১।
একটার নাম ছিল ঘরকোপ, আরেকটা বেল্লাপার। ঘর কোপ শুরু হোতো মাটিতে দুটো ঢ্যাঁড়া কেটে। সবার লক্ষ্য দুটো লাইন পরস্পরকে যেখানে ছেদ করে গিয়েছে সেই বিন্দুর যত কাছে থাকা যায়। সবচেয়ে দুরে থাকা ছেলেটার জায়গা হতো একটা বৃত্তের মাঝখানে। বৃত্তের চার পাশে ভিড় করে অন্য সবাই, বৃত্তবাসীর মুখ শুকনো, চোখে রাজ্যের দুশ্চিন্তা।
বাঘ নিয়ে বাঙ্গালীর জল্পনা কল্পনার শেষ নেই। একটা সময় ছিল যখন বাংলার বিশাল অংশই ঘন জংলায় ভর্তি ছিল। সে সময় সন্ধ্যাবেলাতেই বাঘের ডাক শোনা যেত। বাঘের হানাও রীতিমত দৈনন্দিন বাস্তবতা ছিল সে সময়। আর সে জন্যই ছোটরা ছড়া কাটতো আগে গেলে সোনা পায়, পিছে গেলে বাঘে খায়, আর বড়রা বলতো যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই সন্ধ্যা হয়। প্রবাদ-প্রবচন আর বাগধারায় বাঘের পায়ের ছাপ কম নেই। কিন্তু সে সব দিন গেছে। ক্রমাগত শহুরে আগ্রাসনে
২০১৬ যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের বছর। এবছরের শেষ নাগাদ বারাক ওবামা পূর্ণ করবেন তার আট বছরের দায়িত্বকাল। প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সাধারণত রিপাবলিকান ও ডেমক্র্যাট এই দুই দলের দুজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। তবে মূল নির্বাচনের বছর খানেক আগেই শুরু হয়ে যায় প্রার্থী নির্বাচনের লড়াই। প্রতি দল থেকেই সচরাচর আট-দশজন প্রার্থী হতে চান। এদের অধিকাংশই দেখা যায় নানান রাজ্যের সিনেটর কিংবা গভর্নর। এছাড়া
[justify]
শীতের সকাল। কুয়াশার আস্তরে ঢাকা পথ-প্রান্তর-জনপদ। দু'দিন ধরে সূর্যের দেখা নাই। উত্তরবঙ্গের সকল জেলাতেই প্রচণ্ড শীত পড়েছে। রাজশাহী থেকে ডোমার যাওয়ার উদ্দেশ্যে তিতুমির এক্সপ্রেস-এ চড়ে বসলাম, গন্তব্য পঞ্চগড় চা-বাগান -- আমার কর্মস্থল। ট্রেনে আমার কামড়ায় আরও চারজন। আমার বাম পাশে দু'জন, মনে হলো রেল-বিভাগে কাজ করে। সামনের সিটে দু'জন। কেউ কথা বলছিল না। ট্রেনের সাথে একটা খাবারের বগি আছে। ট্রেন ছ
কিছুদিন আগে আমি ২০০৯ সালের খসড়া শিক্ষানীতি (যেটি বিশেষজ্ঞরা তৈরি করেছিলেন) আর ২০১০ সালের আনুষ্ঠানিক শিক্ষানীতির (আমলাদের ঘষামাজার পর যেটি দাঁড়িয়েছে) শুরুতে দেয়া লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের মধ্যে পার্থক্যগুলো দেখিয়েছিলাম। এর পর [url=http://www.sachalayatan.com/shehab/55487]আলাদা ভাবে বিভিন্ন ধাপের যে বিস্তারিত লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বলা আছে সেগুলোরও খসড়া ও আনু
ঘুম ছুটে যাবার পর অমিতাভ আবারো ভাবলো। ওটা তো স্বপ্নই ছিলো। ওই চোখ দুটো স্বপ্ন ছাড়া এতটা রং ছড়ায় না কোথাও। যেখানে কেবলি ভয়, যেখানে কেবলি আশংকা, সেখানে এতটা আনন্দ এতখানি আলোর আশ্বাস নিয়ে আসে না। স্টুডিও ছবির নিগেটিভে হাসিকে কান্না কিংবা কান্নাকে হাসি বলে যেখানে ভুল হয়ে যায় নবনীতার চোখে ভাসতে থাকা হাসিটাকেও নির্ঘাত একটা স্বপ্ন বলে ধরে নেয় সে।
[justify]আগরে পর্ব এখানে : http://www.sachalayatan.com/guest_writer/53893
আমাদের সেই শহরটাও আদতে ছিল একটা গ্রামের প্রতিলিপি। শহর বলতে আমি তখনো একটা ছোট গলিকেই বুঝতাম শুধু। এখানকার পথে সবুজ না থাকলেও মাটি ছিল অঢেল। তখনো পিচতো দূরের কথা সুরকিও দেখিনি আমরা।
টিনের ক্যানভাসের ওপর এনামেল পেইন্টের আঁচড়। ছবি হিসেবে নিলামে ওঠেনা, হয়তো ঘরেও নয়। নেহায়েত রাস্তার জিনিস তাই পথে পথেই এর প্রদর্শনী। তাতে কিন্তু এই ছবি গুলোর বিশেষ মানহানী ঘটেনি কখনও। রিকশার ছবি যে আবারো আঁকানো শুরু হয়েছে সেটাই খবর। দেশের অন্য শহর বা জেলা গুলোর খবর বিশেষ জানিনা, তবে রাজশাহীতে বছর কয়েক যাবত রিকশা অলঙ্করনের একটা জোয়ার দেখা যাচ্ছে। ব্লগে বা পত্রিকায় রিকশার পুরনো দিনের কথাই আলোচিত হতে দ