২০১১ সালে অনুষ্ঠেয় অমর একুশে বইমেলায় সচলায়তনের সদস্য ও অতিথিদের লেখা প্রকাশিতব্য গ্রন্থের একটি তালিকা আমরা বইমেলা চলাকালীন সচলায়তনের প্রথম পাতায় প্রদর্শন করবো। তালিকাটি প্রস্তুত করার জন্যে লেখকদের কাছ থেকে আমরা নিম্নলিখিত তথ্যগুলো চাইছি।
।এক।
‘কী জুঙ্গা?!’
‘কিয়াজুঙ্গা!’
‘ঠিক জানিস তো? এই নাম? কিজুঙ্গা?
‘আরে কতবার বলি, কিজুঙ্গা না তো, কিয়াজুঙ্গা!’
‘কী আজিব নাম রে বাবা! শুনলেই কেমন আফ্রিকা আফ্রিকা গন্ধ লাগে নাকে!’
‘লাগুক না বাবা! তাতে কি? তুমি দেখ আগে কী করতে পার। জানায়ো কিন্তু।‘
ঋদ্ধ’র চিন্তার আসলেই শেষ নেই। বিশ্বকাপ চলে আসতে আর ক’দিন মাত্র বাকি, অথচ টিকিটের টিকিটি এখনো দেখা যায়নি। খোঁজ-খবর কম নেয়া হয়নি এর মধ্যে, আশা করার মত তেমন কোন খবর পাওয়া যাচ্ছে না।
টেবিলটায় অনেক্ষণ ঝিম মেরে বসে থাকার পর কলম হাতে তুলে নেন লেখক সাহেব। মাথাটা বড্ড ফাঁকা ফাঁকা লাগছে। কলম ধরা হাতটাকে কাগজের ওপর হাওয়ায় কয়েক পাক ঘুরিয়ে চুলগুলোকে চেপে ধরে হঠাৎই একটা চাপা দীর্ঘশ্বাস ছাড়েন তিনি। আজকে যে একটা গল্প লিখতে খুব ইচ্ছে করছে তার। কিন্তু কী লিখবেন!
জহিরুল ইসলাম নাদিম
স্মৃতি যে এক ধরণের শক্তি তা ছোটবেলায় প্রথম টের পাই।
যাই পড়তাম দিব্যি মনে থাকত।
অবন ঠাকুরের বই থেকে শুরু করে সুকুমার রায়
সব লেখাই এক নিঃশ্বাসে উগড়ে দিতে পারতাম
উল্লেখ করার মতো কোনো বিচ্যুতি না ঘটিয়েই।
কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতার সুবাদে আমি দেখেছি অনেক আর্টিস্ট বা গ্রাফিক ডিজাইনার আছেন যারা অ্যাডোবের নতুন কোনো ভার্সন বের হলে সেটি ইউজ করতে ভয় পান (কম্পিউটারের পারফর্মেন্সের ব্যপারটি বাদ দিয়ে)। আজকে থেকে প্রতি দিন আমি ৫টি করে মোট ৫ দিনে ২৫ টি ফটোশপ সিএস৫ এর টিপস নিয়ে আলোচনা করব আপনাদের সাথে। নতুনদের কাজে তো লাগবেই সেই সাথে নতুন ভার্সনের ফোবিয়াগ্রস্থরাও আশা করি নতুন ভার্সন ব্যবহার করার লোভে পড়ে যাবেন
[justify]
প্রিয় সচল, অতিথি ও পাঠকবৃন্দ,
এর আগে সচলায়তনের ছবি সংযুক্তি মডিউলটি ব্যবহারবান্ধব ছিলো না। জটিল কয়েক ধাপ সম্পন্ন করে তার পর সচলায়তনে কম্পিউটার থেকে ছবি আপলোড করা যেতো। নতুন সংস্করণে এ কাজটি এখন একবারেই সম্পন্ন করা সম্ভব হবে।
