১
ক্যালিফোর্নিয়ায় গাড়ী চালানো শিখে ভার্জিনিয়ায় গাড়ী চালানো হচ্ছে ফাইটার বিমান চালানোর শিক্ষা দিয়ে রিকশা চালানোর মত ব্যাপার। ক্যালিফোর্নিয়ার রাস্তায় ৭০ মাইল স্পিড লিমিটের রাস্তায় লোকে অহরহই ৯০/৯৫ এ উঠে যাচ্ছে, রাস্তার দ্রুততম গাড়ী না হলে এই জন্য পুলিশ খুব একটা ধরেও না। কিন্তু ভার্জিনিয়ার গল্প অন্য, এমনিতে বেশিরভাগই মাত্র দুই লেনের রাস্তা, স্পিড লিমিটও ৬৫ এর বেশি খুব একটা উঠে না, আর পুলিশ স্পিড লিমিটের দশ উপরে উঠলেই প্রায় নিশ্চিত ভাবে টিকেট ধরিয়ে দেয়। আর ক্যাম্পাস টাউনে থাকি বলে শহরের ভেতরে বেশিরভাগ সময় ২৫ মাইলের আশে পাশে চালাতে হয়।
[justify]আমি যে প্রজেক্টে কাজ করছি সেখানের ক্লায়েন্ট সাইড প্যাকেজ ইঞ্জিনিয়ার অজি। বিশ্বকাপের আগে কইল, কি মিয়া খেলা আছে ত তোমাগ লগে, ঠেলা সাম্লাইতে পারবা, (I think we’ve got a game in the world cup with you guys, do you think you will be able to handle us mate?)
আশা মানুষকে শুধু সামাজিক সংকোচেই ফেলে না, তার আত্মাকে সঙ্কুচিতও করে। স্বাভাবিক একটি দিনে মানুষ যতোটা ঋজু, যতোটা প্রসারিত, যতোটা বলিষ্ঠ ও আকাশপ্লাবী, বিপন্ন দিনে আশার ভারে সে ততোটাই ধ্বসে পড়ে ভেতরের দিকে, ততোটাই কুঁচকে যায়, ততোই দুর্বল ও আড়ালকাতর হয়ে ওঠে। বিপদ কেটে গেলে সেই আশাঘটিত অন্তঃস্ফোরণের স্মৃতি মানুষের মনে এক অবাঞ্ছিত ভার হয়ে থাকে। কেউ সে স্মৃতি এড়িয়ে চলেন, কেউ অস্বীকার করেন, কেউ বিকৃতি ঘটা
ঢাকার রাস্তা যেহেতু সময়ের সাথে বাড়ছে না, কিংবা বাড়লেও খুব সামান্য বাড়ছে, তাই প্রতিটি নতুন গাড়ি ঢাকার যানজটকে আরেকটু বাড়ানোর খানিকটা দায় মাথায় নিয়ে পথে নামছে।
সরকার চাইলে দুটো ছোটো উদ্যোগ নিয়ে এই যানজট কমানোয় খানিকটা অবদান রাখতে পারে।
..It is not the length of life, but the depth.
― Ralph Waldo Emerson
______________________________
বাড়ি ফিরেছি ক'দিন আগে, লম্বা ছুটিতে। ক'দিন মানে, অলরেডি অবশ্য মাস-ই গড়াতে চললো প্রায়।
আল মাহমুদ বিষয়ে কিছুদিন পর পরই বিতর্ক ওঠে। মজার কথা হলো দুই পক্ষের কেউই তাকে মানুষ মনে করেন না। একদল তার যাবতীয় ব্যক্তিগত, রাজনৈতিক, আদর্শগত অবস্থান অর্থাৎ রক্ত মাংসের মানুষটাকে ভুলে আল মাহমুদকে বিবেচনা করতে চান শুধু কবি হিসেবে। আরেকদল তাকে যুদ্ধাপরাধী এবং মৌলবাদী শক্তি জামায়াতে ইসলামীর ঝাণ্ডা বহনকারী বিবেচনায় আক্ষরিক অর্থেই 'অমানুষ' মনে করেন।
নিজের প্রতি বসের মুগ্ধ দৃষ্টি চোখ এড়ায় না রিমির। অফিসের সর্বোচ্চ কর্তার এই মুগ্ধ দৃষ্টি রিমির গোপন অহঙ্কার। গোপন সুখও বটে! অত্যন্ত ব্যক্তিত্ববান এই লোকের জন্য অফিসের বেশীরভাগ মহিলা কর্মী পাগল হলেও বস যেন শুধু ওর দিকেই মুগ্ধ দৃষ্টি হানেন। যদিও রিমি জানে বস ফ্লার্টিং করছেন, তবুও ব্যাপারটা চরম পুলকের।
আজকে খবর পড়তে পড়তে হঠাৎ করেই একটা খবরে চোখ আটকে গেল, দেশে এখন নাকি গণতন্ত্রের সুবাতাস বইছে! এবার ভালোভাবে খবরটা পড়ে দেখি, ওমা!
মূলঃ
টেরি প্রাচেট (ডেথ এন্ড হোয়াট কামস নেক্সট)
অনুবাদঃ তাহমিদ-উল-ইসলাম
একবার এক দার্শনিকের দুয়ারে মৃত্যু কড়া নাড়লো। দার্শনিক তার স্বভাবসুলভ গাম্ভীর্য নিয়ে মৃত্যুকে বলেন, "এখন তুমি বুঝতে পেরেছ যে আমি একই সাথে জীবিত এবং মৃত।"