Rimbaud এর a season in hell বইটি নরকের ঋতু নামে অনুবাদ করতে শুরু করেছিলাম। শিরোনাম "নরকের ঋতু" বদলে "নরকে পরম ঋতু" করলাম।
Une Saison en Enfer: Délires II: Alchimie du Verbe শিরোনামের ৫ম অধ্যায়টির প্রথম অংশ অনুবাদ করলাম। A. S. Kline এর ইংরেজি অনুবাদ থেকে বাংলায় অনুবাদ করা হল।
রমণ সুমহান বেজায় বিরক্ত হন। ফাকমিদুলকে ইদানীং আর সহ্য হচ্ছে না তার। নির্বোধ লোকের সঙ্গ তিনি অপছন্দ করেন না, কিন্তু সেই নির্বোধ যদি তার প্রাপ্য থেকে তাকে বঞ্চিত করে, তার ওপর চটবার বৈধ কারণ তৈরি হয় বই কি। ফাকমিদুলকে পশ্চাদ্দেশে একটা লাথি মেরে মাইক্রোবাস থেকে নামিয়ে দিতে ইচ্ছা করে তার, কিন্তু জীবনের সায়াহ্নে এসে তিনি বুঝতে শিখেছেন, ক্রোধ তার মহত্তম অবস্থানে পৌঁছায় সংবৃত হয়ে। তিনি মনের একটি কুঠুরি খুলে একটা চেরাগ বার করেন, তারপর রাগের দৈত্যটাকে পুরে ফেলেন তার ভেতর। ফাকমিদুলের পশ্চাদ্দেশে কোনো কিছুই এখন করতে যাওয়া সমীচীন হবে না। এখন মিত্রতার সময়।
কিন্তু ফাকমিদুল কাজটা কঠিন করে তোলে মুহুর্মুহু! "ঐ যে আরেকটা পাখি! কাকপাখি!"
[justify]মৌলবাদের সাথে প্রথম মোলাকাত কবে সেটা বলা দুষ্কর। আমাদের দেশে যারা বড় হয়ে উঠেছেন তাদের সদূর শৈশবে হওয়ার সম্ভবনাই বেশি। ক্লাস টুতে পড়ার সময়ে কে একজন বলেছিল লাল পিঁপড়াগুলো নাকি কাফের, আর কালোগুলো মুসলমান। কালো পিঁপড়াগুলো তাই কামড়ায় না!
১.
হেরিং মাছটা সস্তায় পাওয়া যায় কৌটায়। মাঝেমধ্যে টাকাপয়সার টানাটানি থাকলে দরিদ্র ছাত্রদের জন্যে কৌটাবন্দী হেরিং, টুনা, ম্যাকেরেল আর সার্ডিন ভরসা। কৌটার হেরিঙের জাতপাত কিংবা গায়ের রং বিচার করা সম্ভব নয়। কিন্তু লাল-হেরিঙের মাহাত্ম্য অন্য জায়গায়। বেশি কষ্ট করলাম না, জ্ঞানের বাটখারাদের মতো গুগল মেরে উইকিপিডিয়ার ভুক্তির প্রথম প্যারাটা তুলে দিচ্ছি।
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী,
সালাম নেবেন। জানি facebook বা ব্লগ ব্রাউজ করার মত সময় আপনার হয়না।পনের কোটি আম জনতার ভাগ্যের চাবিকাঠি যার হাতে তার এতটা সময় থাকারও কথা নয়। তাই এই চিঠি আপনি সরাসরি পড়বেন এই বিশ্বাস থেকে নয়, কোন না কোনভাবে এই চিঠির মর্মার্থ আপনার কর্ণগোচর হবে এই বিশ্বাস থেকেই চিঠির সূত্রপাত। জানেন তো, ব্যাক্তিগত বিশ্বাস যখন জনমানুষের বিশ্বাসে রূপ নেয় তা কখনো হারায় না!
কথা হচ্ছে আড়িয়াল বিলে নতুন বিমানবন্দরের চাটনি দিয়ে বঙ্গবন্ধু সিটির তৈরী। টাইপরা লোকেরা দেশের উন্নতির জন্য মানববন্ধন করতেছেন, হলুদ ব্যানারে লাল-কালো লেখা দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতেছেন। এদিকে মাইওয়োপিয়ান মন্ত্রীরাও প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছেয় তা দিতেছেন। কারণ, এই দেশ তো গণতান্ত্রিক রাজতন্ত্রের দেশ।
এক. আবদুইয়ার মাথাটা সারাবছরই নড়বড়ে থাকে। আর শীতকাল আসলে তো একদম চরমে। তার মুখ দিয়ে যেসব শব্দ বের হয় সে তুলনায় রাস্তাঘাটে শুনতে পাওয়া দৈনিক খিস্তিগুলি নিতান্তই নিরীহ। আবদুইয়ার চোখে চোখে তাকালেই সে ধরে নেবে আপনি তার গালির খদ্দের এবং খদ্দের সন্তুষ্টির জন্য তেড়িয়া হয়ে উঠবে সে...... সুতরাং তার চোখে চোখে কেউ তাকায় না। নিরাপত্তার খাতিরে আবদুইয়াকে রাস্তার যেপাশে দেখি আমি তার বিপরীত দিকে চলে যাই।
[justify]ডিসকোর্স
[justify]আমার জানার খুবই খায়েশ সুশীল কারে কয়। তার আগে, সুশীল কী জিনিস? এইটা কি খায় না পড়ে?
(অতিরিক্তমাত্রায় ১৮+ কনটেন্ট থাকায় পোস্টারটি এখানে যুক্ত করা হলো না।)