Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

অনুবাদ: লিওনার্ড ম্লোডিনো এবং স্টিফেন হকিঙের The Grand Design - ১

আশরাফ মাহমুদ এর ছবি
লিখেছেন আশরাফ মাহমুদ (তারিখ: মঙ্গল, ২৫/০১/২০১১ - ৭:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]মূল বই: The Grand Design (মহিমান্বিত নকশা)
মূল লেখক: লিওনার্ড ম্লোডিনো এবং স্টিফেন হকিং
=============================

প্রথম অধ্যায়: অস্তিত্বরহস্য (The Mystery of Being)

================================

আমাদের প্রত্যেকেই খুব অল্প সময়ের জন্য বেঁচে থাকি, এবং এই স্বল্প সময়ের মাঝে এই সমগ্র মহাবিশ্বের অল্প অংশই আমাদের পক্ষে দেখা বা অনুসন্ধান করা সম্ভব হয়ে ওঠে। কিন্তু মানব প্রজাতি খুবই কৌতূহলী। আমরা বিস্মিত হই, আমরা উত্তর খুঁজি। এই কোমল-কঠোর পৃথিবীতে বেঁচে থেকে এবং উপরের সুবিশালতার দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে মানুষ বরাবরই নানা রকমের প্রশ্ন করে গেছে: আমরা যে পৃথিবীতে বেঁচে আছি সেটাকে কীভাবে বোঝা যাবে? এই মহাবিশ্বের মতিগতিই বা কেমন? বাস্তবতার প্রকৃতি কেমন? সবকিছু কোথায় থেকে এলো? মহাবিশ্ব সৃষ্টিতে কি কোনো সৃষ্টিকর্তার প্রয়োজন ছিলো? আমরা সকলেই এইসব প্রশ্নাবলি নিয়ে সারাক্ষণ চিন্তা করি না, তবে প্রায় প্রত্যেকই কখনো না কখনো এইসব নিয়ে মাথা ঘামাই।

গতানুগতিকভাবে এইসব প্রশ্ন দর্শনশাস্ত্রের পাঠ-এখতিয়ারে ছিলো, কিন্তু দর্শনশাস্ত্রের মৃত্যু হয়েছে।


গুলাব গুলি

কুলদা রায় এর ছবি
লিখেছেন কুলদা রায় [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৪/০১/২০১১ - ১১:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(ভুমিকথা : গল্পটি বড় হয়ে গেছে। আশা করছি পাঠকগণ এড়িয়ে যাবেন। তাতে মন খারাপের কিছু নাই। গল্পটি আমার দিদিভাই জামিলা হাসানের জন্য লিখেছি। তিনি সিলেটে বাস করেন। আর কমলা খান। দিদিভাই পড়তে চেয়েছিলেন--রূপকথা। আমি চেষ্টা করেছি। হয়ে গেছে চুপকথা। সবাইকে হেড লাইন পড়ার জন্য ধন্যবাদ।)
.............................................................................................................................................................

শুপারি বাগানে শুপারি নাই। আছে গুলাব। গোল গোল গুলাব গুলি—নাড়ুর মত। শক্ত। লালচে—কোনটা কালো। গুলাব দিয়ে কি করে? প্রশ্ন নাই। উত্তরে পাহাড়।


এসোনা, হৃদয়টা অনুবাদ করে দাও

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৪/০১/২০১১ - ৮:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এসোনা, হৃদয়টা অনুবাদ করে দাও

হঠাৎ করেই সময়টা থেমে গেছে আর মাধুকরী বিকেল
আচ্ছন্ন হয়ে আছে বেনারসী নীল আলোয়
এখন আমার প্রিয় পোশাকে প্রায়ই ন্যাপথলিনের পাওয়া যায়
বহুদিন সন্ধ্যায় আকাশ দেখা হয়না কফি খাওয়া হয়না
চিলেকোঠার চাবিটাও হারিয়ে গেছে
সিদুঁর কৌটায় তুলে রাখা জলপিপি আজকাল
কেনযে ডানা ঝাপটায় । কিচ্ছু ভাললাগেনা ।
এসোনা, হৃদয়টা অনুবাদ করে দাও, অথবা চলো
এবারের শীতে চলে যাই চিম্বুক পাহাড়ে
মায়াবী মধ্যাহ্নকে অনুবাদ করব সেখানে ।

---------- নুশান


মাছি

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ২৪/০১/২০১১ - ৯:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাছিটা খুব বিরক্ত করছে। চারদিকে জানালা দরজা সব বন্ধ। কোত্থেকে এই নচ্ছার মাছিটা এসে আমার নাকের ডগায় বসতে চায়। প্রথমে পাত্তা দেইনি। কিন্তু ক্রমাগত নাকের উপর মাছির পদাঘাতে নাকটা সুড়সুড় করছে। মাছিটা এত জায়গা থাকতে নাকের ডগাটাকে টার্গেট করলো কেন বুঝতে পারছি না।

