[আগেই বলে নেই, ছবিগুলো সবার জন্য নয়। দূর্বল চিত্তের যে কারোর না দেখাই ভালো]
Are there any queers in the audience tonight? Get 'em up against the wall! That one in the spotlight, he don't look right! Get him up against the wall! And that one looks Jewish... and that one's a coon! Who let all this riff Raff into the room? That one's smoking a joint! And that one's got spots! If I had my way, I'd have all of you shot!
মশার কামড় খেতে আমার কোনকালেই তেমন আপত্তি ছিল না; সেই আপত্তির কারন যতখানি আমার গন্ডার সদৃশ মোটা চামড়া তার থেকেও বেশি মশারি টানানোর আলসেমি। সমস্যা হয় যখন মশকসমাজ কানের কাছে প্যাঁপোঁ গান বাজায়। আরেবাবা তোমাদের খাওয়া লাগবে খাও না, ৮০+ কেজির শরীরে তোমাদের জন্য একটু রক্ত বরাদ্দ থাকবে না এমন পাষান এখনো হইয়া পারি নাই। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে খেয়াল করলাম সেই সুমধুর সঙ্গীত খুব একটা খারাপ লাগতেছে না। ই
হঠাৎ মাঝরাতে ঘুমটা ভেঙ্গে গেল। সুন্দরই তো একখানা স্বপ্ন দেখছিলাম, কি দরকারটা ছিল। কিন্তু ঘুম ভাঙ্গার কারণটা যাঁচাই করতে গিয়েই দেখি পেটের বামপাশটায় চিনচিনে তীক্ষ্ন ব্যথা। কি কারণ, কি কারণ, ভাবতে ভাবতে মনের অজান্তেই হাতটা চলে গেল সেই স্থানে। ভেজা-ভেজা লাগে কেন? একটু লজ্জা লাগাও শুরু করল। ছিঃ! তাই বলে এই বয়সে? ছোটবেলা হলে নাহয় একটা কথা ছিল? এরকমটি হওয়ার তো কথা ছিলনা।
যারা জীবনের একটা উল্লেখযোগ্য সময় কোন না কোন কলোনিতে কাটিয়েছেন তাদের এই লেখাটা না পড়ার জন্য অনুরোধ করছি, কারণ ‘কলোনি’ শব্দটা শোনার সাথে সাথে তাদের মনে এতো বেশী স্মৃতি ভীর করা শুরু করবে, যে সেই স্মৃতির ঢেউ বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আমার এই সামান্য লেখাটা খড়কুটোর মতো ভাসিয়ে নিতে পারে। আর যাদের জীবনে কখনো কলোনিতে থাকার সুযোগ হয় নি তাদেরকেও এই লেখাটি না পড়ার জন্য অনুরোধ করব কারণ এটা তাদে
দড়ি ধরে টানতে টানতে শামলীকে নিয়ে উঠোনে ঢোকে কাশেম। প্যন্টের দড়িটা ওর কখন ছিঁড়ে গেছে, কোমড়ের কাছটা টেনে এনে বাঁধতে থাকে একসাথে। এই ফাঁকে শামলী উঠোনের কোনে ফুলগাছে মুখ গুঁজে দিতে যায়। কাশেম দৌড়ে গিয়ে গলার দড়িটা হাতে তুলে নিয়ে ফিরে আসে, ‘ও খালা, শামলীকে এই ধারে বেন্ধে দেব না গোয়ালে তুলে রাখব?’
‘গোয়ালেই তুলে রাখ বাবা,’ শানুর আম্মা বারান্দা থেকে হাত নাড়েন।‘আবু ভাই পরে ধোঁয়া দিয়ে আসবে যা।’
যতই দিন যাচ্ছে ততই রিসোর্সের জন্য ক্ষুধার্ত অপারেটিং সিস্টেম তৈরী হচ্ছে। বাণিজ্যিক অপারেটিং সিস্টেম তৈরীকারকগণও নতুন নতুন হার্ডওয়্যার বিক্রয়ের গ্যারান্টি হিসেবে এমন সব অপারেটিং সিস্টেম বানাচ্ছে যা চালাতে নতুন হার্ডওয়্যার কিনতে হবে। কিন্তু বিভিন্ন অফিস ও ক্লাসরুম চলে পুরাতন এবং দূর্বল পিসি দিয়ে - যা রাতারাতি বদলানো সম্ভব নয় আর জরুরীও নয় (কারণ ওগুলো নষ্ট হয়নি, দিব্যি চলছে)। তাই ওগুলোর জন্য চাই হালকা
কোলকাতা ভিত্তিক ভারতীয় জি-বাংলা আমাদের বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়। আমাদের দেশের বিভিন্ন চ্যানেল যখন মান সম্পন্ন অনুষ্ঠান বানাতে ব্যর্থ হয়ে দর্শক ধরতে পারছে না, তখন সেই দর্শকদের একটা বিশাল অংশ টেনে নিয়েছে ওপার বাংলার বিভিন্ন বাংলা চ্যানেল। ওরা যে খুব বেশি মানসম্পন্ন অনুষ্ঠান বানাচ্ছেন তা না, তবে তারা দর্শক ধরে রাখবার ব্যাপারে খুবই কৌশলী। আর সেই কৌশলের সহজ শিকার হয়ে আমাদের দেশের মা-বোন-মাসি-পিসি-কাকি-মামি-বোন-বউ-মেয়েরা ভারতীয় বাংলা চ্যানেলে বুদ হয়ে আছেন!
গতমাসের শেষের দিকে একটি নোটিশ দেখে আনন্দে চমকে উঠলাম, 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ তম সমাবর্তন আগামী ৩১ মার্চ' । এদিকে মাস্টার্স পরীক্ষার তারিখ পরে গেছে। রুটিনও দিয়ে দিয়েছে। জানি সমাবর্তনে অংশ নিতে এখানে ওখানে দৌড়াতে হবে। ব্যাংক থেকে শুরু করে রেজিস্টার ভবনেও পড়বে লম্বা লাইন। পরীক্ষার মধ্যে ওই কয়েকটি ঘন্টাও অনেক মূল্যবান (যেহেতু সাধারনত আমি পরীক্ষা ঘাড়ে এসে পরলেই পড়া শুরু করি)। তবুও মনের কোথায় জানি সপ্