গত ২৫ জানুয়ারি ২০১১ সালের অস্কার মনোনয়ন তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তার উপর ভিত্তি করে আমার কিছু ভাবীকথন।
[justify]
- অনন্ত আত্মা
মোবাইলটা ডান কান থেকে বাম কানে নেয় হিমেল।
- কোথায় বললে, মিরপুর এক নাম্বার মরণচাঁদের সামনে; ওকে ব্যাপার না আমি পৌঁছে যাব সাড়ে এগারোটার মধ্যে। দেখো, তুমি আবার দেরি কোর না। অর-রাইট, বাই সুইটি।
সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে মোবাইলটা পকেটে রাখে হিমেল। আকাশের দিকে একবার তাকায়, ঘন নীল আকাশ, ঝকঝকে রোদ চারিদিকে। পায়ে পায়ে পাকা মসজিদের মোড়ে মফিজ ভাইয়ের দোকানে আসে সে।
[justify] মুক্তিযুদ্ধকে বিকৃত করে দেখানো সিনেমা মেহেরজানের শো বন্ধ হয়ে গেছে। ফারুক ওয়াসিফ এবং আরো কিছু পাকিপ্রেমী বুদ্ধিজিগালো লেখার পর লেখা ফুকে চলছেন মেহেরজানের প্রদর্শনী বন্ধ হয়ে যাবার বিপক্ষে। ফারুক ওয়াসিফ সিনেমাটির মধ্যে যা কিছু পেয়েছেন সেটা নিয়ে চার পর্বের লেখা নামিয়েছেন সামুতে। মেহেরজানের পক্ষে জান লড়িয়ে দেয়া বুদ্ধিজিগালোদের মধ্য
[justify]
এই ব্রিসবেনেও তামিল গুণ্ডাদের অত্যাচার!
গিবরিল তাহার রশ্মিনির্মিত নাসিকা ডাকাইয়া ঘুমাইতেছিল। দরজায় পদাঘাতের শব্দ শুনিয়া সে ধড়মড়িয়া ঘুম ভাঙিয়া উঠিয়া বসিয়া চক্ষু রগড়াইল।
আদম অধৈর্য হইয়া কহিল, "আব্বে বারবণিতার সন্তান, দুয়ার খুলিবি নাকি অগ্নিসংযোগ করিব?"
গিবরিল হতচকিত হইয়া লুঙ্গির গ্রন্থি ঠিক করিতে করিতে গিয়া দরজা খুলিল। আদম একটি বড়সড় ঠোঙা হস্তে তাহাকে ঠেলিয়া ঘরে প্রবেশ করিয়া দরজায় অর্গল তুলিয়া হাঁপাইতে লাগিল।
এই পাড়ার মানুষ পরচর্চা করতে ভালোবাসে। তারা সময় সুযোগ পেলেই ঘরে এবং বাইরে পাড়ার অন্যান্য মানুষদের বা সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনাবলী নিয়ে কানাঘুষা করে। এসব কানাঘুষার বিষয়বস্তুর নির্দিষ্ট কোনো ধরণ না থাকলেও কিছু কিছু বিষয়ে কানাঘুষা চলে অনেকটা নিয়মিত। তাদের এ ধরণের নিয়মিত কানাঘুষার বিষয়বস্তুর মধ্যে যারা পড়ে তাদের মধ্যে অন্যতমরা হচ্ছে আসগর সাহেবের মেয়েলী স্বভাবের কলেজ পড়ুয়া ছেলে পলাশ, একই বাড়ির নিচের তলার
তুমি আছো বলে বড় ভালো লাগে মাটি
বিকেলের রোদে মেঠো পথে হাঁটা হাঁটি
তুমি আছো বলে সবুজের আয়োজন
অনন্ত আকাশ, শঙ্কামুক্ত মন