Do We Need a A "Third World" Feminism ?
Snigdha Ali
The term feminism has been defined, analyzed, reviewed, criticized, redefined, de-constructed, revisited or in other words has been pulled and stretched from so many directions for so long that sometimes writing about it feels like dragging a dead horse even beyond the outer limits. This is no way to mean that feminism itself is a dead subject. On the contrary, given the rapidly changing geo-political scenario in this era of Globalization (and/or post-modernism), feminism now functions as more of a foundational basis for many activists, policymakers and academicians than as an epistemological framework only at the theoretical level.
Hardly even any mainstream "development" planning is formulated now a days without considering the gender variable, let alone grassroots mobilization or any social activism. But like liberalism, Marxism, environmentalism or many other such "ism"s, feminism has been a controversial one and...
সকালটা রোজকার মতই সদামাটা, দেরিতে ঘুম থেকে উঠে কোনমতে গোসলটা সেরে জোরকদমে মার্চপাষ্ট, প্রায় দৌঁড়েই রাস্তার মোড়ে। তার পরে টুক করে হোটেলে ঢুকে পড়া, রোজকার পরিচিত বেয়ারার সালাম নেওয়া গম্ভীর মুখে, যেনো আমি কোনো বিশিষ্ট হোমরা চোমরা আরকি।
না বলতেই এসে দাঁড়ায় এক কাপ কম চিনি দেওয়া চা হাতে, দিনের প্রথম সিগারেট, চায়ের সাথে, এক চুমুক আগুন গরম চা আর এক বুক ধোঁয়া। আহ!
চা শেষ হতে না হতেই সামনে ...
আগের সামান্য অংশ
[আকাশটা একটু আগেও রৌদ্রোজ্জ্বল ছিলো। ঝুপ করে আলোটা সাতসকালেই মিইয়ে গেলো,নীল আকাশটা এখন দেখাচ্ছে ঠিক
সাদাটে মোমের মতো............
যন্ত্রণাটা বাড়ছে আবার টের পাচ্ছি। তির তির করে ছড়িয়ে পড়ছে পায়ের গোড়ালী অব্দি। আজকাল হাঁটতে বড় কষ্ট হয়। আমি কি ফুরিয়ে যাচ্ছি দিন দিন! ভাবলেই কষ্টরা কুন্ডলী পাকিয়ে মেঘের আকার নেয়। ভাবলেই ঝাপসা হয়ে ওঠে চারপাশ। সচলায়তন, তারিখ: শুক্র, ২০০৯-০৩-২০]
...
আজ রাতে শীত আসলেই বেশি পড়েছে, সামান্য এই চাদরে কিছুতেই মানতে চাইছে না। শীতে খাটের উপর রেবেকা কেমন গুটিশুটি মেরে ঘুমিয়ে আছে, দেখে মায়াই লাগে। আহারে মেয়েটা কত রাত না জানি, না ঘুমিয়ে কাটিয়েছে। কম্বলটাও পুরান, পাতলা। রেবেকার শীত মানছে বলে মনে হয় না, কিন্তু শালা কিছুই করার নেই। বিয়ের পর মেজ ভাই যে নতুন কম্বলটা পাঠিয়েছিলেন করাচী থেকে বেশ ওম হত ওটাতে। কিন্তু সোলাইমানের বাচ্চা সব নিয়ে গে...
২২ শে মার্চ আন্তর্জাতিক পানি দিবস।স্নাতক শ্রেনী থেকে আজ অবধি পানিসম্পদ কৌশল নিয়ে পড়াশুনা ও গবেষনা করছি তাই এই দিবসকে সামনে রেখে একটি নিবন্ধ লেখার লোভ সামলাতে পারলামনা।
মুখবন্ধ
১৯৯২ সালে জাতিসংঘের পরিবেশ ও উন্নয়ন বিষয়ক অধিবেশনে একটি বিশেষ দিনকে স্বাদু পানি দিবস হিসেবে পালন করার কথা সুপারিশ করা হয়। পরবর্তীতে জাতিসংঘের সাধারন পরিষদে সর্বসম্মতিক্রমে ১৯৯৩ সালের ২২ শে মার্চ...
