[justify]মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর সমীপেষু,
পৌণে দুই ঘন্টা হয় ফাহমিদ বইসা আছে। জাস্ট ২৫ মিনিট আগে তার মধ্যে অপমানবোধ প্রথম উকিঁ দিলে তার চিন্তার ডিকন্সট্রাকশন তৈরী হয়। এখন সে রীতিমত অপমানিত বোধ করছে । চিন্তার ডিকন্সট্রাকশন খারাপ জিনিষ, এইটার সুত্রপাত ব্যক্তির মধ্যে শুরু হইলেও তা ব্যক্তি পরিধি অতিক্রম কইরা ছড়াইতে ছড়াইতে বহুদুর যায় গিয়া, যেমন ৫ মিনিট আগে একজন তার কাছে সিগারেট ধরানোর জন্য ম্যাচ চাইলে সে ম্যাচ দেয় না। এই না দেয়ার ফলে বঞ্চিত ব্
মহাবয়ান(গ্র্যান্ডন্যারেটিভ)গুলার 'রেকর্ড' (ইনভার্টেড কমার মধ্যে দিলাম কারণ সাবঅল্টার্নরা বলে যেগুলারে আমরা রেকর্ড বলি সেগুলিতে ঝামেলা আসে- কথা সত্য) খুব খারাপ। উদাহরণগুলা দেখেন আপনেরা -
- ধর্ম (মধ্যযুগে যা একটা কাণ্ড করলো)
- মার্কসবাদ (কতযে কেমিক্যাল লোচা করসে)
- পুঁজিবাদ
প্রভাবিত ও অপ্রভাবিত সহানুভূতিসমূহ
বেশ অনেকদিন হয়ে গেল... গঙ্গা থেকে কতো জল সীমানা পেড়িয়ে যে পদ্মায় পড়ে পানি হলো তার হিসেব কতো কিউসেক হবে তা আমাদের জানার বাইরে, সেটা নদী বিশেষজ্ঞদের ব্যাপার। তবে এর মধ্যেও কিছু জিনিস আছে যেগুলো আমাদের এবং পুরোটাই আমাদের ব্যাপার। সেটার হিসেব কোন বিশেষজ্ঞ রাখেন না, কোন পরিসংখ্যানেও তার গুরুত্ব কমে যেতে থাকে সময়ের সাথে। আজও দেখলাম; একটি এগারো বছরের শিশু তার শিক্ষকের সন্তান বহন করে চলেছে শরীরে। কোন বিচার বা অন্যায়ের প্রতিবাদ এখনো হয় নি, যা হয়েছে তা প্রহসন মাত্র। তবে খবরের কাগজের পাতায় খবর ওঠার কল্যানে আজ থেকে সবাই হামলে পড়ে এই ঘটনার বিচার দাবী করবে, ধর্ষকের নিন্দায় আমরা আকাশ বাতাস এক করে ফেলবো। কিন্তু কতো দিন? খুব বেশী হলে সপ্তাখানেক এই নিয়ে আমরা মেতে থাকবো। এর পর খবরের কাগজ নতুন কোন খবর ছাপিয়ে নতুন হুজুগে মাতিয়ে কাটতি বাড়াতে থাকবে, কিন্তু এই এগারো বছর বয়সী ধর্ষিতা মেয়েটির অবস্থা যা ছিল, তাই থাকবে। কাগজে খবর ছেপে যাবার জন্য তার অবস্থার বিশেষ কোন পরিবর্তন আসবে বলে মনে হয় না।
(লেখাটা আমার অন্য আরেকটি ব্লগ(লিঙ্ক) থেকে নেয়া লেখা।
[justify]যেখানে হারু দাঁড়িয়ে আছে সেটা আসলে একটা ডাস্ট্বিনের অংশবিশেষ।অনেকদিন আগে এটা ট্রাক ধাক্কা মেরে ডাস্টবিনটার দফারফা করে দিয়েছিলো । এখন সেটার পাশে একটা চায়ের দোকান।বিড়িটা হারু সেখান থেকেই কিনেছে।
হারু যখন বিড়ি খাওয়া শুরু করে তখন তার বয়স দশের বেশি হবে বলে মনে হয় না । তার বাবা যখন আধখাওয়া বিড়িটা রেখে তার মা-কে নৃশংসভাবে পেটাতে শুরু করে, তখন সে বিড়িটা নিয়ে পাশের ঘরের কালুর সাথে বসে টান দেয়া শুরু করে। সেদিনের প্রচন্ড কাশির কথা ভুলতে পারেনি হারু। আজো কাশে,তবে এখনকার কাশি আর তখনকার কাশির মধ্যে অনেক তফাৎ।
