মাইলের পর মাইল জুড়ে কোন বৃক্ষরাজি দেখা যাচ্ছেনা, গাছের সমস্ত শাখা-প্রশাখা শুভ্র বরফের নিচে ঢাকা। যতদূর চোখ যায় কেবল উপত্যকা, পর্বত এবং রাতের আকাশের তারা দেখা যায়। এর মাঝেই আছি আমি এবং আমার স্ত্রী। মৃত্যুর অপেক্ষা এবং কেউ এসে উদ্ধার করবে এই আশা দুটো অপশনের দিকেই চেয়ে আছি আমরা।
[i](মনমাঝিকে ধন্যবাদ, তাঁর ভূতাণুগল্প আমাকে বেশ ভাবিয়েছে এবং একটু করিৎকর্মা করে তুলেছে। তবে ভাবতে গিয়ে আর লাইনে থাকতে পারলুম না। মনের ভেতরে যে মন-মাঝি আছে, সে ব্যাটা ঠপাস ঠপাস বৈঠা মেরে নৌকা অন্যদিকে নিয়ে গেল। লিখে ফেললাম কটা ভূতাণুরঙ্গল্প। মানে সিরিকাস ভূতের গল্পের প্ল্যাটফরম থেকে আলটপকা রসিকতায় এসে পড়া আর কি!
কয়েকদিন বাদেই কস্তুরের বিয়ে। তাই একটু অন্যমনস্ক হয়ে থাকে সে। অফিসে কেউ প্রথমবার ডাকলে সে সবসময় ঠিকমতো শুনে ওঠে না যেন, দ্বিতীয়বার একটু জোরে ডাকতে হয়।
আশ্চর্য! এই অসময়ে অনাকাঙ্ক্ষিত বৃষ্টি! সারাদিন ঝিরঝির বৃষ্টি হেমন্তের হীম যেন আরও বাড়িয়ে দিল। বৃষ্টি ভেজা মেটে গন্ধ বাতাসে। রমা বুক ভোরে নিঃশ্বাস নিল। সেই দিনটাও তো আজকের মত ছিল। ধূসর কালো মেঘের ছড়াছড়ি ছিল সারা আকাশ জুরে। যদিও মন খারাপ করে দেয়ার মত পরিবেশ, তবুও সেদিন রমা ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মেয়ে।
অচেনা বিশাল শহরের আকাশছোঁয়া সব ইমারত কৃপণের মতো ছায়া গুটিয়ে জড়ো করে যে যার পায়ের কাছে। আকাশে অগ্রহায়ণের সূর্য সাগ্রহে তাকিয়ে আছে পৃথিবীর রৌদ্রকাতর গালের দিকে। লীনা ওড়না দিয়ে নিজের মুখটা মুছে নেয় আবার। এ নগরীর রুক্ষ উষ্ণতার অন্য রূপ সে জানে, তাই কাকার অপরাধী দৃষ্টির মুখোমুখি হওয়ার প্রয়োজন বোধ করে না সে।
"চলতি পথে পাওয়া" সিরিজ টা নিয়ে একটু বলি আগে। নাম শুনে মনে হতেই পারে যে এটা হয়ত পথ চলতে গিয়ে দেখা বিভিন্ন ঘটনার বর্ণনা। হুম, হতে পারে। তবে তার চেয়েও বেশি হচ্ছে চলার পথে বসে থাকার সময় কতক বিচ্ছিন্ন ঘটনা দেখে বা এমনিতেই মনের ভেতর বিভিন্ন এলোমেলো চিন্তা ঘুরপাক খায়, তাদের বর্ণনা। লেখার ধরণ সাইকোডেলিক, অ্যাবস্ট্রাকটিভ, ম্যাজিক রিয়ালিস্টিক, স্যুরিয়ালিস্টিক আবার খুব সাধারণ বর্ণনাও হতে পারে। [url=http://w
কও তো মিয়া সমস্যা কই? সিনায় ব্যথা? ঠ্যাঙ্গে গোদ?
কোষ্ঠ কঠিন? জিব্বাতে ঘা? রাইতে হঠাৎ পাকছে পোদ?
বুক ধড়ফড়? বিশাল পাথর? ...জমছে মূত্রথলিতে?
এইচআইভি? হোটেল ছিলা মগবাজারের গলিতে?
সমস্যা নাই? আইছো কেন? সময় অনেক শস্তা, না?
চেহারাখান দেখতে আহো? রূপ কি আমার মস্তানা?
খাড়ায়া থাকো, আইবা পরে আবার তোমায় ডাক দিলে--
আপনে আহেন! কোথায় জখম? বুকে? খতরনাক দিলে?
জখম তো নাই! প্যাডের পীড়া? বিছনা ভিজে ঘুমাইলে?
আজ লীগি ভাই সাশ্রুনয়নে বিম্পি ভাইয়ের বুকে
বুক রেখে পথে নেমে এসে দেয় যতো অনাচার রুখে
মুসলিম ভাই সুখে চোখ বোঁজে হিন্দুর আলিঙ্গনে
জামাতি আমির বোনে সুখনীড় সিপিবি নেতার সনে