নিউরোবিজ্ঞানের প্রিয় বন্ধুর সঙ্গে কথাবার্তায় আলোচনাগুলি উঠে এসেছে। মস্তিষ্ক নিয়ে কাজ করা এসব মানুষেরা কৌতুহল নিয়ে মানুষের কর্মকান্ডকে দেখেন এবং বিশ্লেষণ করেন। এখানে আলোচনার কিয়দংশ তুলে দিচ্ছি।
জাতীয় সঙ্গীত শুরু হলো, দাঁড়িয়ে এক হাত বুকে দিয়ে সম্মান প্রদর্শন করছি, আচমকা নারী কন্ঠের আর্তনাদ,
‘হেল্প...হেল্প...হেল্প...প্লিজ হেল্প...’
তব্দা খেয়ে গেলাম হঠাত। চারপাশে উকি দিলাম একবার।শিট, কোন ছেলে নিজের বুকে হাত রাখতে গিয়ে আবার কোন মেয়ের...?আসতাগফিরুল্লাহ।
-কী এমন রাজকার্য সামলাচ্ছিলে তুমি যে আমার ফোন ধর নাই?
ফুটন্ত তেলে পাঁচফোড়নের মত জ্বলে উঠল মিলি!
-ইয়ে মিটিং এ ছিলাম, তাই খেয়াল করি নাই…
-অফিস থেকে ফেরার পথে পেইনকিলার আনবা বিশটা!
-কেন জান? আবার মাথাব্যথা হইসে নাকি?
-জ্বি না, চল্লিশবার ফোন করসি তোমাকে, আমার হাতটা ব্যথা হয়ে গেসে।
-কই চারটা মিসকল তো…
-ফাইজলামি কর তাইনা? খেয়াল করে নাই আবার কথা বল!
-আচ্ছা বল কেন ফোন করসিলা।
সেস্টাস- প্রাচীন গ্রীকের একটি শহর, কিন্তু বর্তমান কালের তুরস্কের ইউরোপীয় অংশে অবস্থিত। অনেক অনেক বছর আগে এপ্রিল মাসের এক রৌদ্রকোজ্জ্বল দিনে এই সেস্টাসের এক নির্জন টাওয়ারে বসে এক সুন্দরী যুবতী সামনের হেল্লেসপন্ট প্রনালীর (বর্তমানের দার্দানালিশ প্রনালী) দিকে তাকিয়ে ছিলেন। এই সেই হেল্লেসপন্ট প্রনালী, যেখানে হেল্লে নামের এক বালিকা স্বর্নলোমের ভেড়া থেকে পড়ে গিয়ে মারা গিয়েছিলেন এবং তার নামেই প্রনালীর নামকরণ করা হয়েছিলো হেল্লেসপন্ট। পরবর্তীতে স্বর্নলোমের ভেড়ার চামড়া উদ্ধারের জন্যই জেসন এবং অন্যান্য আর্গোনটরা তাদের বিখ্যাত অভিযান শুরু করেছিলেন। সে যাই হোক, সেই সুন্দরী যুবতী টাওয়ার থেকে নিচে তাকিয়ে দেখছিলো, নীল জলরাশি কীভাবে সৈকতে লুটোপুটি খাচ্ছে, পাথরের উপরে কীভাবে আছড়ে পড়ছে আর দেখছিলো সাদা পাল তোলা জাহাজগুলো ব্যবসায়ীদের জিনিসপত্র নিয়ে সেস্টাসের প্রবাহ থেকে কীভাবে দূরে সরে যাচ্ছে। যুবতীটি প্রনালীর অন্য প্রান্তের দূরের তীরের দিকে তাকালেন, এবাইডোস (বর্তমান কালের তুরস্কের এশিয়া অংশে অবস্থিত)- সবুজ পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত বাড়িগুলোর অস্তিত্ব এই সেস্টাস থেকে যেনো অনুভব করতে পারছিলেন হিরো।
১।
