ক্ষুধার্ত বাঘের সামনে জীবনগ্রস্ত হয়ে আছো মন
ক্ষুধার্ত বাঘের সামনে মৃত্যুসম্ভব...
বাঘের সামনে কাঁপা-কাঁপা জীবনমুখ
অন্য আরেক বাঘভয় নিশ্চিন্তে করে সম্ভোগ
ভিতরে বাঘের ভয়, হাতে লুন্ঠনস্পৃহা:
লক্ষ্য করছে সবই আকাশগণিকা।
বনেলা চিৎকারে ছিলো শার্দুলচেতনা
বোবা-দিন বাড়ি বাড়ি বদ্ধ দরোজা।
*মুহম্মদ ইমদাদ*
প্রথম আলোতে পড়লাম, ভৈরবে এক দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী সদলবলে আধ ঘন্টার ব্যবধানে এক উপপরিদর্শককে হত্যা আর চার কনস্টেবলকে আহত করেছে ছুরি মেরে।
সাদা পোশাকে প্রথমে দুই কনস্টেবল আক্রান্ত হয় সন্ত্রাসী মামুনের হাতে। পরবর্তীতে এই সন্ত্রাসীকে পাকড়াও করতে গিয়ে জাপটে ধরে এস আই মোস্তাফিজসহ আরো কয়েকজন কনস্টেবল। মামুন আগের মতোই ছুরি মেরে তাদের দফারফা করে। এবার তার সাথে যোগ দেয় তার সাঙ্গোপাঙ...
এক
“এবার থামবি, না কষে দু’ঘা লাগাবো?”
হুমকিতেও নিলয়ের হাসি থামে না। রাগ হয়ে অর্ণব হাঁটা দেয়। নিলয় তাতে কোন বিকার দেখায় না। রাস্তার ধারেই পেট চেপে বসে হাসতে থাকে। খুব ভাল মতই জানে, তাকে ফেলে রেখে বন্ধুটি যাবে না। হলও তাই।
“খবরদার এই বিটকেল হাসি দিবি না। ওঠ এবার। জায়গাটা ভাল না, নয়তো ঠিকই রেখে চলে যেতাম। শালা বদমায়েশ একটা।”
“আমার বোনকে বিয়ে করবি তুই? পুরুত ডাকবো? তুই করলে আমি দুই ব...
প্রথম আলোর ১৬.০২.২০০৯ তারিখে পড়লাম, পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতির বিশেষ দূত জিয়া ইস্পাহানি বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে বলেছে, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি উত্থাপনের সময় এখন নয়।
ক্ষমতাসীন পাকিস্তান পিপলস পার্টির প্রেসিডেন্ট আসিফ জারদারির বিশেষ দূতের কাছ থেকে বেশি কিছু আশা করি না আমি। কারণ পিপিপির এককালের কান্ডারী ছিলো পৃথিবীর জঘন্যতম গণহত্যার পরিকল্পক জুলফিকার আলী ভূট্ট...
ফারহানা বিথী ফেসবুকে পরিচয় সুত্রে পিন্টুকে সাদা শার্ট কালো প্যান্ট পরে আসতে বলেছিলো। প্রথম দেখা হবে। পিন্টু গিয়ে দেখে সেই স্পটে আরও একদল প্রেমিক ভীড় করেছে, তাদের কেউ রোসান, কেউ সাগর, সাদা-শার্ট কালো প্যান্টে। হাতে গোলাপের স্টিক। কেবল ফারহানা বিথী নেই। প্রেম-অপ্রেমের বিষণ্ণ শহরে প্রেমিকেরা গোলাপের স্টিক ফেলে আরও বিষণ্ণ হয়। কিন্তু, ডিজুস লাভার পি...
[justify]সালটা কি ১৯৮৩ ছিলো, না '৮৪? সত্যিই কি ১৪ই ফেব্রুয়ারি পথে নেমেছিলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা, নাকি তারা ক্লাস শেষে বাসায় ফিরে গিয়েছিলো? সত্যিই কি সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের ওপর ট্রাক তুলে দিয়েছিলো প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, নাকি সেটা ছিলো বলবেয়ারিঙের টানা-গাড়ি? সত্যিই কি আরো অনেকের সাথে দীপালি সাহা নামে কোন ছাত্রী মারা গিয়েছিল...
গুড মর্নিং
মনিংংংং
কি করছো?
এইতো তোমার ফোনে জাগলাম।
হুমম, কি করবে সারাদিন?
সারাদিন, উমম কি করবো? কি আর করবো বলো, যা করি তাই করবো। দিন নেই রাত নেই, তোমার কথাই শুধু ভাববো।
মিথ্যুক।
ওহ সাড়ে সাতটা বেজে গেছে? শোনো ফোন ছাড়ছি, আমাকে এক্ষুনি যেতে হবে, রাতে কথা হবে।
কাল যে তোমাকে গানটা মেল করেছিলাম, শুনেছো সেটা?
না এখনও শুনিনি, তবে ডাউনলোড করে রেখেছি, আজ শুনবো। শোন ছাড়ছি, রাতে কথা হবে।
আমাদে...
ছেষট্টি বা ষোলই বলো-
শিকার কে-না হয়!
ষোড়শিনীর বাঁকা হাসি-?
পেলেই ‘খবর’ হয়!
বয়সটা হয় ছেলের যদি
ষোলো কি আঠারো-
শর্ট সার্কিটে হাসির ওয়েভ-!
বাজলো ছেলের বারো!
আর যদি হয় এলোমেলো
বয়সটা চব্বিশ,
খুইয়ে যাবে দিশ-
হাসির ভেতর পাবেই খুঁজে
পুটলি ভরা বিষ!
কিন্তু যদি কানে কানে
বয়সটা হয় ত্রিশ-
বুক করে নিশপিশ
কড়কড়ে নোট থাকলে জেবে
হাসি তো কিসমিস!
ছত্তিরিশ আর বেয়াল্লিশে
কোনই ফারাক নাই
হাসির খোঁচা...
সকাল সাড়ে এগারোটায় ঘুম ভাঙতেই নারী কন্ঠ কানে আসে। বালিশে মুখ চাপা ছিল। রুমে কেউ বোধহয় নাটক কিংবা মুভি দেখছে। আমাদের বয়েজ ইউনিভার্সিটি। ইউনিভার্সিটির সীমানায় মেয়ে কিংবা নারীর প্রবেশাধিকার নেই। এখানে তাই সাউণ্ড বক্স না থাকলে নারীকন্ঠ শোনা যায় না।
বালিশ থেকে মাথা তুলে মশারির ভেতর থেকে মুখ বের করে আশেপাশে তাকিয়ে দেখি রুমে সবাই গভীর ঘুমে মগ্ন, ইমন আধশোয়া হয়ে পত্রিকার দিকে তাকিয়...
সচলায়তনের সদস্য, অতিথি ও পাঠকদের কাছে কিছু জিজ্ঞাসা নিয়ে উপস্থিত হলাম। যথার্থ উত্তর পেলে উপকৃত ও কৃতজ্ঞ হবো।