গোয়েন্দা ঝাকানাকার চেহারাটা অনেকে পছন্দ করতে পারেননি। অভিযোগ-অনুযোগ এসেছে। একটু নাকি বেশি পেকে গেছে বেচারা। চুল-ভুরু-মোচ সব সাদা। আরেকটু কাঁচা আর কচি গোয়েন্দা চাইছেন সবাই। কিন্তু বয়স কি আর চুলের রং দেখে বোঝা যায়? বদরুর মডেলকে দেখুন। ৮২ বছর বয়সেও পোস্টারভর্তি কালোচুল মাথায়। আর বয়স তো মনের ব্যাপার। ওখানে ঝাকানাকা বরাবরই মাসুদ্রানার মত চিরতরুণ।
কিন্তু ঝাকানাকার চেহারাটা এমন হতে গেলো কেন?
গুটি গুটি পায়ে এগিয়ে আসছে বিশ্বকাপ ক্রিকেট, দেশের মাটিতে প্রথম বৈশ্বিক আসর। অনেক প্রত্যাশা ও প্রতীক্ষার বিশ্বকাপ উপলক্ষ্যে সচলায়তন আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছে কিছু আয়োজন।
প্রথম আয়োজন সচলায়তনের নিজস্ব প্রেডিকশন গেম। সচলায়তনের যেকোনো পাঠক নিচের ফর্মটি ব্যবহার করে টুর্নামেন্টের প্রতিটি খেলার ফলাফল অনুমান করতে পারবেন। সাধারণ পাঠকের সুবিধার্থে ইচ্ছাকৃত ভাবেই ব্যাক্তিগত অর্জনের (রান, উইকেট, ক্যাচ) পরিবর্তে দলীয় ফলাফলের উপর জোর দেওয়া হয়েছে। এই সরলতার কারণে দৈনন্দিন ব্যস্ততা সত্বেও যেকোনো পাঠক অংশগ্রহণ করতে পারবেন বলে আমাদের বিশ্বাস।
তবু ভালোবাসি তোমায়
জানিনা এ লেখা তুমি পড়বে কিনা? কিন্তু বুকের ভেতর জমে থাকা কষ্টগুলো আর চেপে রাখতে পারলাম না। তাই এই খোলা চিঠি তোমাকে দিলাম। কেমন আছ তুমি? জানি এর কোন উত্তর তুমি দেবে না। অনেকদিন হয়ে গেছে তোমাকে দেখিনা। তোমাকে দেখার তৃষ্ণায় যখন ছটফট করতে থাকি, তখন আর কিছু না পেয়ে ইন্টারনেটের পাতায় খুঁজে বেড়াই তোমাকে। সেখানে তোমাকে খুঁজে পেলেও তোমার মুখটা আমার কাছে অদৃশ্যই থেকে যায়।
[justify]বিকালবেলা সময় চারটার চৌহদ্দিতে ঢুকলেই মনটা আনচান শুরু করে। বারবার ঘড়ি দেখতে থাকি। অফিস শেষ সাড়ে চারটায়। তারপর যেতে যেতে আরও আধাঘন্টা কমপক্ষে, কাওরানবাজার থেকে শাহবাগ। ফেব্রুয়ারি মাস এলেই আমার শাহবাগ ভ্রমণ প্রতিবার প্রায় প্রতিদিন ঘটতে থাকে। কারণ আর কিছুই নয়, বইমেলা। সাহিত্য কিংবা বই বিষয়ে আমার প্রাথমিক জ্ঞান নিতান্তই প্রাক-প্রাথমিক। তাই বলে এটা ভাববার কোনো অবকাশ নেই যে, আমি মূলত আমার জ্ঞানের কিংবা বই এর ভান্ডার সমৃদ্ধ করতে বইমেলায় যাই। আসলে এক অন্যরকম অনুভূতির টানে যাই সেখানে। এত্তএত্ত বই মিলে সেখানে যেন এক অন্যরকম প্রাণের আবহ। এক একটি অবারিত জগত যেন আটকে আছে বর্ণিল মলাট আর গ্রাফাইটের ভাঁজে ভাঁজে। সেগুলোর দিকে চেয়ে দেখতেও কেমন যেন এক অদ্ভুত ভালোলাগা কাজ করে। কেন করে জানিনা। তবে এই বইমেলাতে