আমরা দেখেছি ফেইসবুকের মাধ্যমে ছাগুরা কিভাবে দেশের মানুষের মাঝে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে। ফেইসবুক ছাগুদের নিয়ে এখন আমরা অনেকেই সচেতন।এখন আরো গুরত্বপূর্ণ একটি বিষয়ে আমাদের সাবধান হওয়া দরকার।
ছাগুরা ফেইসবুক ছেড়ে এবার একত্রিত হচ্ছে 'টুইটার' এ, বিশ্ব মিডিয়ার কাছে ছড়িয়ে দিচ্ছে ভুল আর মিথ্যা সংবাদ। নিচের লিংক আর স্ক্রীনশট গুলো দেখলে ব্যাপারটা কিছুটা আচ করতে পারবেন।
ছাগ পরে রয় হরিন চর্ম
লাদির কুবাস যায়না তাতে ঢাকা
তাই বলি কি চোখ-নাক-কান খুলে
সবচেয়ে ভালো সাবধান হয়ে থাকা।
৪ দিন হল শাহবাগ চত্বর প্রজন্ম চত্বরে পরিণত হয়েছে। গতকাল সন্ধ্যায় ছিলাম, সে যেন এক প্রাণের মেলা, তারুণ্যের জাগরণ। একটা দল, নাম নেই, ব্যানার নেই, কিছু তরুণ তরুণীর স্লোগান আছে শুধু। পাশে দাঁড়িয়ে দেখছিলাম, আমাকে দলে ডেকে নিল। শুরু করলাম তাদের সাথে স্লোগান দেয়া।
ক-তে কাদের মোল্লা, তুই রাজাকার, তুই রাজাকার
গ-তে গোলাম আজম, তুই রাজাকার, তুই রাজাকার
সময়টা মনে হয় ছিয়ানব্বইয়ের দিকে হবে। চ্যানেল ফোরের একটা ডকুমেন্টারি দেখছিলাম বাসায় সবাই মিলে। তাতে ব্রিটেনে পালিয়ে থাকা একাত্তরের ঘাতক দালালদের কুকীর্তির বর্ণনা, আর তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনার প্রাথমিক কাজ শুরু করা হয়েছিল। পুরো ডকুমেন্টারিটা দেখে ক্ষেপে গিয়ে আব্বুকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, এই লোকগুলো বাংলাদেশি, তারা বিশ্বাসঘাতকতা করেছে বাংলাদেশের সাথে, তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করবে ব্রিটিশ মিডিয়া, আর তাদের বিচার হবে ব্রিটেনে? আমরা কি এতটাই অক্ষম? আমরা নিজেরা এদের বিরুদ্ধে কিছু করবো না?
সর পে টুপি মু মে বাল ফিলিম গয়া ফেস্টিভাল!!
'সাওনা তে যাবে নাকি কাল?'
শনিবার সকালের 'ব্রাঞ্চ' খাচ্ছিলাম। তাকিয়ে দেখি হাসি হাসি মুখে মার্ক্কু দাড়িয়ে আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে মার্ক্কু-র সাথে আমার 'দ্বৈতাবাস' (দেশে থাকতে একবার এক দরখাস্তে 'দ্বৈতাবাস'-এর অনুমতি নিতে যেয়ে, 'দ্বৈতাবাস' এর জায়গায় 'সহবাস' লিখে ফেলেছিলাম, কি বিব্রতকর পরিস্থিতি!)। ফিনল্যান্ডে আমার এই বিশ্ববিদ্যালয়ে 'হোস্টেল' বলতে ছোট ছোট দুইতলা কাঠের বাড়ি। এক বাড়িতে চারটা করে এপার্টমেন্ট, প্রতি এপার্টমেন্টে দুইজন বাসিন্দা। আমার সাথে থাকে মার্ক্কু। তাগড়া জোয়ান ছেলে, স্থানীয়। যে কোনো 'আজাইরা' জিনিসে আমার অযাচিত আগ্রহ দেখেই বোধ করি প্রস্তাবটা দিল। তাছাড়া মার্ক্কুকে সেদিন নারকেল দুধ আর ডিমের সালুন করে খাওয়ানোর পর থেকে ছেলেটা আমাকে বেশ তোয়াজ করে চলছে।
.......বুড়ো এতক্ষণ আমায় দেখে নি, হঠাত্ আমার আওয়াজ শুনেই সে বন্বন্ করে আট দশ পাক ঘুরে আমার দিকে ফিরে দাঁড়াল।
[justify]কঙ্কার বিয়েটা হুট করে হয়ে যাবে কেউ ভাবেনি। ওর সাথে আসাদের সম্পর্ক ছিল, বন্ধুদের মধ্যে দু’একজন ছাড়া কেউ জানত না সেকথা। যারা জানত তারা একথাও জানত ঝোঁকের মাথায় কিছু করে বসার মেয়ে কঙ্কা নয়। আসাদের পরিবারের অবস্থাও সেসবের পক্ষে অনুকূলে ছিল না।
এই কংক্রিটের ঢিপিগুলোতে নিজেকে অস্তিত্বহীন মনে হয়। যেই না পথে পা বাড়ানো হয়, একটা অনুভূতি হয়। পথটা বুক পেতে দিয়েছে। দালানগুলো শোষক শ্রেণী; নিষ্ঠুর রাজা। আর পথগুলো প্রজা। খানাখন্দে জল নিয়ে যেন মলিন কাপড়ে দাঁড়িয়ে আছে শত শত গলি। মনটা বরাবরের মতই ধুলোমাখা কিন্তু সরল সোজা। কপট রাজার সাথে প্রজার এটাই পার্থক্য।
[justify]বিশ্ববিদ্যালয়ে শীতের ছুটি এখানে সপ্তাহ দুয়েক। বড়সড় ছুটি হলেই যেহেতু দেশে দৌড় দিই, জাপান ঘুরে দেখার জন্য এসব ছোটখাট ছুটিই ভরসা। জাপানের বড় শহর- ওসাকা, কিয়োটো, হিরোশিমা এসব আগে দেখে ফেলেছি। তাই এমন জায়গায় যাওয়ার ইচ্ছা ছিল যা অতটা বিখ্যাতও না, আবার নতুন কিছুর স্বাদও পায় যায়। এই হল আমাদের দক্ষিণে যাত্রার শুরুর কাহিনী।