Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

যে প্রথার গভীরে আছে অপমান, বেদনা দেউলেপনা

আয়নামতি এর ছবি
লিখেছেন আয়নামতি [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০২/০৫/২০১৫ - ২:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দৃশ্য-এক

- হ্যালো অমুক, আমি তমুক বলছি, তোমার খালু কী বলেছেন আমি ফোন করবো আজ?

-বিস্ময় চাপা দিতে দিতে অমুকের প্রশ্ন -আমাকে কেন ফোন করতে হলো জানতে পারি?

- হোয়াট দ্য ***! তুমি আমার বায়োডাটা দেখোনি? ইমেলে এ্যাচাট করে পাঠিয়েছি তো।

এখুনি ইমেল খোলো।

তোমার নামটা পছন্দ হয়েছে বুঝলে? স্মার্ট নেম। আমার লাস্ট নেমের সাথে দারুণ মানাবে।


শুভ জন্মদিন হে ভ্রাতুষ্পুত্র

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: শনি, ০২/০৫/২০১৫ - ২:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক অনেক দিন আগের কথা। তখন আরবের লোকেরা গুহায় বাস করতো, গণি মিয়া ছিলো একজন গরিব কৃষক। সেই প্রাগৈতিহাসিক সময়ে ফেসবুক বলে কোন জিনিস ছিলো না। সেই সময় আমাদের যতরকম গিয়ানজাম করার জায়গা ছিল এই সচলায়তন। হেন কিছু নেই যেইটা নিয়ে আমরা একটা ব্লগ লিখে ফেলতাম না।


এসএসসি পরীক্ষার পাশের হারের বেল কার্ভ, ২০০৪ - ২০১৪

শেহাব এর ছবি
লিখেছেন শেহাব (তারিখ: শুক্র, ০১/০৫/২০১৫ - ১১:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি অনেকদিন ধরে আমাদের পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলের বেল কার্ভগুলো দেখতে আগ্রহী। বেল কার্ভ দেখতে এরকম।


ছবিব্লগঃ সাগর থেকে ফেরা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০১/০৫/২০১৫ - ১০:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উঠল বাই তো মন্দারমনি যাই। যাই ক্যামনে? বাড়ি থেকে সাতশ কিলোমিটার ডিঙিয়ে কোলকাতা। সেখান থেকে দীঘার বাস ধরে চালখোলা বলে একটা গঞ্জ আছে সেখান থেকে নেমে ট্রেকার ধরে মন্দারমনি।


লক্ষ্মী বউয়ের কবিতা

কনীনিকা এর ছবি
লিখেছেন কনীনিকা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৯/০৪/২০১৫ - ১০:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফেইসবুকে একটি ইংরেজি কবিতা দেখে খুব ভাল লাগলো। একটি মেয়ে যাই রাঁধছে, যে কাজই করছে, তার স্বামীপ্রবরের সেটি মনমতো হচ্ছে না, কোনভাবেই স্বামীটির মায়ের সমকক্ষ মেয়েটি আর হতে পারছে না। ভাষা-দেশনির্বিশেষে বলতে গেলে সব বিবাহিত নারীকেই এই সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। তাই ভাবলাম বাংলা করে ফেলি।


জানালা দিয়ে

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: রবি, ২৬/০৪/২০১৫ - ১০:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একটা জানালা প্রতিটি বিষন্ন দিনের আগে আমাকে বেঁচে থাকার মন্ত্র শিখিয়ে দেয়।


মানুষের জয় হোক

নাশতারান এর ছবি
লিখেছেন নাশতারান (তারিখ: রবি, ২৬/০৪/২০১৫ - ২:৩২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


"বাবু! বাবু! ওঠো! ভূমিকম্প, বাবু! ওঠো!"
হ্যাঁচকা টানে ঘুম ভেঙে যায়। ঘুটঘুটে অন্ধকার। সে কোথায়, কী করছে মনে করতে পারে না। ঘুম ছুটতে ছুটতে ভাবতে থাকে। রাতে বাবা খেলা দেখছিলো। বাবু আর মা আগে আগে শুয়ে পড়েছিলো। তারপর?


