো কিছুদিন আগে জাফর ইকবাল স্যারের লেখাটা পড়তে পড়তে মনে করে দেখার চেষ্টা করছিলাম জাতীয় সঙ্গীত পুরোটা মনে করতে পারি কি না। লজ্জার সঙ্গে আবিষ্কার করলাম ভুলে গ
আমরা আনুমানিক একটি সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি যে সভ্যতার সূচনা হয়েছিল স্মৃতিচারণ এবং চিন্তুন প্রক্রিয়া শুরুর মাধ্যমে। এরই উপজাত হিসেবে হাতিয়ার ব্যবহার শুরু হয় ৩৮ লাখ বছর আগে। তাতে টিকে থাকার ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা তৈরি হয় - সূচনা হয় সাংস্কৃতিক বিবর্তনের। কিন্তু শুধু টিকে থাকার স্বার্থেই নয়, নিজের স্বজাতির সঙ্গে সংঘর্ষের মাধ্যমে প্রয়োজনের বাইরে আরেকটি প্রবণতার সূচনা হয় - অন্যকে পরাজিত করার সেই উচ্ছাস যাক
(আগের পর্বগুলো পড়া না হয়ে থাকলে একটু চোখ বুলিয়ে নিন)
কওমী মাদ্রাসায় আমার কয়েকটা দিন
কওমী মাদ্রাসায় আমার কয়েকটা দিন - ২
ভূমিকা:
কোন একটি হিন্দি ছায়াছবিতে নানা পাটেকার অভিনীত চরিত্রটি খুন না করেও খুনের দায়ে জেলে যায়। জেলে একজনের সঙ্গে কথোপকথনে তার সংলাপটি এরকম- ‘আমি অন্ধের কাছে আয়না বিক্রি করি, তারপর তাদের দেখতে শেখাই’। বলছি ড. ইউনূসের কথা, যিনি গ্রামীণ ব্যাংক নামক একটি প্রতিষ্ঠান গড়েছেন, খ্যাতি ও সমালোচনা কুড়িয়েছেন, দেশের জন্য সম্মান এনেছেন। এক সময় সামরিক সরকারের আনুকূল্যে রাজনীতি করতে চেয়েছেন, এবং অবশেষে খুব অপমানজনকভাবে তাঁরই গড়া প্রতিষ্ঠান থেকে বিদায় নিচ্ছেন।
টাইগারপাসে তিনটা বাঘমামা কিংবা মামীকে কে রাস্তার আশেপাশে সেট করে দেয়া হয়েছে। যদিও এই বাঘ চট্টগ্রামে কখনো দেখা যায়নি। চট্টগ্রামের বাঘ চিতাবাঘ। এই বাঘ সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার। হোক ভিন্ন জেলার বাঘ। বাংলাদেশেরই তো। তবে যিনি এই বাঘের শিল্পী তিনি সম্ভবতঃ সুলতানের ধারা অবলম্বন করতে চেয়েছিলেন ভাস্কর্য তৈরীতে। শিল্পী সুলতানের চিত্রকর্মে মোটাসোটা পেশীবহুল নরনারীর প্রাচুর্য লক্ষনীয়।
গতকাল আমরা খুব লজ্জাজনক ভাবে হেরে গেছি। আমি ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে হারার কথা বলছি না, আমরা হেরেছি স্পোর্টসম্যানশিপের কাছে, আমরা হেরেছি শুভবুদ্ধির কাছে, আমরা হেরে গেছি সারা পৃথিবীর কাছে!