Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

ইচ্ছেঘুড়ি (পর্ব-১)

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০১/০৭/২০১৫ - ৯:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনি হাঁটছে। দ্রুত পায়ে। দূর থেকে যে কেউ দেখে ভাববে কোনো স্থির লক্ষ্যের দিকে জোর পায়ে ছুটে চলছে ছেলেটি। কিন্তু অনি যখন বাড়ি থেকে বের হয় তখন কোনো উদ্দেশ্য ছিল না বরং তীব্র এক অভিমান নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েছিল। এখন অভিমান আর দুঃখের ফারাক নেই। বুকের ভেতর অভিমান জমে জমে দুঃখের বোঝা হয়ে গেছে। নিজের প্রিয় জিনিসগুলো ফেলে আসার কথা ভেবেও ওর পিছু ঘুরতে ইচ্ছে হচ্ছে না তাই। ওর প্রিয় কয়েন এ্যালবাম, পঁচিশটা রঙ


নবম বছরে পা রাখলো সচলায়তন

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: বুধ, ০১/০৭/২০১৫ - ৪:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেখক, পাঠক আর সমালোচকের অবিরাম সক্রিয়তায় নবম বছরে পা রাখলো সচলায়তন।

গত এক বছরে ৮৩১,০৫৭ জন পাঠক সচলায়তনের পোস্টগুলো পড়েছেন ৪,৮৬৩,৮১৫ বার। বিশ্বের ১৮৫টি দেশে ৬,৩২২টি শহর থেকে বাংলাভাষী পাঠকেরা এই এক বছর সচলায়তনের সঙ্গে ছিলেন। তাঁদের মোট পাঠকাল ছিলো ২২ বছর ৮৪ দিন (প্রায়)।


সচলায়তন ভাবনা

স্পর্শ এর ছবি
লিখেছেন স্পর্শ (তারিখ: বুধ, ০১/০৭/২০১৫ - ৩:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুভ জন্মদিন সচলায়তন! সচলায়তন সূত্রে পরিচিত হয়েছি অনেক মানুষের সাথে। তাদের কেউ কেউ হয়ে উঠেছে একেবারে আত্মার আত্মীয়। এই এক জীবনের সঞ্চয় যে বন্ধুত্বগুলো তার বড় অংশটাই সচলায়তন সূত্রে। সচলায়তন সূত্রেই, দেশ, কাল, সীমানা, বয়স সব কিছু পেরিয়ে সমমনা কিছু মানুষের কাছাকাছি হতে পেরেছি। এমন অনেকে আছে অন্য কোনো সূত্রে দেখা হলে হয়তো আঙ্কেল বলে সালাম দিয়ে চলে যেতাম, আবার এমন অনেকে আছে, যারা হয়তো বড় ভাই বলে হাতের বিড়িটা ফেলে দূরে সরে যেত। এমন অনেকে আছে, যারা এই বাক-অপটু আমাকে অন্য কোথাও দেখলে দাম্ভিক অথবা বেকুব ঠাউরাতো।


ট্রাফিক আইনঃ না মানলে যা ঘটে...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৬/২০১৫ - ৬:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অফিসে যাওয়া আসার জন্য প্রতিদিন আমাকে কয়েক ঘণ্টার মতো রাস্তায় সময় কাটাতে হয়। মানে রাস্তা কিংবা ফুটপাথ দিয়ে হাঁটতে হয়, রাস্তা পার হতে হয়, ওভারব্রিজে উঠতে হয়, বাসে বসে থাকতে হয়। একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে সবসময় চেষ্টা করি, যেখানে ওভারব্রিজ আছে সেখানে ব্রিজ দিয়েই রাস্তা পার হতে; ব্রিজ না থাকলে ট্র্যাফিক পুলিশ গাড়ী থামানোর পর রাস্তা পার হতে। আর রাস্তায় নেমে অসচেতন নাগরিকদের কারণে অনেক সময়ই দেখেছি ভয়ংকর ক


প্রত্যেক গ্রামে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিফলক চাই

সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর এর ছবি
লিখেছেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর (তারিখ: সোম, ২৯/০৬/২০১৫ - ৬:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ডাংগুলি হাতে যে কিশোরটি এখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছে গ্রাম, সে হয়তো জানে না আজ থেকে ৪৪ বছর আগে এখানে তার মতোই আরেক কিশোর অস্ত্র হাতে মরনপণ লড়াই করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে। যে নদী সে সাঁতরে পার হয়ে যাচ্ছে অনায়াসে, জানে না ৭১ সালে তার মতো এক কিশোর দু ইঞ্চি মর্টারের গোলা মেরে ডুবিয়ে দিয়েছিলো পাকিস্তান সেনাবাহিনীর গানবোট, বুকে গুলি বিঁধলে ক্ষতস্থান গামছা দিয়ে পেঁচিয়ে যুদ্ধ চালিয়ে গেছে। যে কি


