১
-‘স্যারের কি ডর লাগতাছে’? চাপা গলায় জানতে চায় ইদ্রিস।
অগ্রহায়ণের ঠান্ডা রাত্রি, জ্যোৎস্না এবং কুয়াশা মিলেমিশে নস্টালজিক একধরনের চমৎকার আবহের সৃষ্টি করেছে। দূর থেকে ভেসে আসা অস্পষ্ট ওয়াজ মহফিলের একঘেয়ে সুর মনের উপর কিছুটা চাপ সৃষ্টি করছে কি? ধান ক্ষেতের আল ধরে হাঁটছি আমি আর ইদ্রিস বেশ কিছুক্ষণ হল। মাঝে মাঝে শরীর কেঁপে উঠছে টের পাচ্ছি – হয়ত শীত, কিংবা হয়ত আসন্ন ঘটনার প্রত্যা ...
Call from the other side
A voice said, "Cyanide or Hemlock?"
Just like we ask a guest, "Tea or Coffee?"
I replied, "No, thanks, I prefer to live"
The voice announced, "It's time;
Wave bye to life
And drink the potion".
I questioned, “But why?”
The man laughed and answered,
“I collect souls;
You have been asked to give yours.”
Sadly I nodded my tired head;
For the very last time,
Me and my helpless eyes
Looked out the window;
Life outside seems like...
Golden sunshine on a butterfly's back;
Slowly I raised my heavy feet
And followed a mysterious shadow,
The shadow of all shadows;
The shadow where life terminates;
The shadow of a dark, pale curtain;
The shadow they called “death”!
--Rim
প্রবল ভ্রমের মধ্যে জেগে ওঠ নিঃশব্দ প্রহরে। জানালার পোকা জানে এসব ভ্রমের মাপকাঠিতে কতটা সোনা; মিশে আছে খাদ কতটা। অভিমান ঘষেঘষে যেটুকু সরল আলো জ্বালা যায়; যেটুকু তাড়না আসে সবকিছু ভেঙেচুরে ভেসে যেতে যমুনার জলে; তার সবই শুষে নেয় বুকের বৃক্ষের নীতিকথা। অন্ধকার গৃহীত হয় ঘুমের লাগাম খোলা চোখে, কবিতায়; এমনকি সঙ্গমে ও প্রেমে। নিঃশব্দের শঙ্খে চড়ে পাড়ি দেবে দূর্লংঘ্য সমুদ্র; সেই দেশে বাস ...
[justify](বেশ পুরোনো লেখা। হঠাৎ করেই কিছু হারিয়ে যাওয়া ছবি বাসার পুরোনো ডেস্কটপের হার্ডড্রাইভে খুঁজে পেয়ে সেগুলোকে আপলোড করলাম। সাথে লেখাটাকে একটু পরিবর্ধন করলাম আর নামটাও বদলে দিলাম)।
- অনন্ত আত্মা
মির্যা গালিবকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেবার কিছু নেই। তার কিছু শেরের ছায়া অবলম্বনে আমি কিছু লেখার চেষ্টা করেছিলাম। এ যাত্রায় গোটা তিনেক দিলাম।
১.
আমার তো নেই হুশ, নেই মুখে রব;
প্রিয়তমা শুনেছ কি পাড়ার গুজব?
বলছে লোকে এটাই;
সর্বশান্ত, সর্বনাশ করেছে ঐ মেয়েটাই।
২.
আমার কান্ড দেখে হাসে দেখো ফুল;
আমি তো ছিলাম শুধু প্রেমে মশগুল।
বলে ফুল হেসে হেসে, দেয় ধিক্কার;
প্রেম, সে-তো ম ...
[প্রথম কিস্তি]
[দ্বিতীয় কিস্তি]
[তৃতীয় কিস্তি]
০৯
সেদিন রাতে রহমান সাহেব আবারও স্বপ্ন দেখলেন। আবারো সেই কাক। এবার কাক দেখতে কাকের মতোই। তবে আকারে মানুষের সমান। মানুষের মতো কথা বলছে তার সাথে।
“স্যার কি খুব সমস্যায় আছেন?”
“আপনি কে?”
“আমি স্যার কর্ভাস ইন্ডিকাস। কাক। কাকের বৈজ্ঞানিক নাম কর্ভাস ইন্ডিকাস।”
“আমার ...
প্রিয় পাঠক, আপনারা জ্ঞানী মানুষ, কত আপনাদের জানাশোনা, একটা চর্বিত ছন্দ না হয় শুনলেন।
"নীম লাগে তিতা বন্ধু
মরিচ লাগে ঝাল
তোমার আমার ভালবাসা
থাকবে চিরকাল।"
আমি তাসলিমা কে চিঠি দিলাম আমার বইয়ের মলাটের ভেতর করে আর তাসলিমা র বইটা আমি নিয়ে নিলাম। তাসলিমা হাস্না কে চিঠি পৌছে দেবে একই উপায়ে, নো রিস্ক। চিঠি দেয়ার দিনটা স্কুলের রেজাল্ট দেয়ার মত উত্তেজনায় কাটল।পর দিন তাসলিমা ক্লাসে এমন ...
[justify]শিরোনামে দেয়া সংলাপটি শোনেননি বা জানেননা এমন বাংলাদেশী বোধহয় খুঁজে পাওয়া যাবেনা। এটি ঢাকাই চলচিত্রের একটি কমন সংলাপ যেটি ভিলেনের কবলে পড়া নায়িকা ভিলেনের উদ্দেশ্যে বলে থাকেন। কোলকাতার চলচিত্রের কথা জানিনা। তবে সেখানেও এমন সংলাপ থাকার কথা; কারণ, মুম্বাইয়ের হিন্দী চলচিত্রেও এমন সংলাপ শুনেছি। আমরা জানি ঢাকাই চলচিত্রে নায়িকার তনু-মন নায়কের প্রতি সমর্পিত, এবং ভাইস-ভার্সা
ওদের নাম দেলোয়ার হোসেন, মোহাম্মদ আবুল বাশার, মোহাম্মদ বাবুল মিয়া এবং মোহাম্মদ আমিন। ওরা পেশায় আদম। জ্বী ওদেরকে আমরা আদম বলেই জানি। আমরা যারা পেটের দায়ে দেশ-মাটি ছেড়ে বিদেশে কাজ করতে আসি, আমরা সবাই আদম। নিজেকে আদম পরিচয় দেওয়া অন্ততঃ আমার কাছে গর্বের। অনেকদিন আগে যায়যায়দিন পত্রিকায় একটা আর্টিক্যলে আদম সম্পর্কে বলতে গিয়ে লিখেছিলাম “আদি পিতা আদমের সাথে আমাদের পার্থক্য হচ্ছে যে ত ...ওদের নাম দেলোয়ার হো
ফুটোস্কোপিক হচ্ছে ফুটোস্কোপ দিয়ে দেখা গল্প। সামান্যই দেখা যায়।
...
কাঁচাপাকা ভুরুজোড়ার নিচে কটমট দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে আছে বাঘের চোখ। রানার হাতের তালু ঘামতে শুরু করে।
"এসব কী ছাঁইপাশ লিখেছো?" রেজিগনেশনের দরখাস্তটা যেন একটা ঘিনঘিনে বস্তু, এমন ভঙ্গিতে হাতে না ছুঁয়ে একটা স্কেল দিয়ে সামনে ঠেলে দেন মেজর জেনারেল [অব:] রাহাত খান।
রানা কেশে গলা সাফ করতে চায়। "মানে ... স্যার ... আমি আসলে ...।"
...