Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

অসভ্য

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০২/২০১৬ - ৯:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

স্বদেশের জন্ম হলো ক্লাব-ফুট। শব্দটা ডাক্তারের কাছ থেকে শোনা। অর্থটা বুঝেছি স্বদেশকে চোখে দেখে। ডাক্তার আনন্দ সাহা স্বদেশের শরীরের সাথে বৈসাদৃশ্যপূর্ণ বাঁকা পা দুখানায় হাত বোলাতে বোলাতে বলেছিলেন, পেটে আঘাত পেলে, কোনো ধরণের ঔষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা বংশগত কারণে মায়ের পেটে থাকতেই শিশুর এ ধরণের ক্ষতি হয়। ডাক্তারের কথা শুনে রানা আমার চোখে চোখ পড়বার ভয়ে জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে ছিল। আমার স্বদেশের বাব


প্রিয় মুহম্মদ জাফর ইকবাল সমীপেষু

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০২/২০১৬ - ৭:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রিয় জাফর ইকবাল স্যার,

আশা করি ভালো আছেন। আপনার সাম্প্রতিক একটি মন্তব্য পড়ে, বলা যেতে পারে বাধ্য হয়েই আপনাকে লিখতে বসা। যা লিখব তার অনেক কিছুই আপনি জানেন, হয়ত আমার চেয়ে ভালোই জানেন। তারপরেও আপনার কর্মব্যস্ত দিনের মধ্যে কোনো অবসর সময়ে আমার চিঠিটি পড়ে ফেললেও ফেলতে পারেন এই ভরসায় লিখতে বসলাম।


ফেরা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/০২/২০১৬ - ৬:৩৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]গেইটটার সামনে দাঁড়িয়ে অবাক হলাম। এক অদ্ভুত ভালো লাগা আমায় আচ্ছন্ন করে রাখলো।

সেই আজিমপুর থেকে হেঁটে আসছি। কত কিছুই বদলে না গেছে! কত দিন পর? কত বছর পর আজ আমি এখানে? আজিমপুর থেকে নিউমার্কেট, নিউমার্কেট থেকে নীলক্ষেত কত ঘুরে ঘুরেই না আসতে হল এখানে! সবকিছু কেমন অচেনা লাগছে আমার। অবাক চোখে সবকিছু দেখতে দেখতে হাঁটছি। হাঁটতে আমার খুব কষ্ট হচ্ছে। তলপেটের এই ব্যথাটা আবার যেন চেপে ধরেছে। কিন্তু আমি জানতাম আমাকে এখানে কোন একদিন ফিরে আসতেই হত। আর আজ এখানে আসতেই দেখি, ভেতরের অজস্র স্মৃতি আমার দৃষ্টিটাকে ঝাপসা করে দিচ্ছে।


মুজাহিদের টিনের ক্যানভাস

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/০২/২০১৬ - ৯:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


যে তরঙ্গ সন্ধান দেয় এক নতুন মহাজাগতিক সমুদ্রের....

বাহাউদ্দীন এর ছবি
লিখেছেন বাহাউদ্দীন [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৫/০২/২০১৬ - ১২:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(আমি পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্র হলেও এই লেখায় ইচ্ছা করেই পদার্থবিজ্ঞানের ভাষা এবং সংজ্ঞাগুলো খুব শক্তভাবে ব্যবহার করি নি... কারণ আমার লেখার উদ্দেশ্য মানুষকে বিজ্ঞানটা বুঝানো না, বিজ্ঞানের মানবিক দিকটা তুলে ধরা! এজন্য বিজ্ঞানমনস্ক পাঠকের কাছে আগেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি!)


