Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

কিশোর (১০ বছর বা তদুর্দ্ধ)

বই বিষয়ক আবজাব

নিটোল এর ছবি
লিখেছেন নিটোল [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৯/০৯/২০১১ - ২:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘বই’ নামক জিনিশটিকে কীভাবে সংজ্ঞায়িত করা যায়? বিজ্ঞজনের বক্তব্য আর সমস্ত অভিধান এক পাশে সরিয়ে রাখি। এখন নাকি ডিজিটাল যুগ। তাই ‘বই’কে ব্যাখ্যা করতে গেলেও এর মাঝে ‘ডিজিটালত্বে’র ছোঁয়া ত অবশ্যই থাকতে হবে। তবে আমার ধারণা, বইয়ের সংজ্ঞা একেক জনের কাছে একেক রকম। প্রতিটি মানুষই বইকে তার নিজের মতো করে অনুভব করে। কারো কারো কাছে কিছু বই সাক্ষাৎ যমের মতো, যাদেরকে পরীক্ষার আগে দেখলেই শরীরের তাপমাত্রা উর্ধ্বমুখী হয়; কারো কারো কাছে কিছু বই আবার বউয়ের মতো যাদেরকে জড়িয়ে ধরে ঘুমায়!


এবং একটা লম্বা ছুটি!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৯/২০১১ - ৯:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি অর্ক। ক্লাস ফাইভে পড়ি। ফাইনাল পরীক্ষার পর লম্বা ছুটি। আমি আর মা গ্রামে এসেছি। এবার মামা বাড়ি। প্রতিবার এই সময়টা দারুণ কাটে। বাবা আসলে আরও মজা হতো।


আমি যামুনা। আমার ইচ্ছা।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১২/০৯/২০১১ - ১০:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২ দিন আগের কথা।
-হ্যালো।
-হ্যালো, আমি নিশু।
-সুন্দরী! তোমার খবর কি?
-সুন্দরী! যাক শেষ পর্যন্ত তুমি আমাকে সুন্দরী বললা।
-সুন্দরী বলছি নাকি? বুল অয়ে গেচে। এই বুলের কুনু কমা নেই। আমি আসলে বলতে চেয়েছিলাম সুন্দরীর বান্ধবী। তোমার সেই ‘অপ্সরা’ বান্ধবীর খবর কি?
-অই ব্যাটা। ঠিক হবি কোনদিন? নাকি লুল প্রজাতী হয়ে যাচ্ছিস?


কানাগলিতে বিভ্রান্ত যুবক অথবা রেডিয়েশন আক্রান্ত এলাকার গল্প

মাহবুব ময়ূখ রিশাদ এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব ময়ূখ রিশাদ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৯/০৯/২০১১ - ৬:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

#
গলিটির নাম কানাগলি, যদিও নামটি অস্বাভাবিক কিন্তু এলাকার লোকজনের ভেতর নাম নিয়ে কোনো অসন্তোষ ছিল না। পূর্বে এর নাম কী ছিল, শহর থেকে দূরে এই এলাকায় মানুষ কবে থেকে বসবাস করতে শুরু করে সে ব্যাপারে কোনো নির্ভরযোগ্য তথ্য পাওয়া যায় না। অনেকে বলেন, শহর থেকে বিতাড়িত কিছু লোকজন এখানে এসে বসবাস করতে শুরু করে এবং তখন তারা এর কোনো নাম দিতে ব্যর্থ হয় কিংবা দেয়ার ব্যাপারে কোনো উৎসাহ পায় না। কেউ কেউ এই যুক্তিকে ফুঁ মেরে উড়িয়ে দেয়, উড়িয়ে দিয়ে বলে লোকজন কেন এখানে এসে বসবাস করতে আসবে হঠাৎ করে? মানুষ আগে থেকেই থাকত ; কিন্তু তারাও পেছনে কোনো শক্ত যুক্তি দেখাতে ব্যর্থ হয়।


বন্ধু গাছ ও একটি খেলার মাঠ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৯/০৯/২০১১ - ৬:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাকে সবাই কাব্য বলে ডাকে। নামটা আমার ছোটমামার দেওয়া। মামা ছড়া-কবিতা লেখে। আমাকে নিয়েও লিখেছে কয়েকটা। সবাই বলে, আমিও নাকি মামার মতো হয়েছি।


