ছোট্টো একটা কচি হাসি
একবার আমাকে ফিরিয়ে এনেছিলো-
অচেনা অন্ধকারযাত্রা থেকে
চেনা ভোরের অশ্রু-টলমল আলোয়।
সাদা জমির উপরে নীল-নীল বুটিতোলা
আকাশগন্ধী তাঁত শাড়ীখানা,
আমাকে একবার ভয়ানক ধূসর বিস্মৃতির মধ্যে
মনে পড়িয়ে দিয়েছিলো-
স্নিগ্ধ-সবুজ জন্মজমিন।
ছোটো ছোটো দুটি শিরতোলা ঝিনুকের খোলা
সাজানো ছিলো দেখনবাক্সের কাঁচের ভিতরে,
কোনোদিন হয়তো ইচ্ছেমুক্তো ছিলো
ওদের কবেকার ভুলে যাওয়...
আসন অবস্থায় দেহটি অনেকটা সাপের মতো দেখায় বলে আসনটির নাম ভুজঙ্গাসন বা সর্পাসন (Bhujangasana)|
পদ্ধতি:
পা দু’টো সোজা করে সটান উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। পায়ের পাতার উপর দিকটা যতদূর সম্ভব মুড়ে মেঝেতে রাখতে হবে। দু’হাতের তালু উপুড় করে পাঁজরের কাছে দু’পাশে মেঝেতে রাখুন। এবার পা থেকে কোমর পর্যন্ত মেঝেতে রেখে হাতের তালুর উপর ভর দিয়ে মাথা যতদূর সম্ভব উপর...
পরানের হুঁক্কা রে
তোর নাম কে বানাইছে ডাব্বা .....
সম্ভবত ডাব বা নারকেলের খোল দিয়ে তৈরি হয়েছে বলে এর নাম হয়েছে ডাব্বা। ডাব থেকে ডাব্বা। কচি নারকেলকে ডাব বলা হয়। তবে হুঁকা তৈরি হয় ঝুনা নারকেলের খোল দিয়ে।
আগের দিনে অতিথি আপ্যায়নের অন্যতম উপকরণ ছিল পান-তামাক। অতিথি এলে তাকে পিঠাপুলি, মুড়ি-চিড়া, পোলাও-ঘিভাত ইত্যাদি দিয়ে আপ্যায়ন করা হতো। এর পাশাপাশি আপ্যায়নের জন্য তৈরি থাকত পান-তামা...
অনুকরন এবং অনুসরণ এই দুইয়ের মধ্যে বিস্তর ফারাক। কেন জানি আমাদের মধ্যে অনুকরণ প্রবনতাই বেশী লক্ষ্য করা যায়। তাই আমেরিকান আইডলের আদলে ভারত যখন ইন্ডিয়ান আইডল চালু করে বসে আমরাও হন্যে হয়ে পড়ি এই জাতীয় কিছু একটা করার। ফলে চ্যানেলে চ্যানেলে প্রতিযোগীতা চলতে থাকে, বড়দের, ছোটদের। বলতে দ্বিধা নেই এই জাতীয় অনুষ্ঠাণ আমাদের বাংলা গানের বিস্তৃতিতে সাময়িক ভাবে সহায়কও হয়েছে কিন্তু এর আসল ...
পিসায় যখন পৌঁছেছি সন্ধ্যা ছুঁই ছুঁই। শহরের মাঝদিয়ে বয়ে চলা খালের পাশে একটু খানি খালি জায়গা, ড্রাইভার সেখানেই গাড়ী রাখলো। আমাদের হোটেল সেখান থেকে ৫/৭ মিনিটের হাঁটা পথ। পুরোনো ছোট রাস্তা বলে গাড়ী যাবেনা। অগত্যা হাঁটা, ইটের রাস্তায় সুটকেসের চাকার একঘেয়েঁ খটর খটর শব্দ তুলে একসময় হোটেলে।
আধ ঘন্টায় রুমে ঢুকে সবকিছু রেখে হাত মুখ ধুয়ে ডিনারে বের হলাম, হোটেলে ঢোকার গলির মাথায় পিজা’র দ...
