আমার ইনবক্সে একজন একটি লিংক পাঠিয়েছে।“ভয়ংকর ধর্ষণ খেলায় মেতেছে আরব থেকে ইউরোপ”। যে পাঠিয়েছে যে, সে খুবই ভীত, সন্ত্রস্ত, এখন কী হবে ভাবনায়। পুরনো বাসী খবর। এই খেলার জের চলছে এখন জার্মানিতে। থার্টি ফার্স্ট নাইটে হাজার খানেক(সম্ভবত)আরব যে তাহারুশ খেলেছে তার দাম দিতে হচ্ছে হাজার হাজার আরব রিফ্যুজিকে দেশে ফেরত গিয়ে। আমি তাকে বলি, এই খেলা কি আমার দেশের কাছে নতুন?
বৃদ্ধাশ্রম নিয়ে প্রায়ই হৃদয়-বিদারক প্রতিবেদন দেখা যায় আমাদের টিভি চ্যানেল গুলোতে। বছরের পর বছর ছেলেমেয়েদের দেখা পান না অনেকে - ব্যাপারটা দুঃখজনক। আমার নিজের দেখা মতে- এই ভিডিওগুলো মানুষ যখন দেখে তখন সব থেকে বড় ভিলেইন হিসেবে অটোমেটিকালি যাকে ধরে নেয়া হয় সে হোল ছেলের বউ ও ছেলে (ছেলেকেও মনে করা হয় ছেলের বউ এর কুচিন্তায় বশ হয়ে যাওয়ার ফল!)। এটা হয়তো অনেকাংশে ঠিক যে সেইভাবে বনিবনা না হওয়া বা সঙ্গের অভাব
[justify]নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক স্লেভতানা আলেক্সিভিচ রচিত “চেরনোবিলের কণ্ঠস্বর” বইটি পড়ে শেষ করলাম এই গত মাসে। চেরনোবিল দুর্ঘটনার কার্য-কারণ নিয়ে কিছুটা পড়াশোনা আগে ছিল, কিন্তু এই দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের ইতিবৃত্ত ছিল আমার জানার জানালার বাইরে। এই বইটি পড়ে আমার সেই অভাবটি ঘুচল। আর সেই সাথে এক নিদারুণ বিষাদময়টা আমাকে ছেয়ে ধরল। পারমাণবিক তেজস্ক্রিয়তা কিভাবে একটি দেশের বিশাল এক জনগোষ্ঠীকে দশকের পর
মাঝে মাঝে ভাবি- আমাদের সন্তানেরা যখন পেশাজীবি হবে, আজ থেকে বিশ-ত্রিশ বছর পর, তখন তাদের কর্মক্ষেত্রটা কেমন হতে পারে; কেমন হতে পারে তাদের পদবীগুলো। হলফ করে বলতে পারি যে ত্রিশ বছর আগে আমাদের বাপ-মা’রা কখোনো ভাবতে পারেননি তাদের ছেলেমেয়েরা কেউ কেউ হবে সেমিকন্ডাক্টর ডিজাইন ইঞ্জিনিয়ার, আইটি (IT) স্পেশালিষ্ট, মেমস (Microelectromechanical systems) প্রসেস ইন্টিগ্রেসন ইঞ্জিনিয়ার, মাইক্রোবায়োলজিষ্ট, গ্রাফিক র
(মোখলেস হোসেন)
প্রথম পর্বের লিঙ্ক
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/55630
আহুরামাযদার গেদাল
সারা দেশে চলছে বায়মেট্রিক পদ্ধতিতে মোবাইল ফোনের সিম রেজিষ্ট্রেশন। আর এই উদ্দ্যোগটিকে সফল করার লক্ষ্যে প্রচার মাধ্যম গুলোতে দেয়া হচ্ছে বিঙ্গাপনের পর বিঙ্গাপন। সারা দেশের সকল স্তরের মানুষ তাদের সিমগুলোকে বৈধ্য করার লক্ষ্যে ছুটে যাচ্ছে নির্দিষ্ট কাষ্টমার কেয়ার আর কাষ্টমার পয়েন্টগুলোতে। যদিও বা এই বায়মেট্রিক পদ্ধতিতে সিম রেজিষ্ট্রেশন সম্পর্কে পক্ষে বিপক্ষে নানা মত রয়েছে। আপনাদের মনে হতে পারে আমার বিষয়
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সূত্রমতে [১,২] একাত্তরের মার্চের শুরুতে বঙ্গবন্ধু বিদেশী সংবাদদাতাদের "অফ দ্যা রেকর্ড" বলেছিলেন রবিবারের মিটিংয়ে (৭ মার্চ) তাঁর বক্তব্যে যা থাকবে তা অনেকটাই স্বাধীনতার ঘোষণার মত। পাকিস্তান দূতাবাস থেকে ওয়াশিংটনে পাঠানো বিভিন্ন রিপোর্টে আকাশপথে (সি-১৩০, পাকিস্তান এয়ারলাইনস) এবং জলপথে পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তানে সৈন্যদল আসার ভাসাভাসা খবর আসছিল। হোয়াইট হাউসের সিচ্যুয়
আমার অর্ধ যুগের বেশি সময় ধরে এই উত্তর ইয়্রোপের দেশে বাস, এখানে পড়তে কিংবা বেড়াতে এলে মানুষের অন্তত একটা কাজ করে, সেটা হল ক্রুজ শিপে করে বাল্টিক সাগরের আশে পাশের দেশ গুলোতে ঢু মারা। সেটা ফিনল্যান্ড থেকে, এস্তোনিয়া কিংবা লাটভিয়া হতে পারে। এই সুইডেন থেকে অনেক দূরের দেশে যাওয়া হয়েছে, কিন্তু কক্ষনো শিপে চড়া হলো না, যেকোন সামাজিক অনুষ্ঠানে মাঝে মাঝে আলোচ্য বিষয় হয়ে ওঠে আমি কেন একবারও নাম মাত্র মূল্যে