ইবলিশ শয়তানের সাথে একান্তে কিছু কথা হচ্ছিল। বলতে গেলে তার একটা exclusive interview ই নিচ্ছিলাম। কিভাবে ইবলিশের মত ধুরন্ধর শয়তানকে এই ধরণের অদ্ভুত কাজে রাজি করালাম সেটা অনাবশ্যক ভেবে উহ্যই রাখলাম। কারো জানার আগ্রহ থাকলে হয়ত অচিরেই উত্তর পেয়ে যাবেন। অন্তত আশা করতে পারেন। সেই interview এর কিছু চুম্বক অংশ তুলে ধরছি।
“আমিঃ তা ইবলিশ……. সমস্যা হয়ে গেল। কি যে বলি………….
ইবলিশঃ আরে সমস্যা কেন? 'ভাই' বলতে...
১.
ওয়াহৈপিরাংতনা শিন্থবা
কুমহৈগি নুংশাসোরতনদি
ওইহৈদে হায়বা লৈব্রা
লৈহাও য়াউদবগি মহুত্ থুপচিনখিবনা হেন্না ফত্রা
য়েংউ, নঙনা চত্খিবদগি মতমশিংসে কায়া'তা লুমথরে
থেংথবা লৈতনা সোয়দনা
মখোয়নসু শোরো শোরো চিংবিবা হৌরগনি হকচাংসিবু
মুক্না কোন্নরিবশিংনা পামজকাগি ফমুংবু চু-পাইবগুম পায়দুনা
অমন্বা নুংশিবগি শরুবু থাংদুনা
কোংঘুত্ শিংদো মেনসিনখিবনি মিৎনা নঙগা মান্ননা
মতমখুদিংগ...
লোকটা আসলেই একটা পাগল!
মানিকের এ কথায় আশ্চর্য নিরবতা নেমে আসে বৈষ্টমী পাড়ায়। বিদ্যুৎ চলে গেলে হঠাৎ পাওয়ার লুম বন্ধ হলে যেমন নিরবতা নেমে আসে, অনেকটা তেমন। কারো মুখে কোনো কথা জোটে না। লোকটা পাগল হলে রাজাকার আলতাফের যে জয় হয়, তা কেউ-ই মেনে নিতে পারছিল না আসলে। রাজাকার আলতাফ কে তা একটু পরেই জানা যাবে। তার আগে যে লোকটাকে নিয়ে বৈষ্টমী পাড়ার হৈচৈ তা একটু জেনে আসি, কী বলেন?
প্রথমে বলে রাখ...
রাত শেষ হয়ে আসছে ধীরে ধীরে। আকাশের দিকে তাকালে এখনও সময়টা আন্দাজ করা যায় না। আমি উঠে পড়ি। এপাশ ওপাশ অনেকক্ষণ তো হলো! বিছানাবালিশ ধীরে ধীরে উষ্ণ মনে হচ্ছে। আর কতোক্ষণ এভাবে গড়াগড়ি করা যায়?
আমি উঠে পড়ি। জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে দেখি কিছু পরিষ্কার হয় না। তাও কী মনে করে তাকিয়েই থাকলাম। হালকা কুঁজো হয়ে বসলাম। আমি সবসময় এভাবে বসি। ছোটবেলায় নানী রেগে যেত, বলতো "পিঠ সোজা কইরা বয়। ব্যাঁকা ...
গতবছর এরকম এক দিনে অনিকেতদারএই লেখাটা হৃদয় ছুয়ে গিয়েছিল। আমরা তো সচলে সবসময় সচলদের জন্মদিন পালন করি। তাই আমি ভাবলাম, আজকে আমরা সবাই মিলে অনিকেতদার মার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানালে কেমন হয়?
মা, শুভ জন্মদিন!!!
