গত পর্বে বলেছিলাম ব্যাটারি বাইক নিষিদ্ধকরণের কথা ও সরকারী নীতির দ্বিমুখীতা। আজকে জানাবো, সরকারের পক্ষ থেকেই আবার কি কি উদ্যোগ নেয়া হয়েছে ব্যাটারি বাইক বা ইজি বাইকগুলোকে নানা সুবিধা দেয়ার জন্যে!
সরকার সেই ২০১৪ সালেই সিদ্ধান্ত নেয় ৬টি বিভাগীয় শহরে (ঢাকা বাদে) সোলার-পাওয়ার্ড চার্জিং স্টেশন স্থাপনের। এর পিছনে মূল উদ্দেশ্য ছিলো জাতীয় গ্রিডের উপর চাপ কমানো ও বিদ্যুৎ চুরি রোধ। সে সময় বলা হয়েছিলো, একটি পাইলট প্রকল্পের অধীনে ঢাকাকে বাদ রেখে বাকি বিভাগীয় শহরগুলোতে ছয়টি চার্জিং স্টেশন স্থাপনে খরচ পড়বে মোট সাড়ে দশ কোটি টাকা। ১২৫ কিলোওয়াটসম্পন্ন সোলার প্যানেলসহ প্রতিটি স্টেশন স্থাপনে খরচ দেড় কোটি টাকা (অতিরিক্ত দেড় কোটি কেন খরচ হবে, বোধগম্য নয়!)। প্রতিটি স্টেশন দিনে ১২০ সেট ব্যাটারি চার্জ করে দিতে পারবে (১২০ সেট ব্যাটারি মানে কি ৪৮০ বা ৬০০ টি ব্যাটারি? এখানে পরিষ্কার করে বলা ছিলো না, পরে বিপিডিবির ব্যাখাটি দেয়া হলো)।
একবারে চার্জের খরচ পড়বে ৫০ টাকা, সে দিক থেকে হিসেব করে বের করা হয়েছিলো, প্রতিদিনের আয় হবে ৬,০০০ টাকা, এক বছরের আয় ২২ লাখ টাকা। সে সময় একবার এক সেট ব্যাটারি চার্জ করতে মালিক বা অন্যান্যরা নিতো ৬০-৭০ টাকা।
চৈত্রে বৃষ্টি হবার কথা না কিন্তু এবার তাই হলো। আর এখন বৈশাখ পার হতে চললেও বৃষ্টির দেখা নেই। রাজশাহীতে ব্যাপারটা বরাবর এরকমই হয়ে আসছে। দেখা যাবে আশেপাশে বৃষ্টিতে সয়লাব কিন্তু রাজশাহীতে একটা ফোটাও পড়বেনা। আবার জেলার চেয়েও এক কাঠি সরেশ শহরটা। প্রায়ই এমন হয়েছে রাজশাহী শহরের আশে পাশে দিব্যি বৃষ্টি হচ্ছে কিন্তু শহর খটখটে শুকনো। আবহাওয়াবিদদের জলবায়ুবিদ্যা কি বলে জানিনা কিন্তু মোটের উপর ব্যাপারটা এই। এই ক
দেহটা নিজের দখলে আছে ভাবলেও আমার শরীরে অসংখ্য এলিয়েন বা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অণুজীবের বসবাস। এই জীবগুলিকে ছাড়া আমি আসলে ঠিক আমি নই। তাদের নিয়ে একটি সাধারণ পরিচিতিমূলক লেখা।
আপনি কিন্তু শুধু মানুষ নন, আসলে আপনার দেহের বেশিরভাগটাই মানুষ নয়!
খাঁচায় ভাই-বেরাদরদের সাথে ভালোই ছিলাম। হঠাৎ এক পুঁচকা এসে বিছরাতে বিছরাতে আমার পা ধরে হ্যাঁচকা টান। ডানা টানা ঝাঁপটিয়ে কোনোমতে সিধা হয়ে দাঁড়াই একেবারে ঘরের মধ্যেখানে। চারিদিকে কেমন পেঁয়াজ- আলুর গন্ধ আর চাপাতির রোশনাই। মরণ যে এতো তাড়াতাড়ি চলে আসবে বুঝতে পারি নাই। ভাই-বেরাদরদের দিকে তাকিয়ে দেখি- তারা আড়চোখে দেখেও না দেখার ভান করছে। আরেক পুঁচকা ঘরের দরজা খুলে বেরোতে গেলে জান হাতে নিয়ে দিলা
অনেকেই বলছে কিংবা অনেকেই মনে করে দেশের ৮০ ভাগ মানুষ চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যার বিষয়ে নীরব কিংবা সেটা কে সমর্থন করে। এবং এই ৮০ ভাগ মানুষের বিপক্ষে গেলে আওয়ামী লীগ ভোটের রাজনীতি তে নিশ্চিত পরাজিত হবে। ঠিক এ কারনে আওয়ামী লীগ এখন তাদের আদর্শ আর নীতি থেকে দূরে সরে এসেছ। আমি ব্যক্তিগত ভাবে এমন মতের সাথে প্রচন্ডভাবে দ্বিমত পোষন করি। ৮০ ভাগ মানুষ এমন ঘটনায় সমর্থন করলেও এই ৮০ ভাগের সব মানুষ কিন্তু বিএনপি-জা
গত পর্বে লিখেছিলাম ব্যাটারি বা ইজি বাইকের নিবন্ধণ বন্ধ হয়ে যাওয়া পর্যন্ত। আজকে বলবো কেন, কিভাবে ও কারা এদের নিবন্ধন, উৎপাদন ও আমদানি বন্ধ করেছিলো। একটা কথা আগেই বলে রাখি, ব্যাটারি বাইক কিন্তু এখনো নিষিদ্ধ একটি যান, আইনত!
২০১০ সালে ন্যাশনাল রোড সেফটি কাউন্সিলে ('জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিল' হবে কি?) সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে ব্যাটারি বাইকগুলোকে আর নিবন্ধন করা হবে না। ইতোমধ্যে কিন্তু প্রচুর পরিমানে ইজিবাইক রাস্তায় নেমে গেছে এবং নিবন্ধন করে তারা বৈধতাও নিয়ে ফেলেছে। যাকগে, সে সময় (২০১০) এদের আমদানি নিষেধের প্রস্তাবনা দিয়ে একটি চিঠিও দেয়া হয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ২০১০ সালের ২২শে নভেম্বর সকল বিভাগীয় কমিশনারদের নির্দেশনা দেয়, সব জেলার রাস্তা ও মহাসড়ক(হাইওয়ে)গুলো থেকে ইজি বাইক চলাচল বন্ধ করতে।
[justify]
জানালার নীল পর্দা জানে,
আজগুবিতে পাওয়া আপনার সাথে আমার যে সংসার
সেখানে গাঁয়ের পানাপুকুর
সন্ধ্যায় সহজ পোশাক
সেখানে কিছুটা তরল আকুতি, ভারসাম্যহীনতায় নুনের অনুবাদ
পাহাড়তলির বৃষ্টির মতন জলজ কাতানে নামহীন রাত্রির কোরাস নামলে... বুনো নিঃসঙ্গ যাপনের চুম্বকত্ব অপ্রবল হয় ধীরে আর কখনো কখনো সূর্যের অস্ত এবং ’দয় অনুচ্চারিত ঘুম নামক পলাতক মৃত্যুতে...
সেখানে আমাদের পীত সবুজের ঘর