[justify] হুগলী নদীর তীর ঘেঁষে ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর নির্মান করা ব্রিটিশ ভারতের সবচেয়ে পূরাতন ও প্রধান বন্দর কলকাতা। ষাটের দশকে নদী থেকে বয়ে আসা বিপুল পলি বন্দরের স্বাভাবিক কার্যক্রমকে বাধা সৃষ্টি করায় তার প্রতিকারে ভারত সরকার একটি প্রকল্প হাতে নেয় ১৯৫১ সালে, যাতে গঙ্গা নদীতে ব্যারেজ নির্মান করে একটি বিকল্প খাল দিয়ে গঙ্গার পানিকে হুগলী নদীতে প্রবাহিত করে বন্দরের সঞ্চিত পলিকে স্থানচ্যুত করার পরিকল্পনা নেয়া হয়। সেই পরিকল্পনা পরিশেষে বাস্তবায়িত হয় ১৯৭৪-৭৫ সালে ‘ফারাক্কা ব্যারেজ’ নামে। ১৯৫১ সালে ফারাক্কা ব্যারেজের পরিকল্পনা প্রকাশের পর থেকে শুরু হওয়া বিতর্ক, আলোচনা ও সংঘাতের অবসান ঘটে ১৯৯৬ সালে গ
অনেকদিনের অনেক পুরানো সব লেখা, হলদে হয়ে গেছে খাতার পাতাগুলো, কেমন যেন জীর্ণও হয়ে গেছে। কোণাগুলো ভেঙে ভেঙে গেছে, কাগজের গুঁড়ো জমা হয়েছে মধ্যের ভাঁজে ভাঁজে। ইচ্ছে করে হাত দিয়ে ছুঁতে, খুব সাবধানে হাত রাখি, হাত বোলাই। পাছে আরো ভেঙে ঝুরো ঝুরো হয়ে যায়, তাই এই সাবধানতা।
যে দিন গেছে চলে---। জীর্ণপাতার ওই খাতার মধ্যে রয়ে গেছে তার পায়ের চিহ্ন, ধানগন্ধী হেমন্তবেলা মরিচগন্ধের গ্রীষ্মদুপুর, ইলিশগন্ধী বৃষ্টিবেলা ..... সবার চলে যাবার শব্দ রয়ে গেছে।
গোয়েন্দা ঝাকানাকা কমিক সিরিজের প্রথম ইস্যু, "গোয়েন্দা ঝাকানাকা ও জাদুঘরে চুরি রহস্য"-এ জাদুঘরের কিউরেটর চরিত্রটি নিয়ে অনেক চিন্তা করতে হয়েছে। আক্কাস আলি মৃধার দেখতে কেমন হওয়া উচিত?
সরকারী কর্মকর্তাদের বেশভূষার কিছু স্টেরিওটাইপ আছে। সেগুলোকে কমিকে ধরে রাখা জরুরি কি না, কিংবা ধরে রেখে কীভাবে গল্পের রসটা ফুটিয়ে তোলা যায়, এ নিয়ে ভাবতে ভাবতে নানা ব্যক্তি আর চরিত্রের চেহারা নিয়ে ঘাঁটতে হয়েছে। আমলাদের ছবি সহজে পত্রিকায় আসে না, আরো ঘন ঘন আসা উচিত। আমাদের সরকারের কাজকর্ম যারা করছেন, তাদের চেহারা মানুষের নাগালে, কিংবা আরো ভালো করে বললে, গুগলের নাগালে থাকা জরুরি।
কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতার সুবাদে আমি দেখেছি অনেক আর্টিস্ট বা গ্রাফিক ডিজাইনার আছেন যারা অ্যাডোবের নতুন কোনো ভার্সন বের হলে সেটি ইউজ করতে ভয় পান (কম্পিউটারের পারফর্মেন্সের ব্যপারটি বাদ দিয়ে)। আজকে থেকে প্রতি দিন আমি ৫টি করে মোট ৫ দিনে ২৫ টি ফটোশপ সিএস৫ এর টিপস নিয়ে আলোচনা করব আপনাদের সাথে। নতুনদের কাজে তো লাগবেই সেই সাথে নতুন ভার্সনের ফোবিয়াগ্রস্থরাও আশা করি নতুন ভার্সন ব্যবহার করার লোভে পড়ে যাবেন