[justify][i]সংগীতপ্রেমি মানুষের কাছে কালীকাপ্রসাদ এর পরিচয় নতুন করে দেওয়ার কিছু নেই। তিনি গানের মানুষ, আপাদমস্তক শিল্পী। ওপার বাংলার গানের দল ‘দোহার’ এর প্রাণ পুরুষ। গানের খোঁজে, গানের পেছনে ছুটে বেড়ান অহর্নিশ। তার সাথে এই কথপোকথনের শুরু মূলত বাংলাদেশের কোন একটি স্যাটেলাইট টেলিভিশনে দোহার- এর লাইভ অনুষ্ঠান দেখার মাধ্যমে। একজন গুণমুদ্ধ দর্শক-শ্রোতা হিসেবে বাংলা ব্লগ সাইটে একটি লেখা লিখেছিলাম- নিজের
ছোটবেলা থেকেই শুনে এসেছি পাহাড় মানুষের মনকে উঁচু করে । আর সাগর মনকে করে বড় । ধীরে ধীরে বড় হওয়ার সাথে সাথে শিখলাম পাহাড় আর সাগরের প্রভাব শুধু মানুষের মনের উপরই সীমাবদ্ধ না, ইমেজের উপরও যথেষ্ঠ প্রভাব ফেলে । মানুষকে সেলিব্রেটিও করে । পাহাড়ে চড়লেও করে আবার না চড়লেও করে । সাগরে ডুবলেও করে আবার না ডুবলেও করে । তা এই বিষয় নিয়ে মেলা যুক্তিতর্ক হতে পারে । কথার পিঠে কথা হতে পারে । যুক্তির প্রত্তুতরে কুযুক্তি আসতে পারে । তাই আজ আর সেদিকটা মাড়াচ্ছি না । আজ আমার পাহাড়ে চড়ার গল্প বলতে এসেছি, সেইদিকেই মনযোগ দেই ।
খাল গিয়াকে বিয়ে করে খুশিতে আটখানা খালিসি। এসোসে এত বড় বীর আর একটাও নেই। দশাসই সব ছাগলের পিঠে চড়ে একের পর এক গ্রাসল্যান্ড জয় করে গিয়া নিজেকে খালদের খাল হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তার নতুন এলাকা জয় করার উপায় এত অনায়াস ছিলো যে স্বয়ং আলেকজান্ডার লজ্জা পেয়ে যেতেন। গিয়া নতুন এলাকার সর্বোচ্চ কোন ঢিবিতে দাঁড়িয়ে ঘোষণা দিবেন, "আজকে থেকে এই এলাকার বাপ মা আমি", আর সাথে সাথে সবাই দল বেঁধে তার অধিকার মেনে নিত। খালিসির খুশিকে বহুগুণ বাড়িয়ে দিতে তার বিয়েতে তিন তিনটা ড্রাগনের ডিম উপহার দেন ফালু মর্মন্ট।
১.
দোকানদার প্রথমেই একটা বেড়ে প্রশ্ন করে বসল ...
“আসল বই কিইন্যা কী করবেন?”
আমি তার দিকে খানিকটা সরু চোখে তাকিয়ে রইলাম। ব্যাটার মতিগতি ঠিক বুঝা যাচ্ছে না।
সে তার মত করে গম্ভীরভাবে বলতে থাকলো, “ইন্ডিয়ান বাংলার যত বই আছে, তার মধ্যে কেবল আনন্দ পাবলিশার্সের বাঁধাই-ই সবচেয়ে ভালো। অন্যগুলো অত টেকসই না। দু-তিনদিনেই ছিঁড়ে যায়, এমন অবস্থা।”
সাহিত্যিক সন্তোষকুমার ঘোষ তার একটি লেখায় বলেছিলেন, "পৃথিবীর সব গল্প বলা হয়ে গেছে, এখন কীভাবে বলতে হবে সেটাই জানা প্রয়োজন।" এ ব্যক্তব্যের পক্ষে বিপক্ষে যথেষ্ট যুক্তিতর্কের অবকাশ আছে। সে প্রসঙ্গে যাচ্ছি না। তবে বলে ফেলা গল্পগুলোকেও অন্যভাবে বলবার আকাঙ্ক্ষায় কেউ কেউ কলম ধরেন বৈকি। তখন জানা কাহিনি কিংবা জানাশোনা জনপদের চেহারা নতুনভাবে ধরা দেয় যেন আমাদের চোখে। নইলে ক্ষুধার্ত জনজীবন কিংবা নিম্নবর
আমাদের মাননীয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জামদানী শাড়ি ব্যবহার করতে পছন্দ করেন- এটা নতুন কোন তথ্য নয়। আবার আমাদের ভূতপূর্ব ফাস্র্টলেডি এবং বর্তমানের বিরোধীদলীয় নেত্রী রওশান এরশাদ এরও জামদানী, বেনারসী শাড়ির প্রতি আলাদা টান ছিলো বলে শোনা যায়। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া জামদানী না বেনারশী নাকি টাঙ্গাইল শাড়ি পছন্দ করতেন বা করেন সেরকম কোন সংবাদ শোনা যায় না। তবে তাঁর পরিধানে বরাবর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর দিয়ে মেট্রোরেল যাবে কি না কিংবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেট্রোরেলের স্টেশন হবে কি না সেটার পক্ষে-বিপক্ষে নানা বিতর্ক চোখে পড়ল। যেহেতু আমি সে ব্যাপারে বিশেষজ্ঞ নই, আমার পক্ষে ব্যক্তিগত মতামত জানানো ছাড়া আর কিছু বলার অধিকার নেই বলেই আমি মনে করি। আমি যেটা করতে পারি দুই পক্ষের অভিমত নিয়ে আমি একটা পক্ষ নিতে পারি শুধু। এছাড়া মেট্রোরেল ইস্যু নিয়ে পক্ষ-বিপক্ষের এইসব আলোচনায় একটি বড় পয়েন্ট মিসিং (missing) বলে মনে হয়েছে। সেটি নিয়ে আলোচনা করাটাই এ লেখার উদ্দেশ্য।