Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

মা, আমি বড় হচ্ছি

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৯/০৮/২০১৫ - ১:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
আগে অফিসে যাওয়ার সময় দুই ভাই-বোনই বায়না করতো, মা, অফিসে যাবো। চকলেট বা নসিলা দিয়ে শান্ত করতাম। মাঝখানে কিছুদিন হেল্পিং হ্যান্ড নাই। স্টাফের কাছে থাকা, বাবা-মার ছটফটানি। ব্যাপক স্বাধীনতা। দুপুরে লাঞ্চে এসে দেখি বাসা আমার জঙ্গল। বকাবকি, হুলস্থূল। এরপর আমার ছেলের কাতর প্রশ্ন, মা অফিসে যাও না ক্যানো? কখন যাবা? দুষ্টামি করবো।

২.


১০১টা ছবির গল্প - ১১, মেরা গিরিখাত

মুস্তাফিজ এর ছবি
লিখেছেন মুস্তাফিজ (তারিখ: রবি, ১৬/০৮/২০১৫ - ১:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমার প্রথম বাইক ছিলো এস এস সি পরীক্ষায় প্রাপ্ত বৃত্তির টাকায় কেনা। ষোলশ টাকার ফনিক্স, কেনার সময় চাইনিজ ভাবলেও পরে জেনেছি এই সাইকেল দেশেই তৈরি হয়, তেঁজগায় এদের ফ্যাক্টরি একসময় ল্যান্ডমার্ক ছিলো। নিকেতনে ঢোকার প্রথম গলি আর জিএমজির মোড়ের মাঝামাঝি “বাংলাদেশ সাইকেল ফ্যাক্টরী” রিকশাওয়ালাদের কাছে ঐ সময়ের একমাত্র ল্যান্ডমার্ক।


নিঃশব্দে

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১৫/০৮/২০১৫ - ১১:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডিভিডি প্লেয়ার এ মৃদু সুরে বেজে উঠল রবীন্দ্রসঙ্গীত। তুমি কি কেবলই ছবি ----। আসাদের জন্য । নাপিত আসাদের চুলে কাঁচি ছোঁয়ানোর সাথে সাথে শুরু হল গানটা । তার পছন্দের দাম আছে । আগে এমনটা হত না। আসাদকে দেখলেই সে মোবাইল ফোনে ডাকত,” নিতাই দা, তোমার কাস্টমর।“


এবার সেই সব সাংবাদিকের পালা

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: শনি, ১৫/০৮/২০১৫ - ৯:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বঙ্গবন্ধুকে মেরে ফেলার পরের দিন বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদকরা যেসব সম্পাদকীয় লিখেছিলেন সেগুলো হল বিশ্বাসঘাতকতার এক একটি অনুপম নিদর্শন। বাংলাদেশের সাংবাদিকতার ইতিহাসে এর চেয়ে কলংকিত অধ্যায় মনে হয় নেই। আমি এই লেখায় কয়েকটি সম্পাদকীয় আর তার সম্পাদকদের নামগুলো দিয়ে দিচ্ছি।

যদি কেউ এখনও বেঁচে থাকে আমি মনে করি জাতির সাথে তাদের বোঝাপড়ার এটাই সময়।

দৈনিক ইত্তেফাক
সম্পাদক: নুরুল ইসলাম পাটোয়ারী


ব্রো কোড

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৪/০৮/২০১৫ - ৫:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
২০০৬ বিশ্বকাপ আসন্ন। আতাতুর্ক স্কুল হোস্টেল।


একটি অনুগল্প।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ১১/০৮/২০১৫ - ৯:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সত্যব্রত মাঝি। মাঝির পুরো নাম। সবার কাছে ও মাঝি বা মাঝিদা এসব নামেই পরিচিত। আজ উইক এন্ড। ও দেরী করে ঘুম থেকে ওঠেনা। জীবন টা শুরু করেছিল চাটারড ফার্মে কাজ দিয়ে। অনেক জাগায় ঘুরতে হয়েছে। ধরতে হয়েছে ভোরের ট্রেন। তাই সকালে ওঠা ওর বরাবরের অভ্যেস। আজ ও সকাল সকাল উঠে পড়েছে। আট টার মধ্যে স্নান ও সারা। কিন্তু সকাল থেকেই ওর কাল রাতের অভিজ্ঞতা টা মন থেকে যাচ্ছে না। মনে হচ্ছে ও কি কাল স্বপ্ন দেখেছিল। নাহঃ। ব


নির্যাতন থেকে আপনার শিশুর সুরক্ষা ও প্রতিকার

রেজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন রেজওয়ান (তারিখ: মঙ্গল, ১১/০৮/২০১৫ - ৬:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মানুষ কেন অন্যকে নির্যাতন করে? নির্যাতনকারীরা অপরের উপর কর্তৃত্ব করা, শক্তি দেখানো বা নিয়ন্ত্রণকারী একটি মনোভাব পোষণ করে এবং মানসিক ও শারীরিক ভাবে দুর্বল লোকেরা তাদের শিকার। এটি সামাজিক এবং মানসিক সমস্যা কারণ নির্যাতনকারীরা কোন একটি "উচ্চ নৈতিক অবস্থানে আছে" বলে মনে করে এবং ভাবে তাদের কিছুই হবে না।


