বর্তমান মার্কিন সরকার ব্যবস্থাকে গণতান্ত্রিক না বলে গুটিকয় ক্ষমতাবানের শোষণ ব্যবস্থা বলাই অধিকতর যুক্তিসংগত। আমার ধারণা সমগ্র রাজনৈতিক ব্যবস্থায় আদর্শ আর নৈতিকতার এতখানি অধঃপতন আমি আমার জীবদ্দশায় দেখিনি। -- প্রাক্তন মার্কিন রাষ্ট্রপতি জিমি কার্টার (সেপ্টেম্বর ২০১৫, টম হার্টম্যান প্রোগ্রাম)
এক
সাধারণ দর্শক যারা চলচ্চিত্র দেখতে ভালোবাসেন তারা কতটা চলচ্চিত্র বিশ্লেষকের দৃষ্টিতে একটি সিনেমা দেখা শুরু করেন তা বলা কঠিন। আমার ধারণা, যারা সিনেমা দেখতে ভালোবাসেন তারা অন্তর্গত বোধ থেকেই সিনেমা দেখেন এবং এক একজন দর্শক বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা সিনেমাটি নিয়ে আলোচনা পর্যালোচনার মাধ্যমে সিনেমা প্রেমী হয়ে ওঠেন। সাধারণ দর্শকদের জন্য বোদ্ধা শব্দটি ব্যবহার হয়ত ঠিক নয় তাই অন্য কোনো সমর্থক শব্দ না পাও
কিছুদিন আগে আমার মনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বার্ষিক বাজেট নিয়ে প্রশ্ন জেগেছিল। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে সেটি খুঁজে না পেলেও তাদের দুটি অর্থবছরের প্রতিবেদন পেলাম যেখানে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল নিয়ে একটি করে অধ্যায় আছে। সেখানে দেয়ে তথ্যের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়ের কাজকে মূল্যায়ন করার মত প্রশিক্ষণ বা যোগ্যতা আমার নেই। তবে ভাবলাম সচলায়তনের পাঠকদের মধ্যে কারো কারো সেই প্রস্তুতি থাকতে পা
[justify]দুটি হাত বুকের কাছটায় ভাঁজ করে মুখে এক চিলতে হাসি নিয়ে গৃহত্যাগী এক সন্ন্যাসী প্রায় শত বছর আগে আউড়েছিলেন এক শ্লোক, “উত্তিষ্ঠিত জাগ্রত প্রাপ্য বরান নিবোধত”, অর্থাৎ ওঠো, জাগো, জ্ঞান লাভ করো। এই শ্লোকটির কথা আমার খুব করে মনে থাকলেও মিহি ঠাণ্ডার প্রত্যুষে আমি ওসব ভুলে থাকার ভান করে মাথার ওপরে কম্বল মুড়ি দিয়ে লুকিয়ে থাকি। তবে সব
আবার যেদিন দেখা হবে
আমি কিন্তু হাত বাড়াবো,
আজকে যেমন ফিরিয়ে দিলে
সেদিন আমি তোমার হবো।
পথের পাশে লজ্জা ঘেঁষে
কৃষ্ণচূড়া লালের মতো
রোদ বিছিয়ে বসবো দু'জন
হিজল তমাল গাছের ছায়ায়
পাখির প্রতি পাখির কাব্য
পরান খুলে শুনতে শুনতে
হঠাৎ দেখায় প্রেমে পড়ার
মুহূর্ত এক বুনতে বুনতে
বয়েসটাকে কমিয়ে এনে
ষোলোর পরে সতেরো করে
খুনসুটি আর বাদাম ভেঙে
একটা দুপুর গড়িয়ে দেবো।
আমি আমেরিকায় আসি ২০১০ সালের আগস্ট মাসে। বাংলাদেশের হিসেবে তখন রোজার সময়। দেশে ইফতার করতাম সবসময় বাসায়। এখানে এসে জানলাম মসজিদে নাকি মানুষ ইফতার করে। আমার আরো দুবছর আগে আসা একজন আমাকে ধরে নিয়ে গেল কাছের একটি মসজিদে। ইফতারের লাইনে দাড়িয়ে আছে। সামনে দাঁড়ানো একজন জানতে চাইলো আমি কোথা থেকে এসেছি। মনে হয় ইতিউতি তাকানো দেখে বুঝতে পেরেছে আমি ঘরের বাইরে ইফতার করতে অভ্যস্ত নই। বললাম, বাংলাদেশ থেকে এসেছি। ত
[justify]হয়ত আমিও চাইলে আজ ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হতে পারতাম!
কিংবা ইউনিভার্সিটির বড় প্রফেসর! বড় কোন উকিল! কিংবা দেশ-বিদেশে ঘোরা অনেক বড় বিজনেজম্যান!
কিন্তু সেগুলোর কিছুই আমি হতে পারি নি। হতে পারতাম কিভাবে? ইশকুলের অংকের মোতালেব স্যার বলতেন রাজনের পড়াশোনায় একদম মনোযোগ নেই। কয়েকটা মুহূর্তও স্থির থাকতে পারে না! জিজ্ঞেস করতেন, “উপপাদ্যগুলো পড়েছিস?”
অনেক দিন পর । কেমন আছেন বন্ধুরা? মাঝে মাঝে আসি, পড়ে চলে যাই। লগিন আর করা হয়ে ওঠে না। লেখাও হয় না। আজ কতকাল পরে আবার মনে হল, সেই বন্ধুরা কেমন আছেন দেখে আসি। কনফুসিয়াস, স্নিগ্ধা, আশালতা, আয়নামতি, ষষ্ঠ পান্ডব, সত্যপীর, নজরুল, ধূসর গোধূলি, তারেক অণু, অনিকেত, প্রফেসর হিজবিজবিজ, এক লহমা --আরো আরো অনেকে, সবাই কেমন আছেন ?
দ্বিতীয় পর্বের লিংকঃ
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/55688
জিপসি বুড়ি ইয়ালেল্লে
রণ শেখের গল্প ধীরজা পেরিয়ে এতদূর যাবে কে জানতো? শম্ভুনাথ তো চেয়েছিল কেবল হুন্দামুড়ির পেছনে লুকিয়ে থাকা আজব একটা দেশে যেতে, যে দেশের কথা সোনাপুর গঞ্জের হাটুরেদের মুখে মুখে ফেরে। অথচ নিয়তির কী খেলা দেখুন, তার জীবনটা জড়িয়ে গেলো বাগদাসারের সাথে।