শোঁওওওও করে উড়ে এসে নাকের ঠিক ডগার মধ্যখানে ল্যান্ড করছে। গালে বসলে নিজে চড় খেয়েও মাছিকে কাবু করা যেত। এখন তা সম্ভব না। মাছি তাড়াতে এক রাজার নাক কেটে ফেলেছিল তার প্রহরী। রূপকথার গল্প মনে পড়লো। তবু দুদুবার থাবড়া মেরে নাক ব্যাথা করে ফেলেছি, কিন্তু মাছিটার কিচ্ছু হলো না।


অমৃতের হরিণী

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ২৪/০১/২০১১ - ৭:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


হাল্কা নীল ভোর, খুব মৃদু একটা আভা শুধু দেখা দিয়েছে। এখনও সূর্য উঠতে অনেক দেরি, পুবের আকাশে এখনো লাল রঙই লাগে নি। হাওয়ায় হাল্কা শীত-শীত ভাব। একটা ভোরজাগা পাখি সুরেলা গলায় ডেকে উঠলো, গানের প্রথম আখরটির মতন বাধো-বাধো ডাক।


‘কখনো আমার মাকে'

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: সোম, ২৪/০১/২০১১ - ৭:৫০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

‘কখনো আমার মাকে কোনো গান গাইতে শুনিনি।
সেই কবে শিশু রাতে ঘুম পাড়ানিয়া গান গেয়ে আমাকে কখনো ঘুম পাড়াতেন কি না,
আজ মনেই পড়ে না।
যেন তিনি সব গান দুঃখ-জাগানিয়া কোনো কাঠের সিন্দুকে রেখেছেন বন্ধ ক’রে আজীবন…
এখন তাদের গ্রন্থিল শরীর থেকে কালেভদ্রে সুর নয়, শুধু ন্যাপথলিনের তীব্র ঘ্রাণ ভেসে আসে !’
#শামসুর রাহমান


বাঁশি তো আর আগের মত বাজেনা.........

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৪/০১/২০১১ - ৩:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ক্লাস এইট অথবা নাইনে পড়তাম তখন,জেমসের একটা গান বাজারে আসল।স্কুলে যাবার পথে দোকানে, পাশের বাড়ির বড় ভাই,সহপাঠী সবার মুখে একই গান শুনি। “লিখতে পারিনা কোনো গান,আজ তুমি ছাড়া”।সুপার ডুপার হিট গান।বলাবাহুল্য গানটা আমারও ব্যাপক পছন্দের একটা গান ছিল।ছিল বললাম, কারণ আগে ছিল।এখন গানটা শুনলে আগের মতো সে অনুভূতি আর পাইনা। শুধু এই গানটাই না। আইয়ুব বাচ্চুর “নীলাঞ্জনা” গানটাও আমার খুবই পছন্দের একটা গান। স্কুলে পড়ার সময় তখনো সিডি বা ডিভিডি প্লেয়ার হাতে আসেনি। ভরসা ছিল একটা সিঙ্গার টুইনওয়ান।


মোহাম্মদ আশরাফুলকে যেসব কারনে বাংলাদেশ দলে রাখা জরুরী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৩/০১/২০১১ - ১০:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১ তে অংশগ্রহনকারী বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের দল ঘোষিত হয়েছে।খুব স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশ দলে জায়গা পেয়েছেন পরপর দুটি বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন উৎপল শুভ্র কর্তৃক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত স্বাধীনতাউত্তর বাংলাদেশের একমাত্র "বিগ ম্যাচের প্লেয়ার" মোহাম্মদ আশরাফুল।ব্যাপারটি এখানেই শেষ হতে পারতো।কিন্তু হয়নি কিছু সন্দেহপ্রবন অর্বাচীন বাঙ্গালীর জন্য, সব কিছু নিয়ে খুঁতখুঁত করা ছাড়া যাদের সকালে বিছানা থেকে গাত্রোত্থানের পর থেকে রাতে একই বিছানায় গা এলিয়ে দেয়ার মধ্যবর্তী সময়টুকুতে যাদের অন্য কোন কাজ নেই।এসব অর্বাচীনদের থোতা মুখ ভোঁতা করে দেয়ার জন্য কিছু যুক্তি খুঁজে বের করতেই হলো, যার মাধ্যমে অক


চেনা চেনা লাগে!

বাবুবাংলা এর ছবি
লিখেছেন বাবুবাংলা (তারিখ: রবি, ২৩/০১/২০১১ - ৯:৫৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আলিশা চিনয়। ছিয়ানব্বুই সালের দিকে “মেড ইন ইন্ডিয়া” অ্যালবাম দিয়ে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন এই ভারতীয় পপ মিউজিক শিল্পী। এতোদিন পরেও সেই কথা মনে আছে কারন আলিশা চিনয়ের সেই অ্যালবামের জনপ্রিয় হিন্দি গানের সুর আর মিউজিক ভিডিও দিয়ে ভারতীয় টিভি চ্যানেল আর ঢাকার রাস্তাঘাটের অডিও দোকানগুলো আমাদের চারপাশ সয়লাব করে ফেলেছিল।


সংস্কৃতি - নির্মাণ, ধ্বংসের

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: রবি, ২৩/০১/২০১১ - ৩:০৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]১.