[justify]
(এই পোস্টে উদ্ধৃত সকল তথ্য, উপাত্ত ও বিশ্লেষণ 'Institute for Energy Economics and Financial Analysis' থেকে প্রকাশিত 'Risky and Over-Subsidised: A Financial Analysis of the Rampal Power Plant' নিবন্ধটি থেকে নেওয়া। এই লেখাটি মূলত ঐ নিবন্ধটির কিছু উল্লেখযোগ্য অংশের অনুবাদ। আগ্রহী পাঠক যারা আরও বিস্তারিত জানতে এবং মূল নিবন্ধটি পেতে আগ্রহী তারা এই লিঙ্ক থেকে এটি সংগ্রহ করতে পারেনঃ
এক।।
ঃ বুঝলে আহমেদ, আমরা ছিলাম এগারো ভাই। আমি সবার ছোটো। বড় ভাইয়ের সাথে আমার আঠারো বছরের তফাৎ। কেনিয়া তে এটা অবশ্য তেমন কোন ব্যাপারই না। বিশেষ করে আমরা যে গ্রামে থাকতাম সেখানে।
ঃ তোমাদের গ্রামের নাম কি হামফ্রে?
ঃ নাম জেনে কী করবে? উচ্চারণ করতে পারবেনা। ধরে নাও সোহালি।
ঃ এ নামটাও মন্দ নয়। বাংলাদেশে কাছাকাছি নামের একটা গ্রাম রয়েছে।
ঃ তাই নাকি? কী নাম সে গ্রামের?
সিটে বসার কিছুক্ষণের মধ্যেই চোখজোড়া ঘুমের ভারে প্রায় লেগেই যাচ্ছিল। এমন সময় সামনের সিটে রাখা হাতের দিকে নজরটা যায়। বিশেষ করে ঘড়ির দিকে। অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম, সেটা নষ্ট।
ফরমালিন বা বরফ দেয়া ছাড়া মাছ যেমন দিনে দিনে পঁচে যায় তেমন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে প্রতিদিন নানা বিষয় উত্তপ্ত আলোচনা-সমালোচনা হয়ে হারিয়ে যায়। শ্রেণী বা গোষ্ঠী স্বার্থকে স্পর্শ করে যায় এমন বিষয়গুলো ব্যপ্তি ও গভীরতা বিচারে সপ্তাহ থেকে মাস পর্যন্ত সব ধরনের মিডিয়াতে টিকে থাকে। এরপর নতুন ইস্যু এসে পুরনোগুলোকে চাপা দিয়ে যায়।
এটা একটা ঘুমে পাওয়া গল্প; স্বপ্নে পাওয়া বলবনা কারণ সেরাতে ঘুম আর স্বপ্নের মাঝে আমি একটা রেলপথ বিছানো রাস্তা দেখেছিলাম, চারিদিকে পাথর ঘেরা। এই রেলপথে যে ট্রেনটা চলে সেটা দেখতে অনেকটা শাহবাগের শিশু পার্কের দু’পাশ খোলা ট্রেনের মত যাতে লম্বা প্লাস্টিকের বেঞ্চ বসানো থাকে। আমি দেখলাম যে স্বপ্নের ট্রেনের জন্য আমি অপেক্ষা করছি প্ল্যাটফর্মে। ট্রেন ছাড়ার সময় পার হয়ে গেছে বেশ অনেক্ষণ কিন্তু ট্রেনের দেখা নেই
(১)
কঠোর কৃচ্ছ্র সাধনা দিয়েই আরম্ভ হয়েছিল গৌতমবুদ্ধের আধ্যাত্মিক লক্ষ্য অর্জনের পথ চলা। রাজকুমারের জীবনের বিত্ত-সম্পদ আর আরাম-আয়েশ ত্যাগ করে মাত্র ২৯ বছর বয়সেই সংসার ছেড়ে সন্ন্যাস নেন তিনি। কঠোর কৃচ্ছ্র সাধনার সময় গৌতমবুদ্ধ সাত দিন পর একদিন, পরে পনেরদিন পর একদিন এভাবে খাদ্য গ্রহন করতেন। যা খেতেন তাও এমন কিছু নয়। কখনও ফেলে দেওয়া পশুর চামড়ায় লেগে থাকা মাংস, হাঁড়ির তলার পোড়া ভাত, কিছুই না পেলে গোবর। কখনও
[ জঙ্গীবাদের মতো এত অচেনা এবং ভয়াবহ সমস্যা সমাধানের জন্য অনেক স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে আলোচনা প্রয়োজন। একের পর জঙ্গী আক্রমণের পর সেই উপলব্ধি থেকেই এই সিরিজের অবতারণা। নিজের মতামত দিয়েই শুরু হোক, পাঠক মন্তব্যে আলোচনা চালানো যাবে। ]
তাঁদের প্রথম দেখা লন্ডনে এক বন্ধুর বাড়িতে। তেইশ বছরের তরুণ "দ্যা বিটলসের" গিটারিস্ট জর্জ হ্যারিসনের তখন তুঙ্গস্পর্শী জনপ্রিয়তা। প্রথম দিনের আলাপে ছেচল্লিশ বছরের রবিশঙ্কর লাজুক এবং নিরহংকার হ্যারিসনে মুগ্ধ হয়েছিলেন। লন্ডন থেকে সামান্য দূরে ছিল জর্জ হ্যারিসনের বাংলো। তবলাবাদক আল্লা রাখাকে নিয়ে রবিশঙ্কর সেতার শেখাতে তাঁর সে বাড়িতে গিয়েছিলেন। তাঁদের দ্বিতীয় এ সাক্ষাতে জন লেনন আর রিংগো স্টারও ছি