পিরিত করার সাধ হল তার আহারে,
পরল জামা হরেক রকম বাহারে,
ঘুরতে গেল অনেক মেয়ে যাহা রে।
[justify]
[justify]
বুদ্ধিজিগোলো কথাটা ব্যবহার করার সমস্যা হচ্ছে, ট্যাটনারা এসে ত্যানা প্যাঁচাবে। জিগোলো হওয়া কি খারাপ? নিজের শরীরের বিনিময়ে কাউকে যৌন আনন্দ দেয়া কি খারাপ? কিংবা আমি কি জিগোলোদের ডাইনিশিকার করতে চাই? এর আগে একবার কতিপয় আত্মবিস্মৃত ব্যক্তিকে সাহিত্যবেশ্যা বলায় কিছু ট্যাটনা এসে বেশ্যাদের দুঃখে কেঁদে মাটিতে গড়াগড়ি শুরু করেছিলো। হায় হায়, বেশ্যাদের গালি দেয়া হচ্ছে। সমাস বলে যে একটি ব্যাপার রয়েছে, সেই ব্যাপারটি তারা স্বীকার করতে নারাজ। মৃগ আর শাখামৃগ কদাপি এক নয়, যেমন নয় বেশ্যা আর সাহিত্যবেশ্যা, জিগোলো আর বুদ্ধিজিগোলো। বেশ্যা বা জিগোলোদের প্রতি আমার বাড়তি কোনো অনুরাগ বা বিরাগ নেই, যেমন নেই অ্যালুমিনিয়াম কারখানার ঢালাই মিস্ত্রি কিংবা রেস্তোরাঁর বাবুর্চিদের প্রতি। তবে সাহিত্যবেশ্যাদের ভালো পাই না। আরো খারাপ পাই বুদ্ধিজিগোলোদের।
সাবধান! খুব খিয়াল কইরা .....
[justify]
১.
প্রথম আলোতে "মেহেরজান" চলচ্চিত্রের পরিচালিকা রুবাইয়াত হোসেন একটি আর্টিকেল লিখেছেন, "মেহেরজান যা বলতে চেয়েছে" শিরোনামে। আমি মেহেরজান চলচ্চিত্রটি দেখার সুযোগ পাইনি, কিন্তু রুবাইয়াতের আর্টিকেলের পিচ্ছিল দিকগুলো পড়ে সেগুলো নিয়ে কিছু কথা বলতে চাই।
রুবাইয়াত লিখেছেন,
.........
জ্বলন্ত-পাবক-শিখা-লোভে পতঙ্গ যে রঙ্গে ধায়,
ধাইতে চাইলি, অবোধ, হায়
জিজ্ঞাসিলি না
কী ফল লভিল, নিগড় গড়ি পরিল যারা চরণে সাধে
উড়িয়া পড়িল ফাঁদে ...
... বিবাহ সম্বন্ধে খ্রীস্ট-পরবর্তী একবিংশ শতকের বিখ্যাত এক কবির অমর চারটি লাইন।
২০০৮ সালের কোন এক সময়...
[justify]
চৌধরী রহমত আলী সাহেবের বেজায় মন খারাপ। গান্ধীজির জনপ্রিয়তা আর চিত্তাকর্ষক ব্যক্তিত্বের সামনে আলগা সাহেবী ফাঁপড় নিয়ে ছাগল বনে থাকে বলে এমনিতেই জিন্নাকে তেমন পছন্দ না, তার উপর বুড়োটা স্ত্রী বানিয়ে ভোগ দখল করছে তার গোপন প্রেম, রসের পুতুল, সর্বাংগ সুন্দরী রত্তনবাই ‘রুটি’ কে। রত্তনবাইকে প্রথম সে দেখেছিল জিন্নার সাথে মুসলিম লীগের এক অনুষ্ঠানে, যেখানে নবনিযুক্ত গভর্নরকে সম্বর্ধনা দেয়া হয়েছিল। সেইখানেই চতুর রহমতালী সম্পর্ক পাতিয়ে ঢুঁ মেরে বসেছে যুবতীর মনের জমিনে। জিন্না বুড়োর বয়স ভালই হয়েছে। তাগড়া জোয়ান বয়সে এক বউকেতো দুমাসেই কবরে পাঠিয়েছিল, পড়াশুনোর নামে বিলেতে গিয়ে ‘হালাল’ উপায়ে নাকি হাজার কিসিমের ফশটিনশটি করে এসেছে। খায়েস কিন্তু কোনঅংশে কমেনি একালেও। স্যুটবুট পরে হালদুরস্ত বৃটিশ ভাব দেখিয়ে সুযোগ পেলেই মেয়ের বয়েসী সুন্দরীদের বাগিয়ে নেবে আর মজা লুটবে আরামসে…।
চাঁদনি পসর রাইত
[justify]পাস করার পরে আমি কিন্তু ভালোমতোই চাকরির চেষ্টা করি। কিন্তু হয় নাই। সব বিজ্ঞাপনে দুই চার পাঁচ কিংবা দশ বছরের অভিজ্ঞতা নামের বালফালানি শব্দপুঞ্জ থাকে বলে অনেক জায়গায় দরখাস্ত করতে পারিনি। ফ্রেশারদের জন্য বাজার ছোটো। এক ব্যাংকে ট্রেইনি হিসেবে মাস চারেক কাজ করি। পরে সেটা আর পার্মানেন্ট হতে হতেও হয় না। তারপর আবার বেকার। পকেট খরচ চালাতে ট্যুইশনি। বড় ভাই একদিন জানায় সে শেয়ারবাজারে কিছু টাকা খাটিয়েছে। তার ত্রিশ হাজার টাকা এখন বেড়ে এক লাখ। ব্যাংকে থাকা হাজার বিশেক টাকা বড় ভাইয়ের অ্যাকাউন্টে ঢুকিয়ে কিছু লাভ কিছু লোকসান করতে করতে টাকা কিছু কিছু বাড়তে থাকে। পরে নিজের একটা বিও অ্যাকাউন্ট করে কিছু ক
ধৈবত
নিন্মোক্ত গল্প, প্রকল্প, চরিত্রগত চিত্রকল্প, সমস্তকিছুই কল্পনাধিক কল্পনা। মন্দবাস্তবের সাথে এর কোনরুপ সন্ধি-সম্বন্ধ অনুসন্ধানের অন্ধ অনুসন্ধিৎসা- প্রয়োজনীয় প্রতিটি প্রহরের প্রভূত প্রণাশন মাত্র
[justify]
“এই ছেলে....দাঁড়া......দাঁড়া বলছি” কেমন একটা ক্ষেপাটে স্বরে ত্বরিৎ শব্দচয়নে বললেন তিনি।
ছেলেটা ডানে-বামে, এদিক ওদিক তাকালো। হয়তো তার ভুল হয়ে থাকতে পারে। হয়তো তিনি অন্য কাউকে ইংগিত করেছেন।