নারী পাচারকারী চক্র এবং আমার অভিজ্ঞতা

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: মঙ্গল, ০৬/০৯/২০১১ - ৭:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২৫ আগস্ট, ২০১১

সন্ধ্যা হয়েছে, মাঠ থেকে খেলে মাত্রই হোস্টেলের রুমে ঢুকেছি দেখলাম মুঠোফোন বাজছে, কিছুটা বিরক্তি নিয়েই অপরিচিত নাম্বারটা ধরলাম, ওপাশ থেকে লোকাল ইন্টেলিজেন্স এর পরিচিত এক অফিসারের গলা শোনা গেলো, কেমন আছি, কিরকম চলছে এই বৃত্তান্তের ধকল কাটিয়ে চিন্তা করছি কখন আসল কথায় আসবে, তখনি বলে উঠলেন, আমাদের এখানে তিনজন ইলিগ্যাল ইমিগ্রান্ট ধরা পড়েছে, তারা নাকি বাংলাদেশ থেকে এসেছে, তার উপরে তিনজনই নারী, তাদের ভাষা এখানে কেও বুঝতে পারছেনা, তাই পুলিশ কাজ এগোতে পারছেনা, লোকাল ইন্টেলিজেন্স এর পরিচিত হলাম আমি, তাই আমাকে বললেন সাথে যেতে, ভাষা বুঝে তাদের তদন্তে সাহায্য করতে হবে| আমি ভাবলাম ভাষা বোঝা না হয় হলো, কিন্তু দেশের বাইরে এসে পুলিশের ঝামেলায় না জড়ালেই হলো| সাত পাঁচ ভেবে বলে দিলাম পরের দিন সকালে চলে যাবো অফিসে| রাতে জিনিসটা নিয়ে কয়েকবার ভেবেও এটা মাথায় এলোনা, দেশ থেকে এত দূরে ভারতের উত্তরপ্রদেশে মেয়েগুলো এলো কি করে???


ডাবলিনের ডায়েরী - ২১ (শেষ পর্ব) [প্রথম খণ্ড]

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ৩:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“When I die, Dublin will be written in my heart.”

James Joyce

কিছু কিছু শহর রয়েছে যেগুলো আমাদের হৃদয়ে গেঁথে যায়। তখন আমরা যেখানেই থাকি, যাই করি, সে শহরকে মনে পড়ে। সে শহরের মানুষগুলো, তাদের সাথে কাটানো আনন্দের মুহূর্তগুলো, ব্যস্ত-ফাঁকা রাস্তাগুলো, হঠাৎ ওঠা দমকা হাওয়া যা এক সময় খুব বিচ্ছিরি লাগতো, পাড়মাতালের গায়ে পড়ে মাতলামী করা, এমন কি তিক্ত মুহূর্তগুলোকেও মিস করতে শুরু করি আমরা। এই মিস করার যে অনুভূতি, সেটার জন্ম একটা বোধ থেকে। এমন একটা বোধ যা কৃত্রিম নয়, যা মানুষের গড়ে তোলা নয়। এটা স্বতস্ফূর্ত ভাবে তৈরি হয় হৃদয়ে। এই বোধ একেকটা শহরের সাথে আমাদের আত্মার সম্পর্ক জুড়ে দেয়। আমরা তখন যেখানেই থাকি না কেন, মন সেই শহরকে খুঁজে ফেরে প্রতিনিয়ত।


মিঁয়াও- পর্ব ৮

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ৩১/০৮/২০১১ - ২:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ডিসক্লেইমারঃ

মিঁয়াও-কাহিনী মোটেও কল্পকাহিনী নয়, বরং সত্যমিশ্রিত কল্প-গল্প বলা যেতে পারে একে!

মিঁয়াও-এর পর্ব আরো থাকলেও এক এক পর্বে গল্প একটাই, একটা পড়লে আরেকটা পড়তেই হবে এমন কথা নেই- তবে পড়লে মিঁয়াও-কে আরেকটু চেনা যায়, এই যা লাভ!

সবার মিঁয়াও-পরিক্রমা আনন্দময় হোক,
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ।

আর হ্যাঁ, ঈদ মোবারক!!! হাসি ]


পরিক্রমাঃ দ্য ট্রাভেলগ [সপ্তম পর্ব]

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: রবি, ২৮/০৮/২০১১ - ৭:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

"The quickest way to learn about a new place is to know what it dreams of."
-Stephen King