Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

নারী নারীর শত্রু” নাকি পুরুষ-তন্ত্রের হাতিয়ার

ধুসর জলছবি এর ছবি
লিখেছেন ধুসর জলছবি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৫/২০১৫ - ৩:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের সমাজে নারীর প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণের অভাব নাই। এই ধরনের আচরণের প্রবক্তা পুরুষেরা হলেও কম বেশি পুরুষ নারী সবাই এটাকে চালু রাখতে পুরুষতান্ত্রিক সমাজের প্রতি নিজ নিজ কর্তব্য পালন করে নিষ্ঠার সাথে। খুব প্রচলিত একটা কথা, ধারনা যেটা আমার জীবদ্দশায় বোধকরি সবচেয়ে বেশিরভাগ শুনা প্রবচনগুলোর একটা তা হল “নারীরাই নারীর শত্রু” আমার কাছে এই প্রবচনটাকেও ভয়াবহ রকমের পুরুষতান্ত্রিক স্টেরিওটাইপিং মনে হয়। এই এক


সমতা, ন্যায্যতা এবং নারীবাদ: গোড়ার কথা

আনু-আল হক এর ছবি
লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৮/০৫/২০১৫ - ৩:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গোড়াতেই স্বীকার করে নেয়া ভালো যে, আমি সমতা এবং ন্যায্যতা নিয়ে খানিকটা কাজ করলেও, নারীবাদ বিশেষজ্ঞ নই। ফলে, জ্ঞানের ঘাটতি আছে, কিন্তু নিষ্ঠায়, যাপনে এবং আচারে প্রাতিষ্ঠানিক কোনো নারীবাদীর চেয়ে কম নারীবাদী নই। নারীবাদ পাঠ করা সুবিধাজনক, কিন্তু শুধু পাঠ করে নারীবাদী হওয়া সম্ভবত কঠিন। বিশেষত একজন পুরুষের পক্ষে।


বারুদ হয়ে জ্বলো

সুবোধ অবোধ এর ছবি
লিখেছেন সুবোধ অবোধ (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৫/২০১৫ - ১০:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
আবুল হাবুলকে বলে-“গালে থাপড়ায়া হুতায়ালামু।”
হাবুল চেতে গিয়ে বলে-“দেখ্‌ না মাইরা”
আবুল হাবুলের গালে চটাস করে চড় মারে। চড় খেয়ে হাবুল ফুঁপিয়ে কেঁদে ফেলে। বলে-“পারলে আমগো বাড়ির সামনে আইয়া মার।”
আবুল বলে-“চল্‌”
দুজন মিলে হাবুলের বাড়ির সামনে যায়। হাবুল চোখ রাঙিয়ে বলে-“এইবার মেরে দেখ্‌।”


আমরা ভোট দেই বৃহস্পতিবারে

শোহেইল মতাহির চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন শোহেইল মতাহির চৌধুরী (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৫/২০১৫ - ৩:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ বৃহস্পতিবার। ভোটের দিন। কোনো উৎসব উৎসব ভাব নেই। হাঁক-ডাক নেই। গাড়ি-ভেঁপু, চিৎকার, চেঁচামেচি কিছু নেই। ঘুম ভেঙে ওঠে চার-পাশ দেখে বিশ্বাস হয় না আজ ভোট। কম্পিউটারে বারের নাম দেখি। ৭ মে, বৃহস্পতিবার। হুমম... আজই তো ভোট।


কেমন আছে কন্যা-জননী-জায়া?

মাসুদ সজীব এর ছবি
লিখেছেন মাসুদ সজীব (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৫/২০১৫ - ৪:৩৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কেমন আছে বাংলার নারীরা? কিশোরী থেকে যারা তারুণ্যে এসেছে, তারুণ্য থেকে যারা পূর্ণ যৌবনা হয়েছে, হয়েছে কারও প্রেয়সী, হয়েছে কারও স্ত্রী তারপর একদিন হয়েছে মা। কেমন আছে সব কন্যা-জননী-জায়া-রা? কেমন আছে তারা নিভৃত গ্রামে কেমন’ই বা আছে শহরের চারদেয়ালের বদ্ধ ঘরে? স্ব-সম্মানে আছে তো কর্মজীবি নারীরা, নিজের অধিকারটুকু নিয়ে ভালো আছে তো গৃহিণী-রা?

(১)


উজান গাঙ্গের মাঝি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৭/০৫/২০১৫ - ১২:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধন্যবাদ সচলায়তন কে। কত অজানা কথা, অজানা গল্প, অজানা ক্ষোভ জানতে পারছি। নারী হিসেবে আমি নিজেও যে বৈষম্যের শিকার একেবারে হইনি, তা ও না। কিন্তু সে গল্প আজ থাক।আজ বরং অন্য এক নারীর গল্প বলি।এক সাধারণ নারীর গল্প।অথবা..... অসাধারণ।


নারীরে যখন কিলায় নারী

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: বুধ, ০৬/০৫/২০১৫ - ১০:৩৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বউ কি সেবা যত্ন করে?

