সড়কপথে প্রথমবারের মতো সীমান্ত অতিক্রম করার অভিজ্ঞতা নিয়ে একটা রোমাঞ্চ কাজ করছিল। যেহেতু দেশটা ভারত এবং সীমান্ত পেরিয়ে আরেকটি বাংলাদেশ, সুতরাং প্রত্যাশিত রোমাঞ্চের পরিমানটা একটু বেশীই ছিল। সীমান্তের ওপারে সেই বাংলা যার সাথে আমার পরিচয় কেবল বইপত্রে। যেই বাংলায় আমার প্রিয় লেখকেরা বাস করেছেন, করছেন এখনো। কখনো না গিয়েও সেই বাংলার সাথে পরিচয়টা এতটাই ঘনিষ্ঠ যে না দেখা দেশটিকেও বহুবার দেখা হয়ে গেছে মনের চ
ওমর শেহাব ভাইয়ের কল্যাণে বাংলাদেশের কিছু খবরের কাগজগুলোর আর্কাইভ আমার হাতে আসে কয়েক মাস আগে। ব্যস্ততার মধ্যে সেগুলো ভালো করে ঘেটে দেখা হয়নি অনেকদিন ধরে। শেষমেশ সময় পেলাম কিছুদিন আগে আর্কাইভ নিয়ে একটু সময় নিয়ে বসার। ১৫ই আগস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনা তৎকালীন মিডিয়াতে কিভাবে রিপোর্ট করা হয়েছিল তা জানবার কৌতূহল ছিল অনেক বছর ধরে। কোন খবরের কাগজেই যে ঘটনার আসল নির্মম চিত্র তুলে ধরা
দুর্গাপূজা বাঙ্গালি হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব।
২০০১ সালেও দুর্গাপূজা এসেছিল এই জনপদে। সেবার মহালয়া ছিল অক্টোবরের ১৭ তারিখ, সোমবার। ২২ তারিখ ষষ্ঠী পূজার মাধ্যমে পূজা শুরু আর ২৬ অক্টোবর শুক্রবারে বিসর্জনের মাধ্যমে পূজা শেষ।
সেবার খুব বন্যা হলো, ১৯৮৮ সাল। বড়’রা সবকিছুতে বেশি বেশি চিন্তা না করতে পারলে খুব সমস্যায় পড়ে যান, ছোটদের চিন্তা করার সময় কোথায়! সারা দেশ বন্যায় তলিয়ে গেল, তলিয়ে গেল প্রায় পুরো ঢাকা শহর; ঢাকা শহরের বড় বড় রাস্তায় নেমে এলো নৌকা, তলিয়ে গেল পাড়া-মহল্লা এবং ছুটি হয়ে গেল স্কুল!
“There are two tragedies in life. One is to lose your heart's desire. The other is to gain it.”― George Bernard Shaw, Man and Superman
মানুষের প্রেম যে খালি মানুষের সাথে হয়--এমন না।
সচল থাকেন, সচল রাখেন।
পাহাড়ের যে রহস্য- সেটা অন্য সব রহস্যের থেকে আলাদা।
[justify]আমার সেজ মামা আমাদের বাড়িতে বেড়াতে এলে আমি রীতিমতো ভয়ে কুঁকড়ে থাকতাম। কারণটা হল মামার চোখে পরা মাত্রই মামা নানাভাবে প্রমাণে চেষ্টা করতেন যে ছাত্র হিসেবে আমি খুবই নিম্নপদস্থ। কারক, সমাস, ক্রিয়া-পদ এসব নিয়ে নিরন্তর প্রশ্ন তো করতেনই, মাঝে মাঝে আবার বলতেন তার হটাৎ মনে আসা কোনও বিষয়ে ইংরেজিতে ক’পাতার রচনা লিখতে। বলাই বাহুল্য তাত
[img]DSC_1855 by Shamimur Rahman, on Flickr[/img]
দত্তবাড়ীর দুর্গা পুজা।