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও সময়ের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সে চরিত্র থেকে বেরিয়ে এসেছে। সেট যতটুকু না বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজের নীতির পরিবর্তনের কারণে হয়েছে তার চাইতে হয়েছে রাজনৈতিক কারণে। সবসময় আবাসন সংকট তৈরী করে রাখলে সেটার সুফল ক্ষমতাসীন দলের ভাগে যায় যেটি সর্বজনবিদিত। সম্প্রতি বেশ কিছু হল খোলা হয়েছে যেটি বেশ ভাল উদ্যোগ। কিন্তু এর মাঝে আমরা যেটি ভুলে যাই সেটি হচ্ছে একটি নতুন হল তৈরী করা বেশ কয়েক বছরের উদ্যোগ। সেটি যখন হতে থাকে, তখন কিন্তু বর্তমান ছাত্রদের সমস্যা সমাধান হয়ে যায় না। তাদের ভোগান্তি রয়েই যায়। আমি যখন ক্লাস শুরু করি তখন আমার হলে ১০তলা একটি ভবনের কাজ শুরু হয়, ১৬ জনের রুমে থাকা অবস্থায় আশা ছিল খুব দ্রুত ভবনের কাজ শেষ হয়ে গেলে আবাসন পেয়ে যাব। সেই ভবনের কাজ যখন শেষ হয় তখন আমি ব্যাচেলরের রেজাল্টের জন্য অপেক্ষা করছি। এমনটি হয় অনেক ছাত্রের ক্ষেত্রেই। প্রতিটি বিভাগেই প্রতিবছর মেধাবী কিছু ছাত্র পাওয়া যায়, মেরিট লিস্ট করলে তেমনটি পাওয়া স্বাভাবিকও। কিন্তু বাস্তবতা বলে প্রতি বিভাগের, প্রতি ব্যাচের ছাত্রদের বড় অংশ এই সমস্যার ভুক্তভোগী। এখন এসব আবাসন সংকটের ভুক্তভুগী যারা তারা সংখ্যায় অনেক হলেও তারা কিভাবে ভোগে সেটা কোন আলোচনায় আসে না, তাদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকেও কোন ব্যবস্থা নেয়া হয় না। শিক্ষক থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সবাই এগুলো নিয়ে চোখ বন্ধ করে রাখে। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি মেট্রোরেল হলে ছাত্ররা কিভাবে লাভবান হবে সেটি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজের উদ্যোগে একটি বিস্তারিত স্টাডি (study) হওয়া প্রয়োজন। সেটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে শুধু নয়, ছাত্রদেরও বুঝতে সাহায্য করবে মেট্রোরেলের স্টেশন কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ।
সম্প্রতি আফগানস্থানে আবারও তালেবানেরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। দু’ এক দিন পরপরই তারা এখানে ওখানে তুমুল হানা দিয়ে নিজেদের উপস্থিতি জাহির করছে। একইভাবে বাংলাদেশেও জেএমবি (জামায়াতুল মুজাহিদিন বাংলাদেশ) সক্রিয় হয়ে উঠেছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে মৌলবাদী আক্রমণের সাথে তাদের সংশ্লিষ্টতার খবর পাওয়া যাচ্ছে; সম্প্রতি তাদের বিভিন্ন আস্তানা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রপাতি : ধারণা করা হচ্ছে জেএমবি আবারও
রিক্সার ছবি নিয়ে আমার উৎসাহ অনেক দিনের। ডিজিটাল অটোম্যাটিক ক্যামেরার সহজলভ্যতার আগের দিন গুলোর জন্য আমার আফশোস হয় কেন আমার ক্যামেরা ছিলনা আর সেই পুরনো রিক্সার ছবি গুলো তুলে রাখতে পারিনি। কিন্তু সেটা পুষিয়ে নিতেই যেদিন থেকে একটা ডিজিটাল অটোম্যাটিক ক্যামেরা পেয়েছি সেদিন থেকেই রিক্সার পেছনের টিন শিটটায় আঁকা ছবি গুলো ক্যামেরা বন্দী করতে শুরু করে দিই। ছবি গুলো আদৌ কোন নান্দনিক সূত্রে পড়ে কিনা জানিনা,