দ্বিতীয় স্বত্তা
১. গ্রামে
খুব ছেলেবেলা- আট কি নয় বছর বয়স। নানাবাড়ীতে গিয়েছি শীতের ছুটিতে। নানাবাড়ীর টয়লেটটা ছিল বাড়ী থেকে একটু দুরে জংলামতো নির্জন জায়গায়। তখন নানাবাড়ীর টয়লেট ছিল কাঁচা। বাঁশের বেড়ায় ঘেরা, আকাশ দেখা যেতো। নীচে বিশালাকার গর্তের ভেতর জমা হতো মানববর্জ্য। মঞ্চের মতো উঁচু জায়গায় দুটো তক্তার উপর দুই পা দিয়ে বসতে হতো। দুই তক্তার মাঝখানে ফুটো, সেটা দিয়ে নিক্ষেপিত হতো মানববর্জ্য। সে...
‘শলভ্’ শব্দের অর্থ পতঙ্গ। আসন অবস্থায় দেহটিকে অনেকটা পতঙ্গের মতো দেখায় বলে আসনটির নাম শলভাসন (Salabhasana)|
পদ্ধতি:
হাত দু’টো দেহের দু’পাশে লম্বাভাবে রেখে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাতের চেটো মেঝের দিকে এবং আঙুলগুলো মুষ্টিবদ্ধ হয়ে থাকবে। চিবুক মেঝেতে বা একপাশে বাঁকিয়ে রাখতে পারেন। পায়ের গোড়ালি উপর দিকে সোজা হয়ে থাকবে। এবার পা দু’টো জোড়া ও সোজা রেখে মেঝে থেকে আনুমানিক দেড় হাত থেকে দু’হাত...
মনের খেয়ালখুশির তো আর ঠিকঠিকানা নেই। ইন্টারমিডিয়েট পাশ করার পর হাবিজাবি গল্পের বইয়ের ভীড়ে যখন একটা কিরোর বই পেয়ে গেলাম, তখন জ্যোতিষী হবার ইচ্ছে মনের মধ্যে লাফ দিয়ে ওঠে। সেই উদ্দেশ্যে আমি রীতিমতো অধ্যয়ন করিয়া বিভিন্ন রেখা চিনিতে শিখিলাম। তারপর গ্রামের বাড়িতে বসত করার সময়টাতে যখন স্কুল করে এসে বাকি সময়টা, কাটে না দিন...অবস্থা, পুরোনো বিদ্যা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। আশেপাশে ঘুরে বেড়ান...
ফেইসবুক, বাংলায় যাহাকে বলা যাইতে পারে -খোমা বই। সত্যি এতগুলি খোমা এক সাথে দেখার আনন্দ আর কোথাও পাওয়া যাইবে না। সুন্দর সুন্দর খোমা গুলির সাথে যখন তখন জমজমাট আড্ডার জন্য ইহা একটি অনন্য মনহরি জগত। আমার মনে হয় এখানে এমন কোন ব্লগার বন্ধু নাই যাহার একটা ফেইসবুক আকাউন্ট নাই। ফেইসবুক কাহারো কাছে নতুন কিছু নহে। ভাইসব আজ শুনুন আমার ফেইসবুকের গল্প।
আমার কাজিনদের ছেলে মেয়েরা সব এখন কলেজ ...
হরম বিবি খড়ম পায়
খট্খটাইয়া হাঁইটা যায়
হাঁটতে গিয়া হরম বিবি
ধুম্মুড় কইরা আছাড় খায়
আছাড় খাইয়া হরম বিবি
ফিরা ফিরা পিছন চায় ....
খড়ম এক ধরনের পাদুকা। এই পাদুকা সাধারণত গৃহ পরিবেশে বা গৃহ-চৌহদ্দিতে পরা হয়। দূর-দূরান্তে ভ্রমণের জন্য এই পাদুকা ততটা উপযোগী নয়। পাদুকা হিসেবে খড়ম আবিষ্কার ও ব্যবহার দীর্ঘদিনের। সেই প্রাচীনকালে খড়মের অস্তিত্বের প্রমাণ পাওয়া যায়। সনাতন ধর্ম মতে, দেবতার ত...