চারটি অসমীয়া লোককথা। চারজনের মায়ের গল্প। সেখানে একজন হিংসুটে লোভী মা। আরেকজন এক চালতার মা। এক মায়ের শুধুই কোলখালি হয়। আরেক রাক্ষসী কখনো চায়নি মা হতে। কিছু অন্ধকার কিছু অদ্ভুত রসের গল্প। অসমীয়া ভাষার বিখ্যাত সাহিত্যিক লক্ষ্মীনাথ বেজবরুয়ার "বুঢ়ী আইৰ সাধু" (বুড়ি আইর সাধু) থেকে চারটি গল্পকে আশ্রয় করে চলচ্চিত্রখানি নির্মিত। "সাধুকথা" আমাদের ভাষায় রূপকথার সমার্থক। "বুঢ়ী আইর সাধু" হল গিয়ে কিনা আমাদের ঠাকুরমার ঝুলি।
[justify]কার্বনের মায়াজাল -২ তে বলেছি কেমিক্যাল ভ্যাপার ডিপোজিশান প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কিভাবে গ্রাফিন রান্না করা যায়। কিন্তু রান্না কেমন হয়েছে, অর্থাৎ গ্রাফিনের মান কিভাবে যাচাই করবেন?
ফিলিপাইনসে অনুষ্ঠিত এশিয়ান আরচারি টুর্নামেন্টে রিকার্ভ (পুরুষ, একক) শাখায় স্বর্ণপদক জিতেছেন বাংলাদেশের তিরন্দাজ রোমান সানা। তাঁর বিশ্ব র্যাংকিং এখন ১৩। রোমানকে অভিনন্দন।
কার্বনের মায়াজাল প্রবন্ধে গ্রাফিনের অভূতপূর্ব গুনাগুন আর অপার সম্ভাবনার কথা বর্ণনা করেছিলাম। স্বভাবতই প্রশ্ন আসতে পারে, ‘তাহলে গ্রাফিনে তৈরি বস্তুতে পৃথিবী কেন ছেয়ে যাচ্ছেনা?’ যৌক্তিক প্রশ্ন। উত্তর হল, এমন নিখুত আশ্চর্য বস্তু কি আর সহজে লাভ করা যায়!
১
অধ্যাপক লতিফ সাহেব চায়ের দোকানে বসে আছেন। গলির সেলুনে সিরিয়াল দিয়ে এসে বেশ কিছুক্ষণ হল এখানে বসেছেন। শেভ করে বাসায় ফিরবেন। এরই মধ্যে পাশের বাসার জামান সাহেব এশার নামাজ শেষ করে এসে তার সাথে যোগ দিলেন। এক গলিতে থাকলেও তাদের মাঝে যে খুব কথা হয়, তেমন নয়। এটা-সেটা নিয়ে কথা বলতে বলতে একসময় ছেলেমেয়ে নিয়ে কথা উঠল।
বছর ঘুরে আবার এলো জানুয়ারির ১০ তারিখ। সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালীর স্বাধীন মাতৃভূমিতে প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৭২ সালের এই দিনে সারা দেশ ও জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল নেতার দেশের মাটিতে পদার্পণের জন্য।
শাঁ শাঁ শব্দে প্রায় উড়ে চলছি উচু উচু সব গাছের ফাক দিয়ে। দু হাত দিয়ে শক্ত করে ধরে রেখেছি মাথার উপরের হ্যান্ডেল। শুধু একটা দড়ির সাহায্যে ঝুলে আছি মাটি থেকে প্রায় ৬০ ফিট উপরে। চলতে চলতে মাথা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখছি চারিপাশের আর নিচে দ্রুত অপসারমান সবুজের সমারোহ। দ্রুত চলে আসলো সামনের প্লাটফর্ম। বিশাল রেডউড ট্রীর উপর কাঠের মাচার মত প্লাটফর্ম তৈরী। গাইডের নির্দেশ অনুযায়ী হাত মাথার উপরে তুলে দড়ির উপর আঙ্গুল
নীতুকে খুন করতে যতোটা কষ্ট হবে ভেবেছিল রাতুল, তা হলো না।
[justify]আমার প্রবাস জীবন মোটামুটি আনন্দময়। আর এই আনন্দময় জীবনের বেশীরভাগই আমার স্ত্রীর অবদান। সে একেবারে খাঁটি বাঙালী বধু, গৃহকর্মে অতি নিপুণা। বিদেশে এসে বেশীরভাগ অবলা বাঙালী নারীরাই বেশ সবলা হয়ে উঠে। আমার স্ত্রীটি এখনও সেরকমটি হয়ে উঠতে পারেনি। ঘরের বাইরে একা বের হওয়া তার সাধ্যের বাইরে। রাস্তা পার হতে গেলে আমার হাত চেপে ধরে পার হয়। আমাদের বাসার পাশের গ্রোসারি শপ। সেখানেও সে একা যাওয়ার সাহস করে উ
অন্ধের হঠাৎ দেখার সাধ হলো—এক বাক্য ফার্সি না জেনেও অনুবাদ করতে বসে গেলাম খৈয়ামি রুবাই। ‘খৈয়ামের’ রুবাই না, ‘খৈয়ামি’ রুবাই। স্বামী গোবিন্দ তীর্থ ১০৬৯টি খৈয়ামি (বা ওমরীয়) রুবাই মূল ফার্সি থেকে প্রথমে মারাঠি (‘গুরু করুণামৃত’) এবং পরে ইংরেজিতে (‘দ্য নেক্টার অফ গ্রেইস’) অনুবাদ করেছিলেন। কিন্তু এর মধ্যে স্বয়ং ওমর খৈয়ামের লেখা রুবাই ৭২ টা