আপনাদের মাঝে যাদের এখনও জাহাঙ্গীর সাহেবের সাথে পরিচয় হয়নি , তারা এখানে ক্লিক করে জেনে নিতে পারেন , তারপর সিদ্ধান্ত নেবেন এই গল্পের বাকীটা আপনারা পড়বেন কিনা । যারা পড়তে চান , তাদের জন্য আমরা এখন গল্পের মূল অংশে প্রবেশ করব ।
হুম , যা বলছিলাম । জাহাঙ্গীর সাহেব যখন বললেন ,‘বুঝলেন , তখন বয়েস অনেক কম ছিল , এই ধরেন আপনাদের বয়েসের কাছাকাছি ’,তখন আমি আরেকটা অশ্লীল কাহ...
ধারণা করা হয ভৃঙ্গু কোবরেজের নামটা তাঁর পিতৃ-প্রদত্ত নাম নয়। তবুও এই নামটাই তাঁর আদিনাম ছাপিয়ে কী করে যে দশ গ্রাম পেরিয়ে বহু দূর দেশেও খ্যাতি পেয়ে গেলো, এর কোষ্ঠি বিচার করার বয়েসী কেউ আর জীবিত নেই এখন। কিংবা আদৌ তাঁর কোন আদিনাম ছিলো কিনা সেটাও কোবরেজের নির্বিকার ঘোলা চোখ পাঠ করে কোন সুরাহা মেলে না। তাই সবক্ষেত্রে যা হয়, ক্লু হারিয়ে নাম নিয়ে আগ্রহ বা কৌতুহলগুলো তাঁর বয়সটার মতোই বহ...
১৯৯৭ সালের কথা। ইন্টারনেট তখনো নতুন ধারনা বাংলাদেশে । পুরো অফিসে একজনের পিসিতেই ইন্টারনেট কানেকশান ছিল। ভাগ্যবানটা আমি। তখনো ইন্টারনেটে কোন কাজ নেই আমাদের। ডায়াল-আপ কানেকশানটা নেয়া হয়েছিল মুলতঃ মেইল করার জন্যই। মিনিট হিসেবে বিল আসতো। খুব ব্যয়বহুল। শুধু কানেকশান নিতেই লেগেছিল দশ হাজার টাকা। মডেমটাও আলাদা কিনতে হয়েছিল। মেইল চেকের ফাঁকে ফাঁকে সুযোগ পেলেই ইন্টারনেটে বিশ্ব ঘ...
অতি প্রয়োজনীয় দ্রষ্টব্যঃ অত্র কাহিনীমালা আগা গোড়াই বানোয়াট, গাজাখুরী বলিলেও মাত্রাতিরিক্ত হইবেনা। ইহার সহিত জীবিত, মৃত বা জীবন্মৃত কোন ব্যক্তি বা স্থান-কাল-পাত্রের কোনই সামঞ্জস্য নাই। দৈবক্রমে কিছু মিলিয়া গেলে উহাকে উইশফুল থিংকিং বলিয়া গন্য করিতে হইবে।
সতর্কবানীঃ যে বা যাহারা অত্র বানোয়াট কিচ্ছার মধ্য হইতে বাস্তবের লেশ মাত্র খুজিয়া ফিরিবেন, বা খোচা খুচি করিবেন তাহাদিগকে...
সৌজন্যতা বিনিময় শেষে এক আত্মীয়া প্রশ্ন করলেন আকস্মিক ভাবে,
ক্লাশে তুমি কোথায় বস?
আমি বল্লাম, কেন? বরাবরই পিছে।
যুক্তি ছড়ালাম এই বলে:
পিছে বসার অনেক উপকার আছে;
পিছে বসলে সতীর্থদের ফলো করা যায়, কে কত টুকু অমনোযোগী।
কার চুম্বক ক্ষেত্রের বিস্তৃতি কতটুকু তা এঁচে নেয়া যায় ছাত্র-ছাত্রীর দৃষ্টির ক্রসকানেকশন দেখে।
শিক্ষকতাকে কে ব্রত হিসাবে নিতে পেরেছেন,
দ্বায়িত্বে কে খলিফা ওমর - সে ষ্...
