Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

এফটিপিও’র সংস্কৃতি রক্ষার আন্দোলন প্রসঙ্গ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৪/১২/২০১৬ - ৫:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশের নাটক নির্মাতা, নাট্যকার, অভিনয়শিল্পী, ক্যামেরাম্যান, প্রোডাকশন হাউজ সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকটি গ্রুপ মিলে বাংলাদেশের শিল্প সংস্কৃতি রক্ষার আন্দোলনে নেমেছেন। একই ছাতার নিচে এসেছেন তারা ‘ফেডারেশন অব টেলিভিশন প্রফেশনালস অর্গানাইজেশন’ নামে। অসাধারণ এক ব্যাপার!


চলচ্চিত্রালোচনাঃ ডিয়ার জিন্দেগী

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: রবি, ০৪/১২/২০১৬ - ১১:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি হিন্দী মুভির ভক্ত না। সমালোচক তো আরওই না। তবে মাঝে মধ্যে কোতুহল হলে যে দেখি না--তা নয়। নায়কদের মাঝে আমির খানকে এগিয়ে রাখি তার ছবি তৈরির ডিভোশন এবং এক্সপেরিমেন্টেশন করার সাহস ও ক্ষমতার জন্য। নতুন নায়কদের মধ্যে রনবীর নামের একটিকে আমার বেশ পছন্দ (সিং-ওয়ালা না কাপড়-ওয়ালা--নিশ্চিত নই)-- যার বরফি ছবিটা মনে ধরেছিল (যদিও প্রভূত পরিমানে নানান চলচ্চিত্র থেকে টুকলিফাই করা এবং ধরা পড়ার পরেও পরিচালক বা প্


প্রাণ কী ৪: আরএনএ পৃথিবীর আড়ালে

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: বিষ্যুদ, ০১/১২/২০১৬ - ৭:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দ্বিতীয় পর্বে বলেছিলাম -

প্রতিটি জীব হল উচ্চমানের রাসায়নিক সিস্টেম যা নিজে নিজে অনুরূপ তৈরি করতে পারে বা 'স্বনবায়নক্ষম' (self renewable) এবং একটি দেহে (বা কোষে) নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারে বা 'স্বয়ম্ভর' (self sustainable)।


প্রায়শই

ক্রেসিডা এর ছবি
লিখেছেন ক্রেসিডা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/১১/২০১৬ - ৪:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রায়শই
(নামতা'কে)
___________________________

শৈশবের প্রিয় সাইকেলের ট্রেইনিং হুইলের মতো
তোমার দুই বেণী,
চোখে স্বাভাবিক কাঁজল; পরিপাটি চুলের ভাঁজে
এলোমেলো রঙিন ক্লিপ

গরমে গলে যাওয়া ঘন চকলেটের মতো
অসময়ের আবদার; অথবা
গভীর রাতে হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে আধো আধো বোলে
'বাবা; পানি খাব।'

গ্লাস ভরা হাতে দেখি গভীর ঘুমে, এই স্বচ্ছ
জলের মতো

তোমার গোলাপি ঠোঁট;


গান নিয়ে কিছু কথা--

অনিকেত এর ছবি
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/১১/২০১৬ - ১০:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সব জিনিস সবার জন্য না।


"লেবাননে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে যুদ্ধরত ৪ শত বাংলাদেশী বন্দী"

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: রবি, ২৭/১১/২০১৬ - ১০:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যেদিন আমি জন্মেছিলাম সেদিনের পত্রিকায় কি ছিল সেটি দেখার কৌতুহল ছিল অনেকদিন। তাই ইত্তেফাকের সেদিনের পত্রিকার চোখ খুলে ছানাবড়া হয়ে গেল। আমাদের ইতিহাসের এই অধ্যায় আমি জানতামই না! চারশ' বাংলাদেশী ফিলিস্তিনিদের পক্ষে যুদ্ধ করেছিল? তারা এখন কোথায়? আমি ১৯৮২ সালের ১২ই জুলাই পত্রিকার ক্লিপিংসগুলো এখানে দিয়ে দিলাম।


ফ্রিন্ডল-Frindle

সচল জাহিদ এর ছবি
লিখেছেন সচল জাহিদ (তারিখ: রবি, ২৭/১১/২০১৬ - ১:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নির্ঝর মোটামুটি বইয়ের পোকা, আমরাও সানন্দে ওকে ওর পছন্দের বই কিনে দেই। ইদানিং অফিস সেরে বাসায় আসার পরে বাসায় খুব বেশি কিছু করার থাকেনা, ভাবলাম ওর বইগুলো পড়া শুরু করি। ওকেই জিজ্ঞেস করলাম,

-“কোন বইটা দিয়ে আমার পড়া শুরু করা উচিৎ?”

-“ফ্রিন্ডল পড়, নভেলটা দারুন, তোমার পছন্দ হবে”, নির্ঝরের ঝটপট উত্তর।

আমি পড়া শুরু করলাম। প্রথম চ্যাপটারটা পড়ে সেরকম কিছু মনে হলোনা, কিছুটা হলেও আগ্রহ কমে গেল। সেদিন নির্ঝর আমার পাশে শুয়ে বই পড়ছিল, আর আমি অনলাইনে দাবা খেলছিলাম। সে আমাকে জিজ্ঞেস করল,

-“তুমি কি ফ্রিন্ডল এর তিন নাম্বার চ্যাপ্টারটা পড়েছ? ঐটা আমার সবচেয়ে পছন্দের”


ইচ্ছেঘুড়ি (পর্ব-৪)

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৫/১১/২০১৬ - ৫:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দুপুরের জলখাবার বাড়িতে সারার কারো সময় নেই এখন। অনির বাবা সকালে সাথে করে খাবার নিয়ে যায়। অনির বাবার অফিস কাছেই, এস.এস.রোড। মিনিট দশেকের রাস্তা। চাইলে বাড়িতে এসেই খেয়ে যাওয়া যায়। আগে শংকরসহ অনেক অফিসার খাবারের সময় দুপুরে বাড়িতে এসে চটজলদি খেয়ে অফিস ছুটতেন। কিন্তু নতুন ব্রাঞ্চ ম্যানেজারের কানে কেউ খবরটা দিতেই বিপত্তি ঘটেছে। লাঞ্চ আওয়ার পেরোতে না পেরোতেই তিনি চেয়ারের মাথা গুনতে আসেন। মোহনা অবশ্য সকালে


অঘ্রানের কাব্যপাঠ

রোমেল চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন রোমেল চৌধুরী [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৪/১১/২০১৬ - ৮:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চারিদিকে ঝরাপাতা। হেমন্তের শুরু। অঘ্রানের শীত অনায়াসে দাঁত বসায় মধ্যবয়সী হাড়ে। অজানা আশঙ্কার দাপট নিঃসঙ্গ মুহূর্ত জুড়ে। শীতের হৃদয়হীন হাওয়া এসে থেকে থেকে জানালা কাঁপায়। দরজা ভেঙে-চুড়ে কেড়ে নিয়ে যেতে যায় অচেনা বরফ-শীতল দেশে। ইদানীং দিন ছোট হয়ে এসেছে অনেক। কাজ সেরে ফেরার আগেই সন্ধ্যা নামে। ল্যাবরেটরি থেকে বাড়ি ফেরার অল্প খানিকটা পথ। হিমেল সন্ধ্যার অন্ধকারে সেই পথটুকু হাঁটতে হাঁটতে এক ধরণের অজানা আশঙ