চলচ্চিত্র অন্দরে-বাহিরে
মাত্র দু’বছর আগেও এদেশের তরুণ প্রজন্মেরর একজন কবি লিটল ম্যাগ কিংবা দৈনিকে তার কবিতা ছাপা হবে কিনা এই চিন্তা নিয়ে ঘুমাতে যেতেন। এবং মোটামুটি একটা স্বপ্নমিশেল কাব্যবন্দী ঘুম হতো। এদেশের তরুণ প্রজম্ন এ...
কাজের মাঝে বিরাজ করি
লেখার সময় অল্প
ভাবতে ভালবাসি আমি
ভাবনাতেই গল্প
কাব্য বাবু ভয় পেয় না
আমি তোমার গোলাম
কনফুসিয়াস তাড়া দিলে
আবার সচল হলাম
[justify]
ঝাকানাকা বাদামের খোসা ভাঙতে ভাঙতে বললেন, "আপনি ঠিক জানেন তো? নাকি শুধুমুধু সাত টাকা খরচ করালেন আমাকে দিয়ে?"
দারোগা কিংকর্তব্যবিমূঢ় চৌধারি বুক ঠুকে বললেন, "একেবারে ঘোড়ার মুখ থেকে খবর এনেছি স্যার! বদরু খাঁ এ মেলাতেই আছে।"
ঝাকানাকা ভুরু কুঁচকে বললেন, "এই মেলায় কমসে কম হাজার পাঁচেক লোক আছে এখন। সন্দেহের তালিকাটা একটু বেশি বড় হয়ে যাচ্ছে না?" এই বলে কচমচিয়ে বাদাম খান তিনি।
সময়টা এমন যে কি ভাবি, কি করি নিজেও ঠিক বুঝে উঠতে পারিনা! গত তিনরাত খুজেঁও পেলামনা এতটুকু স্পেস কবিতার জন্য; যা খেলাপী ঋনের দায়ে নিলামে উঠেনি! শব্দ বা বাক্য গঠনেও আজকাল যে নতুনত্ব তাও অসাড় লাগে, শেষ খেলার স...
××× ২০০৮ এর শুরুতে শ্রদ্ধেয় সুজন চৌধুরী “আয় তোদের মুণ্ডুগুলো দেখি ফুটোস্কোপ দিয়ে” শিরোনামে কয়েকজন সচলের ইয়ের উপর হামলা করেছিলেন। আমার মত অবাঞ্চিতও কিভাবে যেন সেখানে ঢুকে পড়েছিল। আমার খোমা দেখে অনেকেই আমাকে ...
তুমি,
অনেকদিন পর চিঠি লিখছি তোমাকে হিটলারের দেশ থেকে। আমি যে চলে যাবো, তুমি জানতে, কবে যাবো বলিনি, বলাও হয়নি আর শেষ পর্যন্ত।
খুব একটা পার্থক্য কি হলো, বলো? আগেও তো ফোনের ওপাশেই ছিলাম, এখন না হয় চিঠির ওপাশে আছি। দূরত্ব, সবসময়ই দূরত্...
রাত ২ বেজে ৩৪ মিনিট। মঙ্গলবার।এইমাত্র "আমার ছেলেবেলা" বইটা শেষ করলাম। ঠিক বই না, পিডিএফ; ইন্টারনেটে পাওয়া। সচলায়তন সাইট থেকে। পড়ে বেশ ভালোই লাগলো, পড়তে পড়তে কখনো হেসে উঠেছি, কখনো চোখের পানি বের হয়ে এসেছে, ফোঁটা পড়েছে ল্যাপটপের আশে...
গাছলতাপাতাদেরও সভাকবি থাকা লাগে নাকি, পাতাদের ঝরে যাওয়া লিখে রাখবার কেউ কি নেই ওই বনদেশে-- জেগে ওঠবার অব্যবহিত পরেই চর পড়ে যাওয়ার যে ব্যথা, অসহনীয়, লালন করে করে খাক হয়ে গেছে ভরা নদী, কবি ওই সংবাদ লিখে রাখে নিজ ফরমাশে, মাছের সাথে নদী...
[justify]কী যেন একটা লিখতে চাইছিলাম, এমনই মনে হয় ভোরে ঘুম ভেঙে উঠে। নিজের ভেতরটাকে বাইরের অন্ধকারের মতোই নিকষ মনে হয়, কী যেন পড়তে চাই নিজের মনের মধ্যেই, কোন অক্ষর মেলে না। বুকের ভেতর চেপে বসা নিরক্ষর শূন্যতা নিয়ে ভাবতে ভাবতে আবার ঘুমিয়ে পড়ি কম্বলের নিচের গরমটুকু সম্বল করে।
ছুটির দিন বলেই ঘড়িটাকে চড়িয়ে রেখেছিলাম বেলা দশটার দিকে। ঘড়িটা বোকাসোকা, ব্যাটারি পেয়ে খুশি, কখনো কাজে ফাঁকি দেয়...
আমরা যারা চোখে দেখতে পাই, তারা একটা অদ্ভুত অসংজ্ঞায়িত অনুভূতিতে ডুবে থাকি সারাক্ষণ তা আমরা যেদিকেই তাকাই না কেন। সেই অনুভূতি হরেক রকম রং বেরং এ আঁকা।এত বেশি অভ্যস্ত আমরা রং এর জগতে যে হয়ত এর মর্মটা বুঝে উঠতে পারিনা। দেখতে পায়না ...