পায় না প্রকাশ ঘরের প্রতি টান,
বাবা-মা এর খোঁজ দিতে যে চাপা অভিমান।
কয়টা টাকা , ইকটু আহার সবার প্রতি তাদের আহবান।
ওরা পথের ধারে পরে থাকা অনাথ , এতিম,
দুস্থ শিশু ।
চেয়ে দেখ ছুটছে ওরা তুমার পিছু পিছু।
কয়েছ কি কোন কথা ইকটু খানি আদর মাখা?
জানি বলনি !
দিয়েছ তাড়িয়ে,
যে এসেছিল হতভাগিনী।
আমিও করি অমন,
ভয় হয় সেদিন ভেবে
বিধি মোদের জবাব নিবে যেদিন ।
বিশ্বকাপ খেলা শুরুর পর থেকেই খুব অবাক হয়ে লক্ষ করলাম পত্রিকান্তরে বিভিন্নভাবে সাংবাদিকরা বিভ্রান্তকর রিপোর্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে এক প্রকার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। এই রিপোর্টগুলো মন দিয়ে পড়লে দেখা যায় প্রতিটা লেখার কিছু সাধারণ বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। যেমন -
১। আশরাফুল লেহন
২। সাকিব এর বিরুদ্ধে বিষাদগার
৩। সিডন্সের বিরুদ্ধে বিষাদগার
৪। দলীয় কোন্দল সৃষ্টি ইত্যাদি
কে যেন জড়িয়ে ধরলো শক্ত করে। চিনি কি তাকে ? নাতো। বিজয়ের আনন্দ কি আপন পর ভেদাভেদ ভুলিয়ে দেয় ? আলিঙ্গন যন্ত্রণা থেকে মুক্ত হতেই ভুভুজেলার আওয়াজে কান ঝালাপালা। আর ঢাকের শব্দে উন্মাতাল জনসমুদ্র। "আমরা জিতে গেছি ভাই।" কান ফাটিয়ে চিল্লায় পাশের জন। জানি তো। এতক্ষনতো পাশে বসেই খেলা দেখলাম। মানুষকি পাগল হয়ে গেছে? এরাই কি সেই জনতা যারা পুরা দলকে একসাথে গালাগালি করেছে বিপর্যস্ত হতাশায়?
বিপ্লব নিয়ে কবিতা লেখা মানায় না আমাকে।
সুবিধা ও ভোগ, এই দুই বাদের ভোক্তা আমি।
আর অবসরে টিভির পর্দায় ভোক্তা, বিপ্লবের।
তাহরির স্কয়ার, বেনগাজি বা নূর হোসেন স্কয়ারে নিপাত যাওয়া একনায়কেরা
আমার মীমাংসিত দৈনন্দিনে উত্তেজনা দেয় কিছুটা।
এই তো।
না-যুদ্ধ, না-প্রেম, না-তীব্র, টিপটিপ যাপন করা দিনে,
দায়সারা সাবধানী আত্মপ্রেমিকতা।
তবুও হঠাৎ সাবধানের পকেট কেটে বেরিয়ে পড়ে দু-একটা আধুলি ইচ্ছা।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ডিসকাশন প্রজেক্টের পক্ষ থেকে বিজ্ঞান বক্তৃতা দিতে গেলে নানা ধরনের প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়। বেশিরভাগই সেখানে কিশোর-তরুণরা থাকেন, তাদের অনুভূতিগুলোকে তুলে ধরে বিষয়ভিত্তিক আলোচনার পাশাপাশি নানা প্রশ্ন করেন। কেউ জানতে চান মহাবিশ্ব সৃষ্টির আগে কী ছিল, তার পরিণতিই বা কী? ডাইনোসররা বিলুপ্ত হলো কীভাবে? ডায়নোসররা বিলুপ্ত না হলে মানুষ কি রাজত্ব করতে পারত?
১. কৌতুহলের শুরু:
বিবিসি, এএফপি অথবা টাইম ম্যাগাজিনের রিপোর্টগুলো সত্যি হয়ে থাকলে ঢাকার মীরপুরে গত ১৭ই ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে গেছে পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় কলেরা ভ্যাকসিনের ট্রায়াল। রিপোর্ট অনুযায়ী মীরপুর এলাকার আড়াই লাখ লোকের ওপরে এই ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চালানো হবে। যে ভ্যাকসিন ব্যবহার করা হবে সেটি ভারতে তৈরী এবং সস্তা। চার বছর ধরে ট্রায়ালে অংশগ্রহণকারীদের পর্যবেক্ষণ করা হবে। প্রাপ্ত ফলাফল থেকে বোঝা যাবে বাংলাদেশে এবং পৃথিবীর অন্য যে কোন জায়গায় কলেরার প্রতিষেধক টীকা বৃহত্তর জাতীয় পরিসরে ব্যবহার করা যাবে কি না।
ঢাকায় বসে একজন যদি বলে, সে জিয়ারত করতে যাচ্ছে, সবাই ভাববে, সে আজিমপুরে যাবে, কিংবা বনানীতে অথবা বুদ্ধিজীবী গোরস্তানে। আমাদের যুবক তেমনটাই ভাবল, যখন জেদ্দায় তার মিসরীয় সহকর্মী জানাল যে সে স্ত্রী জিয়ারতে যাচ্ছে কাল। আর চোখে মুখে একটা সহানুভূতির ভাব ফুটিয়ে প্রায় বলেই ফেলতে যাচ্ছিল, আই অ্যাম ভেরী সরি টু নো দ্যাট……। কিন্তু একটু থতমত খেয়ে গেল সহকর্মীর আকর্ণবিস্তৃত একখান হাসি আর সর্বোপরি আনন্দোচ্ছ্বল মু
[justify]আঁধারের পরে যে অন্ধকারে নিয়ে যায় আপনাকে
ক্রমাগত ক্ষয়ে যাওয়া অতীত, চেতনার মুখ
পূর্বাশার আলোতে ধরা পড়ে ছায়ার নিদারুণ আকুতি
কখনওবা উপেক্ষায় প্রাপ্তির সবটুকু সুখ।
নির্বিকার পদচিহ্নে ক্রমশ অস্পষ্ট হয়ে যেতে থাকে
ধুঁকে ধুঁকে এগিয়ে আসা গন্তব্য,
অনুভূতিতে আঁকড়ে থাকে হারানোর ইতিহাস
আর শূণ্যতার স্বরচিত মৃতকাব্য।
প্রকাশক জর্জ পাটনাম একজন বৈমানিকের আটলান্টিক অতিক্রমের অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা বই প্রকাশ করবেন। যেহেতু সমস্ত পৃথিবীর মনোযোগ থাকবে তার দিকে, তাই তাকে হতে হবে আকর্ষনীয় একজন মহিলা, এবং অবশ্যই বৈমানিক। চ্যালেঞ্জ লুফে নেয় অ্যামেলিয়া। কিন্তু বাঁধ সাধে অতীত ইতিহাস, ইতোমধ্যে আটলান্টিক পাড়ি দিতে গিয়ে প্রান হারায় তিন জন মহিলা বৈমানিক। তাই অভিযানে সে স্বয়ং চালকের আসনটি পাবেনা, অভিযানের দায়িত্ব দক্ষ চালক বিল ও