যাওয়ার সুবাদে এবং আমার কতিপয় অত্যন্ত পড়ুয়া বন্ধুর কল্যাণে আমি সাহিত্যের অনেক অজানা মনোমুগ্ধকর বিষয় কিছুকিছু অবলোকন করার সুযোগ পেয়েছি। আর এরই টানে আমি হয়ত এখন মাঝেমধ্যেই ছুটে যাই বই এর দোকানে। বই দেখি, পাতা উল্টাই, লেখার ভিতরে লেখকের সত্ত্বাটাকে চেনার চেষ্টা করি। মানিব্যাগ সম্মতি দিলে সাথে সাথে কিনে ফেলি। কখনওবা ব্যাগভর্তি বই নিয়ে হাঁটার সময় নিজে নিজেই চমকে উঠি, খাইছে! কতগুলো কল্পনার জগত আমার এই হাতের মুঠোয়। নিজেকে আকাশগঙ্গা ভাবতে থাকি। আর বাসায় এসে তার গ্রহ-নক্ষত্র, তারকারাজি আর নীহারিকাপুঞ্জ আবিষ্কার আর উপভোগে তন্ময় হয়ে যেতে থাকি।
সুমেল এর মেজাজটা হঠাত করেই খারাপ হয়ে গেল। সকাল বেলা উঠেই এমন খারাপ খবর পড়লে আর কিভাবে মন ভালো রাখা যায়। এই মাত্র কদিন হল সুমেল বিলেত থেকে মাস্টার্স শেষ করে এলো। এক মাসও হয়নি। এর মধ্যেই এমন বিরক্তি ধরে যাবে সে ভাতেই পারেনি। না কোনও খুন খারাবির খবর না, চুরি ছিনাতাই ও না। এসব খবর তো প্রতিদিনই পড়তেই হয়। বিলেত থাকতেও পড়েছে অনলাইনে। আজকের মন খারাপের কারন অন্য খবর। অটোরিক্সাচালকরা যাত্রীদের জিম্মি করে মি
আসলে এটা ঠিকঠাক লেখা বলতে যা বোঝায় তা না। আপডেট হওয়া নতুন ব্যবস্থায় ছবি দেওয়া যায় কিনা পরীক্ষা করে দেখছিলাম, শুধু ছবি তো আর দিতে পারি না, তাই কয়েকটা কথাও লিখে দিলাম।
এ শহরে এসেছিলাম গ্রীষ্মের শেষে, আমাকে সবাই বলেছিলো "ও, তুই ঐ ধোঁয়াপাহাড়ের কাছে যাচ্ছিস, তাহলে চারখানা মরশুম দেখতে পাবি। ওখানে গ্রীষ্মশরৎশীতবসন্ত সব আসে। "
আজ কথা বলবো আমার প্রিয় নচ্ছাড় চরিত্র বদরু খাঁকে নিয়ে।
আফগান ভাষায় বাচ্চা পশ শব্দের অর্থ (মেয়ে শিশুদের) ছেলেদের মত করে পোষাক পরিধান করা।
মুরতাজা তারিন
অনেক দুঃখের নদী পাড়ি দিয়ে তারপরে কবি
তারপর স্মৃতিতে শঙ্খচিল--একলা উড়াল
ঘরে ফেরা ছোট ছোট পায়ে
কেউ নেই, কেউ অপেক্ষা করে না--তারপরও ঘরে ফেরা
একটা রূপের বাক্সে বন্দী নির্জন রূপোলী প্রেম
কতকাল কেউ বলে না:
তোমারই অপেক্ষায় ছিলাম সারাটা জীবন
তোমাকেই ভালোবাসি সবচেয়ে বেশী
ঘরে ফিরি, তারপর স্মৃতির জানালা দিয়ে
উপরের যে ছবিটি দেখছেন- তা ফিফা ফুটবল বিশ্বকাপের সময় তোলা ব্রাজিল- আর্জেন্টিনার পতাকায় ছেয়ে যাওয়া রাজধানী ঢাকার একটি ছবি। চাইলে এমন ছবি বিশ্বকাপের সময় সারা বাংলাদেশের যে কোন প্রান্তেই বসে তোলা যাবে। আমাদের দেশ ফুটবল বিশ্বকাপ খেলে না। তাই বিশ্বকাপের সময় আমরা পরের পতাকা উড়াই। আর মনে মনে স্বপ্ন দেখি...একদিন আমরাও!