আমাদের শৈশব ও কৈশোরের নায়ক তিন গোয়েন্দা। হাল্লো কিশোর বন্ধুরা, আমি রকি বীচ থেকে বলছি! আজ তারা কোথায়? কী করছেন? কেমন আছেন? আমরা খোঁজ নিয়েছি সম্প্রতি। লিখছেন অমুক রাশেদ-- লস এঞ্জেলেস থেকে।
এক বছর বিরতির পর ২২ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের (বিপিএল) তৃতীয় সংস্করণ। ২২ নভেম্বর থেকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ছয়টি দল টি-২০ ফরম্যাটের এই টুর্নামেন্টে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। আর এর মাঝেই বিপিএল এর গভর্নিং কাউন্সিল দাবি করেছে, বিপিএলের টিকে থাকার জন্য আপাতত সাকিবের মতো বাংলাদেশের ‘আইকন’ ক্রিকেটারদের কম টাকা নিতে হবে [১]।আর এই বক্তব্য এসেছে মোঃ ইসমাইল হায়দার মল্লিকের কাছ থেকে যিনি একই সাথে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) একজন পরিচালক ও বটে [২]। টুর্নামেন্টকে টিকিয়ে রাখার স্বার্থে বাংলাদেশের বিশ্বমানের খেলোয়াড়দের বৈষম্যের স্বীকার হতে হবে- এ ব্যাপারে কথা বলার আগে খেলার ফরম্যাট, খেলোয়াড়দের তালিকা আর পারিশ্রমিকের পরিমাণের দিকে চোখ বুলিয়ে নিই।
“বাবা, কাল কিন্তু স্কুলে নীল জামা পড়ে যেতে হবে। যেতেই হবে”
“কেনরে? এত রং থাকতে নীল কেন?”
“কালকে টরন্ট ব্লু জেস এর খেলা। ওদের জার্সির রং নীল। জানো বাবা, এবার আমরা ওয়ার্ল্ড সিরিজ জিতবই জিতব।”
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: ইহা একটি ফুল, পাখি, লতা, পাতা জাতীয় ব্লগ। মিশ্র ভাষার দোষ এর জন্য আগেই ক্ষমাপ্রার্থী।
অনেকদিন ব্লগ লিখিনা, এই ভেবেই মনে হল একটু কিবোর্ড গুঁতাই। আজকে ফেসবুকে মুর্শেদ ভাইয়ের একটা পোস্টে গণিত সম্পর্কিত আলোচনায় নিজের কিছু স্মৃতি মনে পড়ল। ভাবলাম তাই লিখি টুকটাক।
স্ট্যাচু অফ লিবার্টাইন
সারাটি জীবন গালি দিয়া গেনু, শেষ বয়সেতে আসিয়া
গ্রেট নেশনের বরমালা দিনু তারই গলে ভালোবাসিয়া
মে দিবস সে তো তারই অবদান
টেকা ও গতরে সে-ই প্রধান
আমৃকারেই বুকে টেনে নিনু, পাত্তা দেই না রাশিয়া
বাড়ি ফেরার পথে তোমার মৃত্যু হয়।
এটা ছিলো একটা দুর্ঘটনা। তেমন আহামরি কিছু নয়, তবে প্রাণঘাতী। ভালো ব্যাপার হলো মৃত্যুটা ছিলো যন্ত্রণাহীন। মৃত্যুকালে তুমি রেখে গেছ তোমার স্ত্রী ও দুই সন্তানকে। ডাক্তার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছিলো তোমাকে বাঁচানোর। কিন্তু লাভ হয়নি কোনো। তোমার শরীর পুরো চুরমার হয়ে গেছিলো। বিশ্বাস করো, মারা গিয়েই ভালো হয়েছে।
আর তার পরেই তোমার সাথে আমার দেখা হয়।
ভদ্রমহিলার সাথে একবার চোখাচোখি হতেই তিনি চোখ ফিরিয়ে নিলেন। আমাদের এই দৃষ্টি বিনিময় হলো খুব স্বল্প সময়ের জন্য। কিন্ত এর মধ্যেই আমার মনে হলো সেই চোখজোড়াতে দহন আছে, জ্বালাও আছে। আমি দিন পনেরো ধরে রোজ ছাদে উঠছি আর তাকে ঠিক একই জায়গায় একইভাবে বসা দেখছি। বসার ভঙ্গিটি স্থির, নিশ্চল। আমি ছাদের সীমানা প্রাচীর ঘেঁষে দাঁড়াই। মেইন গেটের উপরে কায়দা করে বানানো খাঁচার ফাঁকফোকর গলে বাগানবিলাস গাছটা ছড়িয়ে পড়েছে। গ
[justify]"Time, you old gipsy man,
Will you not stay,
Put up your caravan
Just for one day?"
শহরের বাইরে গিয়েছিলাম। ফিরতি পথে এক বিমানবন্দরে লম্বা বিরতি। লাঞ্চ সারলাম, অনেক সময় ধরে বাথরুম সারলাম, দুই-একটা কাজের ফোন সারলাম, মেয়েদের সাথে ডু-ইউ-সি-হোয়াট-আই-সি খেললাম, এরপরও দেখি স্টপওভারের সময়টা শেষ হচ্ছে না। এর মধ্যে ফ্লাইটও ডিলেইড হয়েছে। শেষমেষ একটা ম্যাগাজিন স্টলে হানা দিলাম। হালকা কিছু কিনে বাকি সময়টা কাটিয়ে দেব।
"এক দেবদূত একদা এক নগরীর উপর দিয়া উড়িয়া যাইতেছিলেন। সহসা কি কারনে জানি তাহার মনে গভীর দয়ার উদ্রেক হইল। তিনি নামিয়া আসিয়া সেই নগরীর মাথাগণের নিকট জিজ্ঞাসা করিলেন "বাপু, তোমরা আমার নিকট কিছু একটা চাহিতে পারো"। নগরীর মাথাগন গভীর ভাবে ভাবিতে লাগিলেন কি চাওয়া যাইতে পারে, এমন সুযোগ তো আর প্রত্যহ মিলিবে না। অনেক ভাবিয়া তাহারা একটি বিশেষ ধরনের মানুষ তৈরির কল চাহিলেন। সেই মানুষরা হইবেন মেধাবী, জ্ঞান চর্চ