আমাদের হাইস্কুলের নামটা একটু অদ্ভুত। আ,ধ,বে,মে হাইস্কুল। পুরো নাম আলহাজ্ব ধনাই বেপারী মেমোরিয়াল হাইস্কুল। সবাই ছোট করে বলত ধনাই বেপারীর ছাত্র। আমি ছোট বেলায় অনেকগুলো ব্যাপারে হীনমন্যতায় ভুগেছি তার মধ্যে এই স্কুলের নাম একটা। ধনাই বেপারীর ছাত্র হওয়াটা আমার জন্য মোটেও খুব সুখের কিছু ছিলো না কারণ স্কুলের আসিস্ট্যান্ট হেডমাস্টার ছিলেন আমার চাচা। আমার আব্বা ছিলেন চরম প্রথাগত মানুষ, রবীন্দ্রনাথ নজরুল ছাড়
[justify]
ছোটবেলায় একটা প্রবাদ বাক্য পড়তাম, মনে আছে “ All work and no play makes Jack a dull boy”.
টাকলু দাদুর মাথায় কবে
উঠেছিল ঝড়,
চুলের সাথে ছাড়াছাড়ি
হল ঝড়ের পর।
পেছন দিকে দুচারটা চুল
সামনে বিরাট টাক,
মাথা তো নয়, স্টেডিয়াম
খেলতে দিচ্ছে ডাক।
টাক-ডুমা-ডুম বাজনা বাজাই
হাসি-নাচি-গাই,
টাক বাজানো ভীষণ মজা,
কোথায় এমন পাই!
দাদু বলে, চকচকে টাক
বুদ্ধি বেড়ে হয়,
আমি বলি, চকচকে হোক;
আপনি যখন ব্লগ লেখেন, ঠিক কি ভেবে লেখা শুরু করেন তা আমি জানি না, কিন্তু আমি সামান্য যে কয়বার লিখেছি কখনো নিজের পছন্দ মত লিখতে পারিনি। মাস কয়েক আগের কথা, প্রথমবার এক বন্ধুকে সচলায়তন পড়তে দেখে আগ্রহী হই। কিছুদিন নীড় পাতা ঘাটতে ঘাটতে ব্লগারদের দারুন সব লেখা দেখে মুগ্ধ হতে থাকি এবং আবিষ্কার করি আমার পক্ষে এমন ব্লগ লেখা অসম্ভব। তারপর হঠাৎ এক নির্ঘুম রাতে ল্যাপটপ নিয়ে কিছু হিজিবিজি লিখি, তেমন পছন্দ না হল
কিছু টিনএজার পোলাপাইন মনের আনন্দে একটা ফাউন্ডেশনের ভলান্টারিতে নেমে গিয়েছিলো জিনস্ আর টি শার্ট পড়ে। মাথামোটা মহলে সমালোচনার ঝড় বয়ে গেলো। ব্যপারটা এতো শত আলোচনার দাবী রাখার মতো গুরুত্বপূর্ণ কিনা সে তর্কে না যাই, কিন্তু শেষপর্যন্ত যেটা হলো, সমস্ত নিন্দা আর গালিগালাজের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হলো মেয়ে ভলান্টিয়ারগুলো। দেশাত্মবোধ, মহৎ উদ্দেশ্য, জাগ্রত চেতনা এতসব ব্যপারের গভীরতার সাথে খাপ খাইয়ে নিজেদের
কিছুদিন ধরেই সময় পরিভ্রমন, আপেক্ষিক তত্ত্ব এসব নিয়ে লিখার বেশ ইচ্ছা করছিলো। কোন সমীকরন না ব্যবহার করে, চাঁপার জ়োরে এগুলো নিয়ে বকবক করা যে কতটা কষ্টকর, সেটা লিখতে গিয়ে টের পেলাম।
একটু থেকো একলা ক্ষণের পাশটি ঘেঁষে
রুগ্ন দিনের হলুদ পুঁজের বিকট ক্ষতে
সিরোসিসের কীট মেতে রয় মহোৎসবে
আমার সময় চিতার মতই হিংস্র কালো
তোমার ছোঁয়ায় শুদ্ধ না হোক তপ্ত হবে।
সবই তো বুঝলাম, কিন্তু...
মাসদুয়েক আগের কথা। সকালবেলা ফেসবুক খুলে আমার চোখদু'টি ছানাবড়া হয়েগেলো!!! ছানাবড়া হবার কারন আর কিছুই নয়, সেটি ছিলো ফেসবুকে শেয়ার করা একটি খবর, যেটার মূল কথাটি ছিলো- "আলোর চেয়ে বেশি গতিসম্পন্ন কণা আবিস্কার। নিউট্রিনো আলোক কণার চেয়ে বেশি বেগে ছুটতে পারে!!!"