বলেন কি?
দৌড়ের উপরে থাকায় আর আরো নানা কারণে বেশ কিছুদিন সচলে লগিন করা হয় নি, মাঝে মাঝে শুধু স্টিকি পোস্ট পড়ে যেতাম।আজ এসে লগিন করে দেখি আরে কান্ড!
সকল সচলকে অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা অতিথি আমাকে আপন করে নেবার জন্য। এই পাতাটির জন্য, এখানের উদ্যমী-উদ্যোগী মানুষদের জন্য আর সব সফল উদ্যোগ গুলোর জন্য দিন দিন আমার শ্রদ্ধা বেড়েই চলেছে। একেবারে প্রথম দিন যেদিন প্রথম উঁকি দিয়েছিলাম অচেনা এ...
লবিং কাকে বলে??........
এ এক বিশাল জিনিস যাকে খাটি বাংলা ভাষায় বলে তৈল মর্দন...
লবিং এর উপকার কি??..........
এখানে শুধু উপকার আর উপকার..এর উপকারের শেষ নেই..
লবিং কাদেরকে করতে হয়??...
অতি অবশ্যই আপনার উচ্চ পদস্থকে যার দ্বারা আপনার উপকার সম্ভব...এবং যারা শুধু কাজেই খুশি নন,যারা তোশামোদির আশাতেই আশে পাশে তেল মারা শ্রেনীদের দ্বারা নিজেদের ঘিড়ে রাখেন
লবিং কে করবে...??
লবিং তারাই করবে যারা চোরা পথে সা...
আমি একজনরে চিনতাম যিনি ভাত খাইতে দেদার ভালোবাসতেন। বর্তনের উপর ভাতের চূড়া লয়া চামুচভরা ডাইল ঢাইলা মুগ্ধ হয়া চায়া থাকতেন। তার চউখে কোনো খিদা, লালচ-লালসা থাকতো না। থাকতো খালি একরকম শর্তহীন মুগ্ধতা। ধার্মিকের মতোন পরম ভক্তি লয়া ভাতের গোল্লা বানাইতেন একটার পর একটা। তারপর একটা কইরা গোল্লা মুখে পুইরা আরামে চউখ বুইজা থাকতেন। ভাতের গোল্লারাও যেন্ বুঝতে পারতো লোকটার এই ভক্তি-ভালোবা...
মনে পড়ে যায়... আশির দশকের সেইসব সোনালী দিনগুলোর কথা।
মনে পড়ে যায়... শুক্রবারের থান্ডারক্যাটস বা জেটসন্স এর কথা। সঙ্গে ছিলো ক্যাপ্টেন প্ল্যানেট, কেয়ার বেয়ার আর টিনেজ মিউট্যান্ট নিনজা টার্টেলস। আরো ছিল ভল্ট্রন আর গোবট।
মনে পড়ে যায়... রবিবার আর বুধবার রাত থাকতো ইংলিশ সিরিয়ালের জন্য বরাদ্দ। ম্যাকগাইভার, মায়ামি ভাইস, এয়ারউলফ, নাইট রাইডার, স্টারট্রেক, দ্যা ফলগাই, দ্যা এটিম, হাওয়াই ফাই...
২৭ মার্চ ২০০৯ এর প্রথম আলোতে পড়লাম জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বিষয়ে সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করাতে বলেছেন,
“এটা আলোচনা সভা, সংবাদ সম্মেলন নয়৷ আপনারা শত চেষ্টা করেল আমার মুখ থেকে একটা কথাও বের করতে পারবেননা”
আসলেইত আমি যদি সত্য না স্বীকার করি কেউ আমাকে দিয়ে আসল কথা বের করতে পারবে ? খবরটা দেখেই তিন ঢাকাইয়া কুকুরের বিয়ে খাওয়া...