Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

সববয়সী

অপ্রস্তুত ব্লগরব্লগর

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: বুধ, ২৫/০৩/২০১৫ - ৪:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]কয়েকদিন আগে ফেসবুকে কেউ একটা গান শেয়ার দিলেন। চকমকে শাড়ি পরা এক নারী গান গেয়ে, মোবাইলে রেকর্ড করে আপ করেছিলেন। সেই গান ঘুরছে এর তার দেয়ালে। গানের গুণে নয়। শিল্পী এখানে মূল লক্ষ্য। মজা হচ্ছে সেটা নিয়ে। মিনিটখানেক শুনে নিজেও তাতে যোগ দিলাম। আমার এক বোন তার ‘প্রেন্ড’ হবার আগ্রহ জানিয়ে স্টেটাস দিলো। শব্দটা দেখে বুঝলাম এরকম কিছু একটা উচ্চারণ করেছেন তিনি। তার ফেসবুক একাউন্ট বের করলাম। তারপর হু


এক মলাটে একাত্তর থেকে পঁচাত্তরের উপাখ্যান নাম তার সাক্ষী ছিলো শিরস্ত্রাণ

মাসুদ সজীব এর ছবি
লিখেছেন মাসুদ সজীব (তারিখ: বুধ, ২৫/০৩/২০১৫ - ৩:১৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধরা যাক প্রাপ্ত বয়স্ক একজন মানুষ একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময়ের রাজনীতি, যুদ্ধের নেতৃত্ব, দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্র কিংবা একাত্তর পরবর্তী চারটি বছর যে রক্তাত্ত ইতিহাসের মাঝ দিয়ে বেড়ে উঠেছিলো বাংলাদেশ, তার কিছুই জানে না। জানে না বঙ্গবন্ধু হত্যা তথা বাংলাদেশকে পিছিয়ে দিতে কে বা কারা কাজ করেছিলো প্রকাশ্য দিবালোকে আর একান্ত সঙ্গোপনে। জানে না একাত্তরের রণাঙ্গনের দেবদূত হয়ে ওঠা আদর্শের প্রবাদ পুরুষ একজন খালেদ


গুগলে বাংলা অনুবাদপ্রক্রিয়া সমৃদ্ধকরণঃ একটি চমৎকার উদ্যোগ

ধ্রুব আলম এর ছবি
লিখেছেন ধ্রুব আলম [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৩/২০১৫ - ২:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ক'জন তাদের একাডেমিক পেপার বা থিসিস ইংরেজি থেকে বাংলা করার চেষ্টা করেছেন, অথবা বিজ্ঞানচর্চার চেষ্টাই বা করেছেন বাংলায়? সংখ্যাটি অত্যন্ত কম বলেই আমার ধারণা। একবার মনের খেয়ালেই চেষ্টা করেছিলাম আমার এক কনফারেন্স পেপার বাংলা করার, দুই প্যারা করেই ক্ষান্ত দিয়েছিলাম। আমার মতে বাংলায় বিজ্ঞানচর্চার অভাবের প্রধান না হোক, অন্যতম কারণ হচ্ছে বাংলায় বিজ্ঞান-বিষয়ক লেখার অভাব। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে না হয় কিছু বাংলায় বিজ্ঞানচর্চা হলেও হতে পারে, প্রকৌশল বা চিকিৎসা বিদ্যালয়গুলোতে বাংলার ব্যবহার নিষিদ্ধই বলা চলে!

এ অবস্থার পরিবর্তন আনার জন্যে কঠিন কাজটি হলো বাংলায় সব বিষয়ে ভাল ভাল বই লিখে ফেলা। সে সুযোগ আমাদের তেমন নেই, কারন দেশের বিদ্যালয়ে জ্ঞানচর্চা হয় না, শেখানো কিভাবে চাকুরি পাওয়া যায়। বুয়েট আমাকে প্রস্তুত করেছে বিসিএসের জন্যে, গবেষণা করতে শেখায়নি, শিখিয়েছে অসংখ্য গাণিতিক বিশ্লেষণ, শিখায়নি গণিত, পদার্থবিদ্যা বা রসায়নকে ভালোবাসা যায়। বিচ্ছিরি সব ডিজাইন ঘাড় ধরে শিখিয়েছে, বোঝায়নি মূলনীতি (যা শিখে আমি খাতা-কলম-ক্যালকুলেটর না পিষে ছোট্ট একটা প্রোগ্রাম লিখেই সমাধান করে ফেলতে পারতাম)। দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থায় অবশ্য আমি নীতি-নির্ধারকদের খুব বেশি দোষ দিতে পারি না, আগে মাথার উপরে ছাদ আর পায়ে চলার পথ দরকার, আপাতদৃষ্টিতে 'অর্থহীন' গবেষণার থেকে।