[justify]
ইল
সূর্যবংশে ইল নামে এক রাজা ছিল। শিকার করতে গিয়ে বন খুব ভালো লেগে যায় বলে সে রাজত্ব ছেড়ে বনে থেকে যায়। ঘুরতে ঘুরতে এক যক্ষরাজের অনুপস্থিতিতে তার সাজানো শূন্য গহ্বর দখল করে নেয়। যক্ষরাজ অন্যান্য যক্ষ নিয়ে এসে যুদ্ধ করেও ইল রাজার সাথে পেরে ওঠে না। যক্ষরাজ যক্ষিণীকে বলে- তুমি মায়াবী হরিণী সেজে ইলকে উমাবনে নিয়ে এসো। তাহলেই আমরা গহ্বর আবার নিজেদের কব্জায় আনতে পারবো। মহাদেবের অভিশাপে উমাবনে কোনো পুরুষ গেলে সে নারী হয়ে যায়। যক্ষিণী মায়ার খেলা খেলে ইলকে উমাবনে নিয়ে আসলে ইল হয়ে পড়ে সুন্দরী ইলা। ইলা ঘুরতে ঘুরতে চন্দ্রপুত্র বুধের নজরে পড়ে। বুধ ইলাকে রাণী করে। তাদের এক পুত্র হয়। পুরূরব। জন্মের পর থেকে পুরূরব খেয়াল করে তার মা সবসময় মুখ গোমড়া করে রাখে। পরে একদিন বুধের কাছে বৃত্তান্ত জানতে পারে ইলার ছেলে। মাকে অভিশাপ থেকে মুক্ত করতে গৌতমীগঙ্গায় স্নান করে বুধ, ইলা আর পুরূরব কঠোর তপস্যা শুরু করে। মহাদেব ও পার্বতী এসে ইলকে অভিশাপমুক্ত করে। গৌতমীগঙ্গায় আবার ডুব দিলে সুন্দরী ইলা পরিণত হয় সশস্ত্র যোদ্ধা রাজা ইলে। - গল্পটা পড়ে ‘এক্স’ চিৎকার করে বলে- পুরুষবাদ নিপাত যাক।
কতদিন পরে এলেম একুশের বইমেলায়। আরো তো এসেছি বহুবার, বহুবার ভিড়ের ভেতর দিয়ে একাকী হেঁটে গেছি এই পথ ধরে। ধুলোমাখা স্যান্ডেলের মতো মলিন হতে হতে হেঁটে গেছি একা একা। পুরনো পাঞ্জাবীর তেল চিটচিটে আস্তিনের ফাঁক গলে আমার বিশীর্ণ আংগুল সবার অলক্ষ্যে এই রমনার কিংবদন্তীসম বটবৃক্ষের ঝুলে পড়া শেকড় ছুঁয়েছে। ক্ষণিকের জন্য খুঁজে ফিরেছে একচিলতে উড়ে যাওয়া সুখ, একটু উদ্বায়ী নির্ভরতা। এই তো, এই তো সেই বটমূল। তার ঝুলে
দুর্গম পথ ধরে হেঁটে আসা স্বপ্নগুলো, কষ্টগুলোকে আঁকড়ে ধরে পৌছাতে চায়
ঘরের ঐ ছোট্ট বিছানায়, যেখানে অবিন্যস্তভাবে ছড়ানো তোমার এলোকেশী চুল;
সন্ত্রস্তভাবে তারা গুটি গুটি পায়ে আগানোর অব্যর্থ চেষ্টা চালায়, কিন্তু ব্যর্থ হয়।
ব্যর্থ তো হবেই, কারণ এখানে জড়িয়ে রয়েছে কত শত সহস্র ব্যথাতুর সব ভুল।
বৃষ্টিস্নাত চোখের পলকে ঝাপসা দৃষ্টিতে দেখেছিলাম আমাদের ভবিষ্যত, আকাশের
[justify]
৫ ফেব্রুয়ারি ২০১১ তারিখে বাংলানিউজ২৪ সংবাদ ছাপিয়েছে ‘মেহেরজান’ সিনেমার পরিচালক রুবাইয়াত হোসেনের ওপরে।
বার বার কেন আমার থিসিসের বিষয়টি আসছে আমি বুঝতে পারছি না। আর আমি জার্নালিস্টদের সঙ্গে কোনো কথা বলতে চাচ্ছি না।’