২০০৪ সালে কানাডিয়ানরা টেরি ফক্সকে ‘দ্বিতীয় গ্রেটেস্ট কানাডিয়ান অফ অল টাইম’ হিসেবে নির্বাচিত করে। নিজের সীমাবদ্ধতার মধ্যে থেকে একটা মানুষ কিভাবে বৃহত্তর কল্যাণে অবদান রাখতে পারে তার মন্ত্র শেখায় টেরি। ছোট টেরির কথা স্মরণ করে টেরির রেলওয়ের সুইসম্যান বাবা বলেন, টেরি যে কাজ ধরত তা শেষ না করা পর্যন্ত ছাড়তো না। তার প্রতিফলন দেখা যায় টেরির পরের জীবণে। জুনিয়র স্কুলে টেরির প্যাশন ছিল বাস্কেটবল। কিন্তু টের
পাক্ষিক ‘আলোর খেয়া’ সাহিত্য পুরষ্কার পাওয়ার পর থেকেই আমার জীবনে শুরু হয়েছে এক মধুর যন্ত্রণা। প্রতিদিনই ‘ভোরের আলো’, ‘গোধূলির আলো’, ‘রাতের অন্ধকার’ ইত্যাকার নানা পত্রিকা থেকে কোন না কোন সাংবাদিক সাক্ষাৎকার নিতে চলে আসে। পত্রিকার পাতায় আমার সাক্ষাৎকার আর গুরুগম্ভীর পোজ দিয়ে তোলা কৃত্রিম ছবি দেখতে আমার অবশ্য মন্দ লাগে না। তবে অমৃতেও তো কখনো কখনো অরুচি চলে আসে,আমার এখন সেই দশা চলছে। তাছাড়া মাঝে
আমার বড়দের(!) বই পড়ার শুরুটা হুমায়ূন আহমেদকে দিয়েই।সেও অনেক ছোট্টবেলায়।খুব ছোটবেলার অনুভূতিগুলো সাধারণত খুব প্রকট হয়। আমার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে।মনের একটা বিশাল অংশ জুড়ে দীর্ঘদিন হুমায়ূনপ্রভাব ছিল।এখনো কি নেই?তার ভালবাসার গল্পগুলো পড়ে ভালবাসার যে ধারণা হয়েছিল,আজো তা অটুট।তার নাটকগুলো থেকে শিখেছিলাম কিভাবে নির্লিপ্ত বাক্যের জোরালো প্রয়োগ ঘটানো যায়!
ভালোবেসে যদি সুখ নাহি
তবে কেন মিছে ভালোবাসা।
মন দিয়ে মন পেতে চাহি,
তবে কেন মিছে এ দুরাশা।
[justify]ইউরোপে গেলে অনেক কিছুই দেখে আসতে মন চায়, তবু সময়ের সীমাবদ্ধতার জন্য প্রায় সবকিছুই না দেখে ফিরতে হয়, কেবলমাত্র অল্প কিছু জায়গা ছাড়া। তাই যতটুকু সময় পাওয়া যায় ওইটুকুর সর্বোচ্চ ব্যবহার করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টায় কোন কমতি দিইনা। এবার ও সেরম করেই প্ল্যান দাঁড় করিয়েছিলাম। অনেকদিনের বাসনা ছিল ব্লাকফরেস্ট দেখবো। তো কিভাবে সেটা করা যায় এজন্য গুগল করা শুরু করলাম। জার্মানির ব্লাকফরেস্ট
গল্পটির প্রথমাংশে বিপুল পরিমান মুদ্রন প্রমাদ থাকায়, প্রথমাংশটি এখানে জুড়ে দিলাম এবং নামটা কল্পবিজ্ঞান থেকে পরিবর্তন করলাম
সাইফের কাহিনী
রাস্তার মোড়ে দাঁড়িয়ে আছি অনেকক্ষণ হলো, মেঘলা আকাশ, একটু পরপর অল্প অল্প বৃষ্টি হচ্ছে। শহুরে বৃষ্টি আমার কাছে রোমান্টিক নয়। সকাল বেলাতেই কাক-ভেজা হয়ে একটা রিকশা কিংবা সিএনজি এর জন্য অপেক্ষা করাটা কষ্টকর, তাও যদি গোড়ালি পর্যন্ত কাদা থাকে রাস্তায়। হঠাৎ একটা বড় গাড়ি সাই করে পাশ দিয়ে কাদা-জল ছিটিয়ে বেরিয়ে গেলো। অন্যমনস্ক থাকায় শেষ মুহূর্তে পেছাতেও পারলামনা। শালা @#@#বাচ্চা, অশ্রাব্য একটা গা
সাইফের কাহিনী
কাস্টমার সার্ভিসে চাকরি করা সব'চে খারাপ দিক কোনটা- বলা মুস্কিল। সারাক্ষণ দাত বের করে থাকা আর ক্লায়েন্টদের হাস্যকর আব্দার শুনে না হাসা - এই দুটোই আমার কাছে সমান কষ্টকর মনে হয়। তবে না হাসাটাই বোধহয় বেশি কঠিন। অদ্ভুত বৈপরীত্য কাজ করে মানুষের জীবনে। একই সাথে হাসা এবং না-হাসা দুটোই কঠিন।
আজকাল পত্রিকা খুললেই যে খবরগুলো সব থেকে বেশি চোখে পড়ে তা হচ্ছে বিভিন্ন মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনার খবর। প্রতিদিন অসংখ্য মানুষের মৃত্যু ঘটছে দেশের বিভিন্ন সড়কগুলোতে। গত সোমবার এভাবেই ঢাকার ফার্মগেটে মিনিবাসের ধাক্কায়, চাকার নিচে পিষ্ট হয়ে প্রাণ হারায় নটরডেম কলেজের বানিজ্য বিভাগের, দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র, জেসন জেভিয়ার গোমেজ (১৭)। পত্রিকার সংবাদের ভিত্তিতে এই দুর্ঘটনায় উদ্ধারকাজে পাশেই থাকা পুলিশ বক্সের দ
[justify]কদিন আগেই কনফারেন্সের বাহানায় সদ্য ঢোকা অফিস থেকে গাদা-খানিক ছুটি বাগিয়ে নিলাম। এইবারের গন্তব্য ছিল স্টকহোম। আমার বন্ধু রঞ্জু ওখানেই থাকে, ওকে জ্বালানোর এই মারাত্মক সুযোগ হাতছাড়া করাটা ভীষণ অন্যায় হয়ে যেত। যাবার আগেই আর এক দোস্তকে অনলাইনে জ্বালিয়ে মারলাম যেন স্টকহোমে এসে আমার সাথে যোগ দেয়। অবশেষে আমার ক্রমাগত ঘ্যনঘ্যন প্যনপ্যান সহ্য না করতে পেরে ইতালি থেকে স্টকহোমে উড়ে চলে আসব