সানাউল্লাহর যুদ্ধ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৩/২০১৫ - ২:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সানাউল্লাহ ছুটছেন গ্রামকে গ্রাম পেছনে ফেলে। পতিত জমির আল ধরে, মেঠো পথ ধরে, স্বাধীন বাংলার মানচিত্র আঁকা পতাকার খুঁটি ধরে। পতপত করে সে পতাকা উড়ছে ডিসেম্বরের শীতল হাওয়াকে পোষ মানিয়ে। মনে তাঁর আজ বিষম আনন্দ। তিনি ছুটছেন বাড়ীর উদ্দেশ্যে, যেখানে রেখে এসেছিলেন কিশোর পুত্র আর কৈশোর পেরোনো কন্যাকে। নিশ্চয় তারা দেশ স্বাধীন হওয়ার খবর শুনেছে? নিশ্চয় দিন গুনছে বাবার ফিরে আসার?


মধ্যরাতের অতিথি

মোহছেনা ঝর্ণা এর ছবি
লিখেছেন মোহছেনা ঝর্ণা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২২/০৩/২০১৫ - ৪:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফ্ল্যাট বাড়িগুলোর নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার বেস্টনি পেরিয়ে মধ্যরাতে যখন ইন্টারকম বেজে ওঠে তখন সবার মনেই কোনো না কোনো আশঙ্কার ভাবনা উঁকি দিয়ে ওঠে। কোনো দুঃসংবাদ না তো!কোনো অঘটন ঘটল না তো!


নারীমুক্তি প্রসঙ্গ ও দীর্ঘকাল যাবত চলে আসা আমাদের ধর্মীয় ও মনস্তাত্ত্বিক চিন্তাধারা

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২২/০৩/২০১৫ - ৪:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আদিতে নারী-পুরুষ ছিলনা, ছিল মানুষ। পরবর্তীতে সেই অখণ্ড মানবসত্তা নারী-পুরুষে বিভাজিত হয়।

আমাদের বাংলা ভাষাব্যাকরণে স্ত্রীলিঙ্গের মানুষ প্রজাতিকে,
নারী: নৃজাতির বা নরজাতির স্ত্রী, নরের ধর্ম্ম্যা, সীমন্তিনী- কামিনী,
স্ত্রী: যাহাতে গর্ভ সংহত বা কঠিন হয়, সীমন্তিনী, নারী - যোষিৎ, মাদী ,
ললনা" সুকুমারাঙ্গী, বিলাসকারিনী,
রমণী: রময়িতা, রতিকারি)


দৃষ্টিপাত ডিসির 'Stand with Avijit' ইভেন্ট (২২শে মার্চ, ২০১৫)

ইয়ামেন এর ছবি
লিখেছেন ইয়ামেন [অতিথি] (তারিখ: রবি, ২২/০৩/২০১৫ - ২:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দৃষ্টিপাত এর ডিসি চ্যাপ্টার (Drishtipat DC) আজ দুপুরে ওয়াশিংটন ডিসি শহরের ডুপন্ট চত্বরে অভিজিৎ রায়ের স্মরনে এবং তার হত্যার বিচারের দাবীতে 'Standing with Avijit' নামে এক ইভেন্টের আয়োজন করে। প্রায় ৪০/৫০ জন ভিন্ন ধর্ম/মতালম্বির মানুষের জনসঙ্গমে প্রায় দেড় ঘন্টার এই অনুষ্ঠানে ছিল অভিজিৎ দাকে নিয়ে কিছু স্মৃতিচারণ, বন্যাদির বিবৃতি পাঠ, কিছু জাগরণের গান গাওয়া। পরিশেষে বাংলাদেশে বিগত এক দশকে মুক্তমনা এবং অ


আধঘণ্টার পাখি!