আজ আকাশে, আলো আছে ভরা
চাঁদের পাশে, আছে কত তারা
শুধু তুমি নেই, শুধু তুমি নেই গুরুদেব...
আজো জল পরে
আজো পাতা নড়ে
তবু সে পাতা আজ একা রয়ে যায়,
কাঁদে আজো হিয়া
ফোঁটে ক্যামেলিয়া
তবু তার স্থান নেই, কোন কবিতায়।
কাঁচ ভাঙে নিত্য
সে পুরাতন ভৃত্য
আজ তার কান্না আর কেউ দেখে না,
পাষাণ খয়ে যায়
ছোট নদি বয়ে যায়
তার চলা দেখে আর কেউ শেখে না।
আজ পঁচিশে বৈশাখে
সাজ সাজ চারিদিকে
তোমারই আলো, তোমারই আলো গুর...
প্রকাণ্ড চর- ধূ ধূ করছে- কোথাও শেষ দেখা যায় না-...। হঠাৎ পশ্চিমে মুখ ফেরাবামাত্র দেখা যায় স্রোতোহীন ছোটো নদীর কোল, ও পারে উঁচু পাড়, গাছপালা, কুটির, সন্ধ্যাসূর্যালোকে আশ্চর্য স্বপ্নের মতো।
================================
বাঙালি যা চিরকাল দেখে এসেছে তাই দিয়ে শুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই বইখানি! রবীন্দ্রনাথ তখন বন্দোরা সমুদ্রের তীরে : “ভারি বৃষ্টি আরম্ভ হয়েছে। এক সপ্তাহ ধরে ক্রমাগত বৃষ্টি হচ্ছে...
প্যাচপ্যাচে অন্ধগলি
অন্ধগলি বললেও ভুল হয়-
কেমন গুমট গন্ধ চারিদিকে
সিগারেটের ফিল্টার, পলিথিন ব্যাগ
ছেঁড়া কাগজ, কনডমের ছেঁড়া প্যাকেট ছড়ানো-ছিটানো
মাঝে মাঝে খিস্তি-খেউড় ভেসে আসছে কানে
দু' একটা অস্রাব গালিতে ঈশ্বর বেচারার কান লাল হয়ে যাচ্ছে
কিন্তু কি আর করা- তাকে চলতেই হবে
সামনে যে যিশুর মাতা
মরিয়ম, মা মেরী।
মনে হয় না এবার ঈশ্বর সফল হবেন
মরিয়মও নিঃস্তেজ
সে বুঝতে পারছে বড় কঠিন তা...
ইংরেজী "হোয়াট দি ফ?ক" এর যুতসই বাংলা ধরা যাক, "কস কী মমিন!" নিউজ.কমের একটা বিভাগ হচ্ছে এই "কস কী মমিন"। সেখান থেকে এবং আরো ভিন্ন উৎস থেকে সংগৃহীত খবরের সার নিয়ে লেখা এ সিরিজ।
সতর্কতা: এ লেখার বিষয়বস্তু স্থূল, অশ্লীল কথাও আছে। পড়ার জন্য লগইন করতে হবে। লেখা/অংশ রেফারেন্স/কোটেশন হিসাবে কোথাও উল্লেখ করা যাবে না। উল্লেখিত ঘটনার সাথে অন্য কোন ঘটনার সাদৃশ্যও নাই।
[restrict:roles=মডুরা...
এটা একটা অনিয়মিত ছড়ার সিরিজ। চরিত্র দু'টি, মকবুল আর জগলুল। এদের ভূমিকা পাল্টাবে। বাস্তবের সাথে মিল কাকতালীয়, ছড়াকার বা আর কেউ দায়ী নন।
মকবুল মডারেটু, জগলুল বুনো
মকবুল আধাপাকা জগলুল ঝুনো।
মকবুল বাঁধাধরা, জগলুল খোলা
দুইজনে একই জল রোজ করে ঘোলা।
মকবুল ধেনো খায়, জগলুল কফি
মকবুল পানও খায়, জগলুল টফি।
মকবুল ঘ্যাঁচাঘ্যাঁচ, জগলুল ঠাঠা
মকবুল গরু কাটে, জগলুল পাঁঠা।
মকবুল কাটেছাঁটে, জগলু...