৫৭ ধারা নিয়ে বেশ ভয়েই আছি- আজকের লেখায় আবার নিচুমানের এক বিজ্ঞানীর বেশরিয়তী কাজকারবারের গল্প শোনাব কিনা। অনুভূতি জিনিসটা বড়ই অনুভূতিপ্রবণ। মুশকিল হল, কেউ সেটাকে জিন্সের প্যান্ট আর আনডারওয়ার দিয়ে চেপেচুপে কলার মত প্যাকেট করে রাখে। (সুপারম্যান কিংবা ব্যাটম্যানের অতিমানবিক অনুভূতি সামাল দিতে তো প্যান্টের উপরেও এক্সট্রা প্রোটেকশন লাগে।) কেউ আবার সেটাকে দাঁড়া করিয়ে জিপার খুলে আদম স্টাইলে বাগিয়ে ধরে ঘুরে বেড়ায়। এমন দণ্ডায়মান অনুভূতি দেখলে লজ্জাও পাই, ভয়ও পাই। ভাবছি, নীলস বোরের গল্প না জানি কার কোন অনুভূতিতে টোকা দিয়ে বসে। কিন্তু আমাকে যে বলতেই হবে। এক কাজ করি বিজ্ঞানকে দুটো গাল দিয়ে শুরু করি, পরে সাক্ষী দিতে কাজে লাগবে।
কাক না ডাকা ভোরে কলির ঘুমটা ভেঙ্গে গেল। নিত্যকার অভ্যাস। পুরো বাড়িতে দুটো মাত্র প্রাণী -কলি আর তার পিসি, গত দশটা বছর ধরে যে মানুষটাকে সে নিয়মিত জ্বালাতন করে আসছে আর তিনি মুখ বুজে তার অত্যাচার সহ্য করছেন। অন্য সবার কাছে কলি একটা একাবোকা, পড়ুয়া, শান্ত, মা-মরা মেয়ে। কিন্তু ভেতরে ভেতরে তার অনেক জেদ আর সব জেদ খাটে শুধু ঐ নরুন পেড়ে সাদা কাপড় পরা নিরীহ পিসির কাছে। দুদিন ধরে তার সবচেয়ে কাছের এই মানুষটা তা
(সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ - ইহা একটি গবেষণামূলক জ্ঞানের লিখা। রস খুজিয়া হতাশ হইলে লেখক দায়ী নহে)
ভেবেছিলাম আস্ত একখানা এসো নিজে করিই লিখে ফেলব - এসো নিজে করি - কিভাবে কাঁদবেন / How to cry। পরে মনে হল এত বিস্তারিত গবেষণায় কাজ নেই। অল্প কথায় কাজ সেরে মানে মানে কেটে পড়ি।
ডিস্ক্লেইমার-১
জিপির থ্রিজির ঠেলায় একদিন পরে আপলোড করতে পারলাম। ক্রিয়ার কাল ঘটিত কোনও অসঙ্গতির জন্য আগাম দুঃখিত।
ডিস্ক্লেইমার-২
সাঈদ ভাইয়ের চমৎকার গোছানো লেখাটার পরে এই লেখাটা অগোছালো মনে হতে পারে।
ডিস্ক্লেইমার-৩
তথাকথিত ধর্মানুভূতি বেশি টনটনে হলে লেখাটি পড়বেন না দয়া করে
মহাখালি বাস টার্মিনাল থেকে ড্রিমল্যান্ড নামে যে সব বাস ছাড়ে, সেগুলো, ময়মনসিংহ হয়ে-
সব শেরপুর জেলায় যায়, খড়মপুর বাসস্ট্যান্ডে থামে- এখানেই শেরপুর পৌরসভার শুরু।
খড়মপুর থেকে ব্যাটারি চালিত অটো-রিক্সায় শেয়ারে দশটাকা দিলে পৌছানো যায় খড়ারপার চৌরাস্তা।
যার, পশ্চিমে শ্রীবর্দী আর দক্ষিণ দিকে গেলে জামালপুর শহর।
উত্তরের সোজা রাস্তায় মাইল বিশেক গেলে একটি মোড়ে রাস্তা দুভাগে ভাগ হয়ে গেছে-
[justify]সীমার সাথে আমার দেখা হয়েছিল প্রায় পনেরো বছর আগে, আমার মত করে। এর পরে যে দেখাটা হয়েছিল সেটাকে আমি কখনও মনে করি না, করতে চাইও না।
পনেরো বছর অনেক লম্বা সময়,অন্তত আমার কাছে। এই পনেরো বছরে অনেক কিছু বদলে গেছে। আমি হয়ত বদলে যাই নি। আমি হয়ত আমিই আছি, আর আমার এই আমি থাকাটাই আজকে আমার সবচেয়ে বড় পরিবর্তন হয়ে দাঁড়িয়েছে।