উৎপল শুভ্র ও বেহায়া নির্লজ্জ রকমের পাকিস্তান-প্রেম

ইয়ামেন এর ছবি
লিখেছেন ইয়ামেন [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৫/০৪/২০১৫ - ২:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথম আলোর ক্রীড়া সম্পাদক উৎপল শুভ্রের পাকিস্তান ক্রিকেটদল প্রীতি প্রায় সবারই জানা। এই ভদ্রলোকের প্রায় সমস্ত ক্রিকেট সংক্রান্ত রিপোর্ট জুড়েই থাকে তীব্র রকমের পাকিস্তান-বন্দনা, এমনকি এমন কোন ম্যাচ যাতে পাকিস্তান খেলেও নাই সেই খেলাতেও কোন না কোন উদ্ভটভাবে পাকিস্তানের কোন খেলোয়াড়কে টেনে আনতে তার জুড়ি মেলা ভার। যেমন, ম্যাচ রিপোর্ট লিখেছেন অস্ট্রেলিয়া আর ইংল্যান্ডের কোন ম্যাচের। কিন্তু তার মধ্যে হঠাৎ দ


কালাধুঙ্গির আতঙ্ক-২

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২২/০৪/২০১৫ - ৬:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

টনকপুর থাকতে চেয়েছিলাম আরও একটা দিন। রহস্যটা ভালো করে বোঝার জন্য। কিন্তু সন্ধ্যায় পাণ্ডের মোবাইলে ফোন এলো। বুধা সিংয়ের। দোকান থেকে ফোন করেছে। আশ্চর্য ব্যাপার ঘটেছে নৈনিতালেও। ওঁর চাচা কুঁয়ার সিংকে নাকি দেখা গেছে নৈনিতালে।
কথাটা বিশ্বাস হলো না আমার। বললাম, ভুল দেখেছেন। কিন্তু বুধা সিং ভগবানের দিব্যি কেটে বলল। সে সত্যিই কুঁয়ার সিংকে দেখেছে। শুধু সে-ই নয়। নৈনিতালের যেসব বুড়োরা ছোট বেলায় কানওয়ার সিংকে দেখেছে সবাই নাকি চিনতে পেরেছে তাকে।


অভিযোজন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২২/০৪/২০১৫ - ৫:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যেহেতু আজ বৃষ্টি হয়নি আর অফিস থেকে বেরুতেও দেরি হয়েছে তাই অনেকটা হালকা চালেই ওঠা সম্ভব হয়েছে বন্ধু পরিবহণে। শাহজাদপুর বাস স্ট্যান্ডের টং দোকান থেকে প্রাণ ডাল ভাজার প্যাকেট কিনে নিয়ে অনেকটা আয়েশি ভঙ্গিতেই বাসে উঠা গেলো। যদিও বাসের ভিতরে দাঁড়িয়ে থাকার ভবিতব্যকে বদলে দেয়ার মতো বড় কোনো অঘটন শহরটাতে ঘটেনি বলে দাঁড়িয়েই থাকতে হলো। তবু যেহেতু বৃষ্টি হয়নি আর ভদ্রস্ত অফিসগুলো আগেই ছুটি হয়ে গেছে তাই এখন পর্যন্ত কেউ পা মাড়িয়ে দেয়নি। এমনকি ভীড়টা এতোটাই সহনীয় যে, আমি ডালভাজার প্যাকেটটা খুলে খাওয়া শুরু করার আশায় একটু পরপর নেড়েচেড়ে দেখছি। মাঝে মাঝে তাকিয়ে দেখছি চারপাশ। সবকিছুকেই ধীর মাধুর্যমণ্ডিত মনে হচ্ছে। এই মনে হওয়া অবশ্য বন্ধু পরিবহণের থেমে থাকার কারণেও হতে পারে। শাহজাদপুর থেকে উঠার পর এটি বেশিদূর আগায়নি। বাসের ড্রাইভার জানালা দিয়ে মুখ বের করে উদাস মনে বসে আছে।