কোথায় কোন দূর ক্ষেতে ধান গজাচ্ছে, আর কোথায় আরো দূরে গজাচ্ছে ডাল। সেই চাল ডাল নানা হাত ঘুরে একই ডেগচিতে ঘুরপাক খেয়ে, হালকা ঘিয়ের প্রসাধন ভালোকরে মেখে, গরম মশলা এখানে ওখানে গুঁজে খিচুড়ি হয়ে পাতে নেমে পড়ছে। সাথে চাক চাক মাংসের ডেলা। গরমাগরম খেতে পারলে অমৃত।
এ কাহিনী শুধু খিচুড়ির নয়, এ কাহিনী বাংলাদেশেরও বট...
আজকে অনেক সময় পেলাম, কিছুটা কাজ ফাকি দিয়ে।
সচলায়তনে অনেক ঘাটাঘাটি করেও হাসিনা খালেদা আটক সম্পর্কে কোন পোষ্ট পাইনি।
আমার মনে হয় এ সম্পর্কে ব্লগার, পাঠকের মন্তব্য চিন্তা ভাবনা জানা দরকার, পাঠকরাও পড়বে। নিশ্চিত করে।
তো, কেন হাত গুটিয়ে বসে থাকা। জব্বর কিছু পোষ্ট দিন। তার পর শুরু হোক ঝগড়া। ত্থুক্কু, তর্ক...
আমি মামুদ মিয়ার বাসা থেকে ফিরছি যখন তখন রাত ২টা। মামুদ মিয়া থাকে ঝিগাতলা বস্তিতে, আমাকে পছন্দ করে, তার চেহারায় দার্শনিক ভাব দেখে একদিন তার পিছু নিয়েছিলাম, সারাদিন তার পিছে ঘুরবার পর সন্ধ্যার সময় মামুদ মিয়া আমার সামনে এসে বললো, বাবাজি সারাদিন আমার পিছনে পিছনে ঘুরলা, কিছুই তো খাও নাই- চলো তোমাকে এক জায়গায় ন...
কি আশ্চর্য্য এতোগুলো মানুষ এভাবে একই কাতারে দাঁড়িয়ে আছে কেন !! এদের কি পেছন করে দু'হাত বাধা , কারো কারো কি চোখগুলোও কালো কাপড়ে ঢাকা?? এতো ঝাপসা কেন সবকিছু...কিছুই যে ঠিকমত বোঝার উপায় নেই। এতো অন্ধকারে এতোগুলো মানুষ দাড়িয়েই বা আছে কেন? আরে ... মনে হচ্ছে কেউ কেউ যেন লুটিয়ে আছে কাঁচা মাটিতে !! এতো প্রশ্ন, এতোখানি অবা...
একটু আগে আমার ঘুমটা ভেঙ্গে গেল...এখনও আমার আমার শরীরটা কাঁপছে...হাঁপিয়ে উঠেছি আমি, এই মাত্র একটা ঠান্ডা শীতল ফ্যাসফেসে খসখসে চামড়ার...চামড়াটা বুড়োদের মতো গিট ধরা, নাকি হাতির গোড়ালির দিকের মতো !!......নাকি ঘোড়ার খুড়ের মতো একটা জন্তুকে হত্যা করলাম...হত্যা কি করলাম(?)......কি জানি,তবে প্রাণপনে দু'হাতে হত্যা করার চেষ্টা ...
আজকাল আর নারী মাংসেও ভরে না মন, হয়তোবা মাংসেও প্রান খুঁজি ! প্রাণ এক অদ্ভূত ব্যাপার...!!
সেদিন যেন কোত্থেকে শুরু করেছিলাম ? কি যেন নাম ছিলো রাস্তাটার ? যেদিন আমরা নতুন মাংসের খোঁজে বেড়িয়েছিলাম হাতে ডিলারের আঁকা চিত্রটি সাথে করে...(ঐ ছবিটা একদিন কাজে লাগাবো ভাবছিলাম)...?
আমার স্প্যানিশ বন্ধু যাকে আমি সোউল-মাইট ...
[দৈনিক আমাদের সময়ে পাঠানো চিঠি। সেপ্টেম্বরের ১ তারিখে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন নিয়ে। আদৌ কেউ এটি দেখবেন কিনা জানি না, তাই নিজের ব্লগেই লিখে রাখলাম মতটুকু।]
আমি আমাদের সময়ের। অধিকারের সাথেই ভাবি এমনটা। অধিকারটা অর্থ বা অর্জনের অধিকার না, আন্তরিকতার। ছুটির দিনেও প্রকাশিত হয় এবং সবার আগে ইন্টারনেটে প্র...
সকাল ঘুম ভাঙলো মোবাইলের আওয়াজে। স্ক্রীণে তাকিয়ে দেখি, নিউ মেসেজ। অনিচ্ছাসত্ত্বেও ভিউ বাটনে আঙুল চালাই। মেসেজ ওপেন হতেই যে মহাবিরক্তি নিয়ে এতোক্ষণ ছোট পর্দাটার দিকে তাকিয়ে ছিলাম, তা মুহুর্তেই জল হয়ে গেলো। মাত্র দুটো লাইন পর পর লেখা-
দিন গেলো তোমার পথ চাহিয়া
আমার দিন যে কাটছে না, কি করি বলো তো?
কিছুক্ষণ ...
কি যেন খুজঁছি, আহা কি যেন ভাবছিলাম!
০৯৮৭৬...৮৯৪...২......০...এটা কি তবে
শর্ট টাইম মেমোরি ফেইল !
শিরদাড়াঁ বেয়ে গড়িয়ে পরছে নোনতা জল,
সামনে একগাদা কাগজের স্তুপ।
জেগে উঠলাম শ্যামল উষ্ণ ভেজা ত্বকের
মৃদু অতচ তীব্র স্বাদে!
জেগে কি উঠলাম...!
দুর্গার মতো কোমরের দখল নিয়ে বসে
এতটা অনুরাগে কেন ভিজিয়ে
চলেছো আমার তনুর প্রতিট...
সৌজন্যে: দেশীভয়েস ব্লগ
বাংলাদেশের সামরিক সরকারের হাঁটুর বুদ্ধি সত্যি সত্যি এবার গোড়ালীতে নেমে এসেছে। ডিজিএফআইয়ের পত্রিকা "আমাদের সময়" আর দৈনিক ইত্তেফাক এবার সামরিক বাহিনীর নতুন এজেন্ডায় জন্য নিত্য নতুন গল্প ছেপে যাচ্ছে। নতুন নতুন গল্প ফেঁদে লোকজনকে কি আর নিত্যদিন বোকা বানানো য...