পান্থ রহমান রেজা এর ছবি
লিখেছেন পান্থ রহমান রেজা (তারিখ: শুক্র, ২০/০৩/২০১৫ - ১:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের দিন ১২ ঘণ্টা জার্নি করে এসেছি। নাগরকোট টু পোখরা। এতো সময় লাগে না সাধারণত। কিন্তু পথে দেরি করে দিল একটি লরি। বেচারা নষ্ট হয়ে রাস্তায় পড়ে ছিল। তাকে উদ্ধার করতেই গেল অনেকটা সময়। পোখরা পৌঁছাতে রাত আটটা। তারপর রুমে ঢুকে ফ্রেশ হয়ে গেলাম রাতের খাবার খেতে। ডিনার শেষে র‌্যাফেল ড্র। সব শেষ হতে হতে দেখি রাত এগারোটার বেশি বেজে গেছে।


শবের শহরে

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: বুধ, ১৮/০৩/২০১৫ - ১০:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের কানে কত কথা আসে, গান ভেসে যায়,
কত আকাঙ্ক্ষা! তড়িৎ নেশায় –
এখনও অনেক দুপুর অবধি একা বসে থাকি।
বিষণ্ণ রোদ, অযথা সময় –
আমাদের নয়। সুষুপ্ত সব দ্রোহে কুৎসিত উল্লাস-দিন –
হয় না সহ্য। আমাদের মতো স্মৃতিবিব্রত সুলভ শরীর – হয় সুপাচ্য।

কে ওখানে বসে বুড়ো হয় একা? আমাদের মতো মৃতের শহরে –
চাষবাস নেই। পুরোনো ফসল ঘরে তুলবার আয়োজন খুব।
নতুন এখানে মৃতদেহ নিয়ে ধুঁকে ধুঁকে বাঁচে, বিবশ স্বপ্নে।


বাংলাদেশ - ভারত ম্যাচের আগে চিলে আদৌ কান নিয়েছে কি না নিশ্চিত হয়ে নিন

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: বুধ, ১৮/০৩/২০১৫ - ৭:২৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বিশ্বকাপ জমে উঠেছে। সেই সাথে জমে উঠেছে বাংলাদেশ এবং ভারতের সমর্থকদের সোশ্যাল মিডিয়ায় যুদ্ধ। আর এই যুদ্ধকে উসকে দিচ্ছে কিছু অনলাইন পত্রিকা যাদের জন্মই হয়েছে যেকোনো উপায়ে মানুষের ক্লিক পেয়ে বিজ্ঞাপনদাতার কাছ থেকে কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা পকেটে ঢোকানোর জন্যে। এই পত্রিকাগুলোর নামের আগে নিউজ, বিডি, ২৪, ৭ ইত্যাদির বিশেষ সংযোজন পরিলক্ষিত হয়। এরা সাধারণত মানুষের ধর্মীয় এবং রাজনৈতিক অনুভূতি নিয়ে ব্যবসা করে কিন্তু বর্তমান বিশ্বকাপের মৌসুমে দেশপ্রেমকেও তারা নতুন ব্যবসার ক্ষেত্র হিসেবে আবিষ্কার করেছে। এরা ইচ্ছা করে মিথ্যে এবং ভ্রান্ত সংবাদ তৈরি করে সেটাকে মানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিচ্ছে। সংবাদগুলো এমন হয় যে হেডলাইন দেখেই মানুষের মেজাজ চড়ে যায়। নিজে গিয়ে নিউজটা পড়ে, রাগপ্রকাশের মাধ্যম হিসেবে সেটা শেয়ারও দেয়। ফলে একজন থেকে দুইজন এবং এভাবে দুইজন থেকে দশজন হয়ে শত শত মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে মিথ্যে সংবাদগুলো।
গত তিন দিনে ফেইবুকে এ ধরনের মিথ্যে সংবাদগুলো দেখে একটা FAQ তৈরি করার প্রয়োজন বোধ করছি। তবে প্রশ্নগুলো কিন্তু মোটেও আমার তৈরি না। অনেকটা এভাবেই বন্ধু তালিকার মানুষরা অথবা বন্ধুর বন্ধুরা প্রশ্নগুলো রেখেছে তাদের স্ট্যাটাসে। আসুন জেনে নেই চিলে কি আদৌ কান নিয়েছে নাকি কান কানের জায়গাতেই আছে!