মাত্র দুইটা চাওয়া

শান্ত এর ছবি
লিখেছেন শান্ত [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৯/০৮/২০১৫ - ১২:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আপনার অনেক বিশেষণ। কেউ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, কেউ জননেত্রী, কেউ আপা আবার কেউ কেউ নেত্রী বলে আপনাকে সম্বোধন করেন। কিন্তু আমার কাছে আপনার সবচেয়ে বড় পরিচয় আপনি “শেখের বেটি”। এই শেখের বেটি কথাটি উচ্চারন করলে মনে বল আসে বুকে সাহস পাই। এই বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু এর পরে আর কেউ যদি পরম মমতায় এই জাতিকে ভালোবেসেছেন সেটা আপনি। তাই ঘুরে ফিরে আপনার কাছেই আমরা আশ্রয় খুজি। আপনিও সময় সময় মমতা আর স্নেহ দিয়ে আমাদেরকে বু


মনুষ্যজাতির সংক্ষিপ্ত ইতিহাস- অধ্যায়ঃ ২ (১/৩)

নিটোল এর ছবি
লিখেছেন নিটোল [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৯/০৮/২০১৫ - ১২:২৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই সিরিজটি ইউভাল নোয়া হারারি রচিত Sapiens: A Brief History of Humankind এর ধারাবাহিক অনুবাদ।

১ম অধ্যায়- [পর্ব-১] [পর্ব-২]

জ্ঞানবৃক্ষ

প্রথম অধ্যায়ে আমরা দেখেছি যে, সেপিয়েন্সরা ১৫০,০০০ বছর আগে থেকেই পূর্ব আফ্রিকায় বসতি গড়ে তুলেছিল; তবে কেবল ৭০,০০০ বছর আগে থেকেই ওরা বাকি পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে এবং অন্যান্য মানব প্রজাতিকে বিলুপ্তির পথে চালিত করে। সেই মধ্যবর্তী সহস্রাব্দগুলোয়, আদিম সেপিয়েন্সরা দেখতে ঠিক আমাদের মতোই ছিল, তবে তাদের মস্তিষ্ক আমাদের মতোই বড় হওয়া সত্ত্বেও, ওরা অন্যান্য মানব প্রজাতির তুলনায় কোনো লক্ষণীয়/বাড়তি সুবিধা উপভোগ করে নি। ওই সময়কালে, ওরা কোনো জটিল হাতিয়ার বা সরঞ্জাম তৈরি করতে পারে নি, এবং পারে নি কোনো অসাধারণ কীর্তি গড়তে।

সত্যি বলতে কি, সেপিয়েন্সনিয়ান্ডারথালের মধ্যে প্রথম যে লড়াইয়ের ব্যাপারে জানা যায়, সেখানে নিয়ান্ডারথালরা জয়ী হয়েছিল। প্রায় ১০০,০০০ বছর পূর্বে, কিছু সেপিয়েন্স দল আফ্রিকা ছেড়ে উত্তরের লেভান্তে (আজকের দিনের লেবানন, জর্ডান, ইজরায়েল) পাড়ি দেয়, যা ছিল নিয়ান্ডারথাল রাজ্য। কিন্তু সেখানে ওরা শক্ত খুঁটি গাড়তে পারে নি। এর পেছনে সেখানকার হিংস্র অধিবাসী, রুক্ষ জলবায়ু কিংবা স্থানীয় কোনো পরজীবীর হাত থাকতে পারে। তবে যে কারণই এর পেছনে থাকুক না কেন, সেপিয়েন্সরা অবশেষে পিছু হটতে বাধ্য হয় এবং নিয়ান্ডারথালরা রয়ে যায় মধ্যপ্রাচ্যের হর্তাকর্তা।


দরজা চোর - ২

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৯/০৮/২০১৫ - ৩:০০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এমআইটিতে পড়ার সময় মানুষজনের সাথে বিভিন্ন রকম মজা করতাম। মেকানিক্যাল ড্রয়িং ক্লাসে আমাদের ফ্রেঞ্চ কার্ভ নামে একটা জিনিস ব্যবহার করতে হতো। জিনিসটা প্লাস্টিকের তৈরি, অনেকটা রুলারের মতো, ওটা দিয়ে কাগজে মসৃণ বক্ররেখা আঁকা যেত। একদিন একজন ক্লাসে একটা ফ্রেঞ্চ কার্ভ হাতে নিয়ে বলল, “আচ্ছা এই জিনিসটা কি কোনো বিশেষ সূত্র মেনে তৈরি করা হয়?”

এক মুহূর্ত ভেবে বললাম, “নিশ্চয়ই! সব ফ্রেঞ্চ কার্ভই একটা বিশেষ সূত্র মেনে চলে। এই দেখো”, বলে আমার ফ্রেঞ্চ কার্ভটা হাতে নিয়ে বললাম, “এই কার্ভগুলো এমনভাবে তৈরি যে এটাকে যেভাবেই ধরা হোক না কেন, এর সবচেয়ে নিচের বিন্দু দিয়ে একটা স্পর্শক আঁকলে সেটা সবসময় অনুভূমিক হবে।”