জিকা ভাইরাস, মশা, জিএমও এবং মজহারীদের হোক্সপ্রেম

সজীব ওসমান এর ছবি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: রবি, ১৪/০২/২০১৬ - ১০:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।

ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ার একটা বড় অসুবিধা হলো আমরা নিজেদের পছন্দমত সাইট থেকে (সেটা যতটা অবিশ্বাসযোগ্যই হোক না কেন) তথ্যসংগ্রহ করে বা একটা প্রবন্ধ পড়েই নিজেকে সেবিষয়ে বিশেষজ্ঞ ভাবা শুরু করি।


রেভ্যুলুশান উইল নট বি টেলিভাইযডঃ পর্ব-১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৪/০২/২০১৬ - ২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

You will not be able to stay home, brother.
You will not be able to plug in, turn on and cop out.
You will not be able to lose yourself on skag and skip,
Skip out for beer during commercials,
Because the revolution will not be televised.
-- Gill Scott-Heron (1949-2011)


ভালবাসা নাকি পিটুইটারির খেলা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৪/০২/২০১৬ - ২:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুরুতেই সবাইকে অক্সিটসিন, ভেসোপ্রেসিন ও ডোপামিনময় ভালবাসা।

ভালবাসার সাথে কিভাবে নিউরাল, জেনেটিক বা বায়োক্যামিক্যাল নেটওয়ার্কগুলো যুক্ত মানুষ তা একটু একটু করে বুঝতে শুরু করেছে। দেখা গেছে জুটিদের মধ্যে দীর্ঘ দিনের সম্পর্ক মানুষ ব্যতিত অন্য স্তন্যপায়ীদের মধ্যে বিরল। যদিও অধিকাংশ প্রাণীর মধ্যে পারিবারিক বা সামাজিক বন্ধন দেখা যায়। উদাহরনস্বরূপ মাতৃস্নেহ হচ্ছে ভালবাসার অনন্য উদাহরণ। দেখা যায় যে, স্তন্যপায়ীদের মধ্যে এই ভালবাসার প্রক্রিয়া বা ধরন বিবর্তনের গতির সাথে তেমন পরিবর্তন হয়নি; প্রায় একই রকম রয়ে গেছে এই শক্তিশালী প্রক্রিয়াটি।


গেডানকেন ট্রাভেল- একটি অবৈজ্ঞানিক কল্প কাহিনী

Sohel Lehos এর ছবি
লিখেছেন Sohel Lehos [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১২/০২/২০১৬ - ১:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মোঃ সাইফুল ইসলাম এই মুহুর্তে পৃথিবীর সবচেয়ে দরিদ্রতম ব্যাক্তি। তার একাউন্টে কোন ক্রেডিট নেই। একটা ক্রেডিটও না। এক ক্রেডিট থাকলেও অবশ্য কোন লাভ হত না। আজকাল এক ক্রেডিটে একটা চুষনি লজেন্সও কেনা যায় না।

ছোটখাট এক সফটওয়্যার কম্পানিতে একদম নিচের দিককার ধরতে গেলে কোন পদই না এই রকম এক পদে কাজ করত সাইফুল। বেতন ভাল ছিল না। তারপরও মাস শেষে কিছু একটা পাওয়া যেত। সেটা দিয়ে কোন কোনমতে জীবন চালিয়ে নেয়া যেত।

পৃথিবীতে আপন বলতে তার কেউ নেই। সে বড় হয়েছিল এতিখানায়। এতিমখানায় লেখা পড়ার সিস্টেম খুবই নিম্ন মানের। টেনেটুনে পরীক্ষায় পাস করেছিল বলে লেখাপড়া শেষ হওয়ার পর কোথাও চাকরী হয়নি। তারপর কিভাবে যেন অনেক দেন দরবার করে এই কাজটা পেয়ে গিয়েছিল। টেনেটুনে পাস করা প্রায় ফেল্টু ছাত্রের কাজের কোয়ালিটি আর কতইবা ভাল হবে? কাজের চার মাসের মাথায় বড়সর কিছু ভুল করে বসল। সাইফুলের বস তাকে ডেকে বলল,"আসসালামু আলাইকুম। আপনি এবার আসতে পারেন।" ফলস্বরুপ কাজ ছেড়ে তাকে চিরতরে চলে আসতে হল।