লাউয়াছড়ায় কেউ পায় নাই তার প্রস্থানের খবর
বস্তুত: প্রাণিকূলে সে কোনো কেউকেটা ছিলো না বলেই
মাতম হয় নাই কোনো, হয় নাই শোক যাপন।
এমতাবস্থায় সবকিছুই স্বাভাবিক বলে প্রতিয়মান হয় যখন
বারান্দার নিজস্ব আয়তনে বসে প্রতিরাতে কাঁদেন একজন
মানবজন্মের অনিবার্য সব বেদনা তার উবে যায় মুহুর্তে তখন
এক অবোধ বানরশিশুর মুখ ভেসে আসে হৃদয়ে তার, ডাকে রক্তক্ষরণ।
[ সৈয়দ জাকির হুসেন, ফটো জার্নালিস্ট, দ্...
দীর্ণ দিন ভেসে যায় ময়ূরাক্ষীজলে,
ভেসে যায় তালপাতা দিন,
শাঁখসাদা দিন, লালশাক দিন-
রুপোলী মাছের দিন,
কখনও কাঞ্চনমালা দিন.....
কোথাও নিরুত্সব ভেজা-ভেজা
ধোঁয়ামাখা কাঠবুড়ো দিন-
কাঁচপোকা-রোদে নাছোড় ফড়িং.....
বিষাদ-বিলাপী এসরাজে টান,
ঘোলা জলে ভেসে যায় দিন।
কোথাও সূর্যরেখা ঘিরে দাঁড়িয়েছে
স্তোকনম্রা মেঘেরা-
ওরা ভুলে গেছে সব,
সব কথা, পুরানো নতুন-
এদিক-ওদিক চেয়ে ভয়ে ভয়ে
স্বর্ণসুতার পাশে ...
আকাশে আজ নীল বসন্ত
স্বপ্নে মেঘের গান
থমকে যাওয়া দিনগুলোতে
আসুক ফিরে প্রাণ ।
প্রাণের মেলায়, গানে ভেলায়
দুঃখ ভাসাই, সারা বেলায়
সুখ পানশীর পালে লাগুক
আজকে নতুন টান ...
বন্ধু চলো আমার সাথে
কেউ র'বো না অতীত পথে
কাঁধ মিলিয়ে এগিয়ে যাবো
নতুন পথের পা'ন
থমকে যাওয়া দিনগুলোতে
আসুক ফিরে প্রাণ।
-
শিরোনামহীন
এই বিপ্রতীপ সময়
গল্পের অনুকূল নয় মোটে
কথাগুলোর কোন ক্রমানুসার নেই ;যেন
বালকের অগোছালো খেলাঘর-----
কাঠের ঘোড়া
রোবোট-মানব
মাটির পুতুল
সাইরেন বাজানো গাড়ী
প্লাস্টিকের লাটিমগুলো
লাল-নীল ঘুড়ি
নাটাইয়ের এলোমেলো সুতো
রংগীন বেলুন
ঝিকি মিকি মার্বেল
----- সারা ঘরময় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।
জানিনা কোন কথা আগে বলা যায়
গোলাপ এবং বারুদের গন্ধ মিলে মিশে গেলে
সব কথা এলোমেলো হয়ে যায় বড়ো.........
সেন্সরড 'আ...
শহীদুল জহিরের উপন্যাস “মুখের দিকে দেখি”(২০০৬)-তে আমরা জাদুবাস্তবতার যা কিছু দেখে চমৎকৃত হই, চিন্তান্বিত হই তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে দুইজন মামুনের উপস্থিতি। একজন মামুনুল হাই পুরোনো ঢাকার ভূতের গলির বাসিন্দা সিলভারডেল কেজি স্কুল-সেন্ট যোসেফ স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র, পরবর্তীতে ইস্টার্ণ ব্যাংকের এভিপি, জুলি ফ্লোরেন্সের নাছোড়বান্দা প্রেমিক, সাদাসিধে-নিপাট ভদ্রলোক। অন্যজন মামুন ও...