আমার এক আত্মীয়া বিয়ের পরপরই ফোন দিয়ে আমাকে উৎকণ্ঠিত স্বরে জিজ্ঞেস করলেন, বউ কি সেবা যত্ন করে? আমি কাঁচুমাচু গলায় বললাম, বউ কি সেবা যত্ন করার জন্য? তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে বললেন, নয়তো কি? আমার কত বয়স হয়েছে কিন্তু এখনও তোমার চাচাজিরে রান্না করে খাওয়াই প্রতিদিন। বউকে লাই দিবা তো বউ মাথায় উঠবে। তখন বাকি জীবন তোমার সেবা করে যেতে হবে। বিষয়টা নিয়ে ঠিকমতো চিন্তাভাবনা করার আগেই মনে হয় আমার বউ লাই পেয়ে মাথায় উঠে গেল। তাই একদিন সে চা বানালে পরদিন আমাকে বানাতে হয়। একদিন সে আমার সেবা করলে, আরেকদিন আমাকে তার সেবা করতে হয়। সে রান্না করলে, আমার বাসন কোসন ধোয়া থেকে থেকে শুরু করে কাটাকুটির সব কাজ করে স্যু শেফের দায়িত্ব পালন করতে হয়। সে মেইন কোর্স বানালে, ডেসার্টটা আমাকে বানাতে হয়। সে ঘর ঝাড়ু দিলে, আমাকে ঘর মুছতে হয়। দুর্ভাগ্যজনক ভাবে উল্টাটা সত্যি হয় না। আমি রান্না করলে সে বাসন কোসন ধোয় না। আমি ঘর ঝাড়ু দিলে সে সোফায় শুয়ে ঠ্যাঙ নাচায়। আমি চা বানিয়ে এনে দিলে চোখ সরু করে বলে, চা দিলা বিস্কুট দিলানা এইডা কেমন ভদ্রতা? সে যাই হোক। কালে কালে বুঝতে পারলাম আত্মীয়ার কথামত প্রথম রাতে বিড়াল মারতে ব্যর্থ হবার কারণেই আমার এই করুণ পরিণতি।


আমরা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নই

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৬/০৫/২০১৫ - ৯:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
আমার মেয়েটা ফ্রকের ফিতে বাঁধতে পারে না, নিজে জামা পড়তেও পারে না। জামা পাল্টাবার সময় হলেই চিৎকার করে, ‘মা, জামা পাল্টে দাও।’ আমি ওকে বকতে বকতে বলি, ‘এত্ত বড় মেয়ে কিছুই পারে না! খালি এই করে দাও, ওই করে দাও।’ মেয়েও পাল্টা রাগ করে গলা উঁচু করে প্রতিউত্তর দেয়,‘ নিজেই বলে আমি বড় হই না, আবার নিজেই বলে আমি বড় হয়ে গেছি!’


সচলে অচলদের গল্প

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৬/০৫/২০১৫ - ৪:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অক্ষমের অপারগতার স্বীকারোক্তি:

এই লেখাটা ঠিক নারী সপ্তাহ কে উদ্দেশ করেই নয়। সচলে বাল্যবিবাহঃ বাবামায়েরা কি জানেন তারা কী করছেন? লেখাটি পড়ে মনে এলো, এই ধরণের ঘটনা যে সকল কিশোরীর জীবনে ঘটেছে অথচ যারা লিখতে-পড়তে জানেনা, এরকম কত-শত কিশোরী/বালিকার মনঃপীড়ার কথা আমরা কোনদিনই জানবোনা।

আমার দেখা/জানা এমনই এক কিশোরীর জীবনের কিছু কথা:


মানব পাচার, কিংবা যা কিছু বদলায় না কখনোই

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৬/০৫/২০১৫ - ৪:২২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রচন্ড গরম। হাতে নোটখাতা, প্রশ্নতালিকা অনবরত হাতড়াচ্ছি। সামনে উতসুক চেহারা নিয়ে বসে আট-দশজন মহিলা। অভিভাবকের ভঙ্গি নিয়ে বসে আছেন একজন পুরুষ, মহিলাদের কারো স্বামী হবেন। ইন্টার্ভিউ যদিও শুধুমাত্র মহিলাদেরই নেবার কথা ছিল, বেশিরভাগ উত্তর দেবার দায় স্বপ্রণোদিত হয়ে তিনিই নিচ্ছিলেন।