স্বর্গের নিচে

ষষ্ঠ পাণ্ডব এর ছবি
লিখেছেন ষষ্ঠ পাণ্ডব (তারিখ: সোম, ২৯/০৬/২০১৫ - ৪:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[সচলায়তনে লেখালেখির শুরুর দিকে ‘পাণ্ডবের চীন দর্শন’ নামে কয়েক পর্বের একটা সিরিজ লিখেছিলাম। সেই সিরিজটা গণচীন ভ্রমণ বিষয়ক হলেও সেখানে কোন ছবি ছিল না। ভ্রমণের গল্পও বিশেষ কিছু ছিল না। কিছু পাঠক কয়েক বার ‘ছবি দেন’ বা ‘ছবি নাই ক্যান’ জাতীয় কথা বলে বিরক্ত হয়ে চুপ করে গিয়েছিলেন। সিরিজটা ছবি আর গল্পবিহীন কেন সেই কথা বলতে বলতে এক সময় আমিও চুপ করে যাওয়াটা শ্রেয় মনে করলাম। এরপর থেকে পারতপক্ষে আর কোন ভ্রমণ বিষয়ক লেখা দেবার অপচেষ্টা করিনি। এই লেখাটা ঐ চীন দর্শন সিরিজটার মতো ছবি আর গল্পবিহীন। আসলে বেশ কিছু দিন ধরে গুইলিনের কথা খুব মনে পড়ে মনটা ভার হয়ে আছে। এখানে মনের বোঝা নামালাম মাত্র। ব্যক্তিস্বার্থে করা এই অপকর্মের জন্য পাঠকের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।]


কৌতুকের সংবেদনশীলতা অথবা সংবেদনশীলের কৌতুক

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: সোম, ২৯/০৬/২০১৫ - ৩:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রসিক বা সেন্স অফ হিউমার সম্পন্ন লোক, যাঁরা মানুষকে হাসাতে পারেন বা হাসার দারুণ সব উপলক্ষ বের করতে পারেন তাঁরা সাধারণত অনেকের কাছেই হালকা মানুষ হিসেবে বিবেচিত হন। কিন্তু আমি তাদেরকে খুব সংবেদনশীল মানুষ মনে করি। কৌতুক বা হিউমার খুব সূক্ষ্ম একটা ব্যাপার। সেই সূক্ষ্মতার দিকে নজর না দিলে হিউমার খুব সহজেই হিউমিলিয়েশানে পরিণত হয়। সংবেদনশীল মানুষের আলাদাভাবে সেই দিকে নজর দেয়ার প্রয়োজন পড়ে না। রসিক বা সেন্


শিক্ষা যখন শুধুই অলংকার

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২৮/০৬/২০১৫ - ৭:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিক্ষিত হতে হবে নাক উঁচু করার জন্য, মুখ রক্ষার জন্য, চাকুরি পাবার জন্য, আর ডিগ্রির বোঝার আড়ালে মিথ্যার বেসাতির সুবিধার জন্য।


বাংলার তরু লতা গুল্ম ৪৪ : পটপটি

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৭/০৬/২০১৫ - ৫:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC01852
কাঁচা ঝাল হিসেবে একটা জিনিসই ব্যবহার করতাম পটপটির ফল। যার ভালো নাম রুয়েলিয়া। রুয়েলিয়ার ফল নিয়ে ছিল বিরাট আগ্রহ। কাঁচা পাকা দুই রকম ফলেই আমাদের আগ্রহ। কাঁচা ফল দিয়ে বানাতাম কাঁচা মরিচ। তবে বলে রাখি, রুয়েলিয়র ফল কিন্তু মোটেও ঝাল নয়। তবু কল্পনার রঙে তাকে ঝাল বানাতে আপত্তি কোথায়!
রুয়েলিয়া বুনো গুল্ম, একেবারে দুষ্প্রাপ্য নয়। কিন্তু তবুও এর ফল সহজে পাওয়া যেত না। কারণ ওগুলো সাবাড় করার জন্য আমাদের মতো ছেলেমেয়ের অভাব ছিল না। ফল আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকলেও ফুল নয়। ফুল দেখতে সাদামাটা। অবশ্য সেটা কিশোর চোখে। আজ চোখ বদলেছে। তাই রূপ বদলেছে রুয়েলিয়ার ফুলেরও। রীতিমতো মুগ্ধ করার মতো এক ফুল।


মেজর খালেদ’স ওয়ার: তথ্যচিত্রে একাত্তরের মুহূর্ত আর মুখ

নাদির জুনাইদ এর ছবি
লিখেছেন নাদির জুনাইদ (তারিখ: শনি, ২৭/০৬/২০১৫ - ৩:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়ে যখন আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র তখন একদিন টেলিভিশনেই দেখিয়েছিল এই তথ্যচিত্রটি। আমার দেখা হয়নি সেদিন, কিন্তু দেখলাম আমার ডিপার্টমেন্টের এক বন্ধু মেজর খালেদ’স ওয়ার দেখে উচ্ছ্বাস আর উত্তেজনায় চঞ্চল হয়ে উঠেছে। তথ্যচিত্রটির বর্ণনা দিয়ে আমাকে সে বললো, রুমিকে দেখা যায় এই ছবিতে, তার কথাও শোনা যায়। “একাত্তরের দিনগুলি”র রুমিকে দেখতে পাবো, তার কন্ঠও শোনা যাবে এই কথা চিন