বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের জন্মের সাথে বেদনাদায়ক ইতিহাস আছে । আমরা বাঙালি, বাংলা আমাদের মাতৃভাষা । বাংলার ইতিহাস সুপ্রাচীন । বাঙালির অতীতগাথা অত্যন্ত সমৃদ্ধ । আমাদের ভাষারীতি উঁচুমানের । বাঙালির আরও আছে শিল্পকলা আর সংস্কৃতির নিজস্ব ধারা । তবুও আমাদের একটি বড় অপ্রাপ্তি ছিল, স্বাধীনতা নামক এক মুকুটমণির অভাব ছিল । প্রায় দু’শ বছরের ঔপনিবেশিক শাসনের নাগপাশ ছিন্ন করে বাঙলা তথা ভারতমাতা বৃটিশদের হাত থেকে মু
আমার ভাগনের মতো এমন বিচ্ছু ছেলে আর আছে কিনা সন্দেহ। তের মাস বয়সে ও যখন মাত্র অল্প অল্প হাঁটতে শিখলো তখনি ও ঘরের সবকিছু ফেলতে শুরু করলো। আর যখন ও দৌড়াতে শিখলো তখন ঘরের সব বয়সের লোকজনও ওর পিছু পিছু দৌড়াতে শুরু করলো। ঘরের কারো কোন নিস্তার নেই। চায়ের কাপ, গ্লাস, বাবার চশমা এমন কোন জিনিস নেই যে ও ভাংগে নি। কেউ আদর করে কোলে নিলে হয় নাকে বা গালে রাম খামচি দেবে বা যদি দাঁড়ি গোফ থাকে তো তা ধরেই জোরে টান দ
(অনেক জায়গায় অনেক সার্টিফিকেটধারী শিক্ষিত মানুষের সাথে কথা বলতে গিয়ে অনুধাবন করেছি আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা কতটুকু সঠিক শিক্ষায় আমাদের শিক্ষিত করছে আর কতটুকু বেঁচে থাকার প্রয়োজনে পাস করা শিক্ষিত করেছে। অার শিক্ষিতই বা কাকে বলে, এটি নিয়েও আমাদের অনেকের মাঝে ভ্রান্ত ধারণা বিদ্যমান রয়েছে। স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয় পাশ দিলেই আমরা তাকে শিক্ষিত বলি। আসলে কি তাই?
ভাবছি।
অলস দুপুর, টুপটাপ বৃষ্টি পড়ছে বাইরে, এখানে যেমন পড়ে অনেকটা সেরকম টুপটাপ। বৃষ্টির ছাট থেকে কাচে লেগে যাওয়া পানির ফোঁটা খুব সন্তর্পনে জানালার কাচ বেয়ে গড়িয়ে পড়ছে অভিকর্ষের টানে। আমি তাকিয়ে আছি সেই অনিবার্য পতনের দিকে, তাকিয়ে আছি জানালা দিয়ে বৈশিষ্ট্যহীন একলা আকাশের দিকে। চিৎ হয়ে শুয়ে আছি, আর ভাবছি। আমি বেশ ভাবি, মাঝেসাঝে, এই আবজাব, অর্থহীন, অলস, বৈশিষ্ট্যহীন, অমৌলিক আর এলোমেলো সব ভাবনা।
The past actually happened. History is what someone took the time to write down.- A. Whitney Brown
মানুষের সকল দৈহিক বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রন করে মূলত ২২ জোড়া জিন। যা বংশানুক্রমিক ভাবে পিতা-মাতা থেকে সন্তানের মাঝে বাহিত হয়। কিন্তু মানুষের মনোজগত, মানুষের বোধ, ভালোলাগা টুকু থাকে সতন্ত্র. এগুলো জিনগত বৈশিষ্ট্য নয়, এগুলো আনিত বৈশিষ্ট্য.
ভ্যাপসা বিচ্ছিরি একটা গরম। জ্যৈষ্ঠ মাসের এই সময়টায় বৃষ্টি হলে একটা আরামদায়ক আবহাওয়া বিরাজ করলেও বৃষ্টি না হলে অসহ্য গরমে টেকা দায় হয়ে যায়। কয়েকদিন ধরে বৃষ্টি তো নেই-ই সাথে কাঁঠ ফাঁটা রোদ। খড়খড়ে মাটির উপর দিয়ে একটু বাতাস গেলেও ধুলো ওড়ে। বড় গাছগুলো মাটি থেকে সাধ্যমত রস শুষে নিয়ে প্রাণপণে নিজেদের সতেজ রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছে যেন। আশেপাশের ছোট গুল্ম আর ঘাসেদের ভাগে জুটছে না কিছুই তেমন। পানির অভাবে লত
ঘটনা ১: সিমন বাড়ি ফিরছিল। ভরা বাসে দৌড়ে উঠতে গিয়ে কনট্রাকটর ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। ফলশ্রুতি তে সিমন কে পিষে বাস এগিয়ে যায়। ফলাফল জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ এ কয়েক মাস ছিল আমাদের সিমন। মৃত্যু এবং বাস কে পরাজিত করে সিমন আজ আমাদের মাঝে।কিন্তু সিমন হারিয়েছে তার একটি পা।
কে বলেছে খেলাধুলায় আমরা র'ব পিছে?
জানো না কি হারা ছাড়া জিততে চাওয়া মিছে!
"হারতে হারতেই জিততে হবে" - সত্য চিরন্তন।
তবু কেন হারলে তুমি খারাপ করো মন?
যতই আমরা হই না কেন খেলায় পরাজিত,
হয়ো নাকো তবু তুমি একটুকুও ভীত।
সত্য কথা, ন্যায্য কথা, সবাই জেনে নাও -
বাংলাদেশকে হারতে দেখে লজ্জা কেন পাও?
অনুবাদ সাহিত্যে হাতেখড়ির জন্য ছোটোগল্পের চেয়ে ভালো কিছু আর হতে পারেনা, তার উপর গল্পটি যদি হয় ও হেনরি'র। এই গল্পটি মূলত অনুবাদ নিয়ে নিরন্তর আগ্রহের ফসল। প্রথম ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ হিসেবে ভুল-ভ্রান্তিগুলো সবাই আশা করি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। সবার সমালোচনা ও পরামর্শ একান্তভাবে কাম্য।
পরিশেষে, বন্ধু ফাহিমা আল ফারাবি ও ফরহাদ হোসেইন মাসুমকে ধন্যবাদ। তাদের পরামর্শ অনুবাদটিকে আরো প্রাঞ্জল হতে সাহায্য করেছে।
যারা মূল গল্পটি পড়তে চান, এখানে ঢুঁ মারতে পারেনঃ http://www.ciudadseva.com/sevacity/stories/en/henry/mammon_and_the_archer.htm