Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

যুবা (১৮ বছর বা তদুর্দ্ধ)

লেনদেন মোহর

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: শনি, ০৮/০৬/২০১৩ - ১২:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বড়মামা ক্ষেপে উঠে বললেন, দুই লাখ থেকে চার আনাও বেশী না। তুই কথা না বলে মুখে টেপ মেরে বসে থাক। এমন কোন হালুয়া মেয়ে না যে বিশলাখ টাকা দেনমোহর দিতে হবে।

মামার বলার দরকার ছিলোনা, আমি এমনিতেই মুখে টেপ না হলেও রুমাল মেরে বসে ছিলাম। তবে মেয়ে একটু হালুয়া আছে। গাজরের না হলেও সুজির তো অবশ্যই।

মেয়ের খালা বললেন, মেয়ের বড়বোনের বিয়ে হয়েছে বিশ লাখে। ছোটবোন কি বানের জলে ভেসে আসছে?


নিরন্তর ক্ষরণ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৬/২০১৩ - ৯:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দূর থেকে দেখা সেই নারীঃ
প্রাচীন দ্রাবিড়ের অবাক বিস্ময় নিয়ে, অবিশুদ্ধ এক গঙ্গার ধারে, যেন কৃষ্ণা... এক দ্রৌপদি,
পুরুষের স্বপ্ন, কামনা, আর লোভ জড়িয়ে পথহারা সে, এক... পদ্মীনী মানবী!
চোখে তার কাঞ্ছঞ্জংঘায়-কুয়াশা... রহস্যময়, অচিন, অদেখা কবিতা,
মুখে তার হিমালয় থেকে ভেসে আসা শৈত্যপ্রবাহের...নিস্তব্ধ, করুন বিষন্নতা।

প্রতিক্ষায় সে থাকে... এক সাঁওতালি পুরুষের জন্য


পোস্টার

দীপ্ত এর ছবি
লিখেছেন দীপ্ত [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৪/০৬/২০১৩ - ১২:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]আমজাদ মিয়া কবে থেকে শহিদুলের দোকানের সামনে দাঁড়ায়ে থাকা শুরু করে তা টিকাটুলি এলাকার মানুষের স্মরণে আসে না। নবাব আলির কাছে শুনলে চায়ের কাপে কনডেন্সড মিল্ক মেশাতে মেশাতে সে জানায়, যে বছর এলাকায় ব্যাপক গোলাগুলি হয় আর এক সপ্তাহের মধ্যে ড্রেনে চারটা লাশ ভেসে ওঠে, সেই বছরের বর্ষাকালে আমজাদ মিয়াকে প্রথম টিকাটুলি বাজারের পুবদিকের ঘিঞ্জি গলির শেষ মাথায় শহিদুলের মোবাইল রিচার্জের দোকানের সা


ফিশট্যাঙ্ক দেখে চিন্তাভাবনা

শুভাশীষ দাশ এর ছবি
লিখেছেন শুভাশীষ দাশ (তারিখ: শুক্র, ৩১/০৫/২০১৩ - ৯:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফিশট্যাঙ্ক দেখে চিন্তাভাবনা


মন্ত্রী-সচিববৃন্দ, একটু বাসে চড়েন

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: রবি, ২৬/০৫/২০১৩ - ৮:২৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গতকাল সচল সিমন সড়ক দুর্ঘটনায় মারাত্মকভাবে আহত হয়েছেন। বাসে চড়তে যাচ্ছিলেন, হেলপার তাকে ঠেলে ফেলে দেয়, তারপর বাস তাঁকে পিষে চলে যায় গন্তব্যের দিকে। সিমনকে গন্তব্য পাল্টে চলে যেতে হয় হাসপাতালে, যেখানে তাঁকে নিয়ে লড়ে যাচ্ছেন ডাক্তাররা। আমি চিকিৎসকদের ওপর আস্থা রেখে সিমনকে আবার আমাদের মাঝে ফিরে আসতে দেখতে চাই।


চিকিৎসক না হয়ে পোশাক শ্রমিক হলেও ভালো হতো

শামীমা রিমা এর ছবি
লিখেছেন শামীমা রিমা (তারিখ: রবি, ১৯/০৫/২০১৩ - ১২:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অতি ভদ্র আর আত্মকেন্দ্রিক হিসেবে আমাদের চিকিৎসক সম্প্রদায়ের সুনাম গগনচুম্বী !


ধাঁধার খেলা

ঈয়াসীন এর ছবি
লিখেছেন ঈয়াসীন [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৯/০৫/২০১৩ - ১২:৪৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের পাড়ার সোবহান সাহেব একবার হজে গেলেন। ফিরে আসবার পর তিনি বহু হিতকর কর্মে নিজেকে নিমজ্জিত করলেন, পাড়ার টিনশেড মসজিদটি পাকা করে দিলেন, এলাকায় সবাই মধ্যবিত্ত বিধায় সাহায্য করবার জন্যে গরীব দুখী খুঁজে পেলেন না বটে; কিন্ত প্রতি জুম্মাবারে নামায শেষে তাঁর দান খয়রাত এলাকাবাসীর দৃষ্টি এড়ালো না। বছর ঘুরে কোরবানি ঈদ এলে পেল্লাই সাইজের আটটি গরু জবেহ দিয়ে মহল্লার বাড়ী বাড়ী গোশত পাঠালেন। আরো কয়ে


দুর্যোগ ঝুঁকি প্রশমন ও মানবিক সহায়তা- বাংলাদেশের সক্ষমতা

রাতঃস্মরণীয় এর ছবি
লিখেছেন রাতঃস্মরণীয় [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৯/০৫/২০১৩ - ১:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শুরুতেই সাইক্লোন সিডর (২০০৭) ও সাইক্লোন নার্গিসের (২০০৮) মাত্রা ও ক্ষয়ক্ষতির তুলুনামূলক চিত্রটিতে একটু চোখ বুলিয়ে নিন পাঠক।


অভিন্ন সময়ে সে এবং সে...

সুবোধ অবোধ এর ছবি
লিখেছেন সুবোধ অবোধ (তারিখ: শনি, ১৮/০৫/২০১৩ - ৮:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.

মোবাইলে খুব তীক্ষ্ণ এলার্ম বেজে ওঠে। পাশ ফিরে প্রচন্ড বিরক্তি নিয়ে কেয়া স্টপ লেখা যায়গাতে ছুঁয়ে দেয়। বিশ বছরের এই জীবনে তার কাছে সব থেকে কঠিন কাজ হচ্ছে এত সকালে ঘুম থেকে ওঠা! বুধ বারের সকালটাই এমন বিরক্তিকর! এদিন সকালে ক্লাস থাকে। ঘুম থেকে তাই অনেক আগে উঠতে হয়। আবার উঠতে ইচ্ছে করে না বলে আয়েস করে চা এ চুমুক দেয়ার সময় থাকে না। আবার চাইলেই এলার্ম বন্ধ করা গেলেও মা এর একটু পর পর ডাকাডাকি বন্ধ করা যায় না। তাই উঠতেই হয়। ক্লাসেও যেতে হয়।


আশাকর্পূর

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: শুক্র, ১৭/০৫/২০১৩ - ৫:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কয়েকদিন আগেও এটা ছিলো একটা স্কুল। এর মাঠে সকালে ঘুম ঘুম চোখে সারি বাঁধা ছেলেমেয়েদের সামনে দপ্তরীর হাতের দায়সারা টানে আকাশে এক মন্থর ভূবন চিলের মতো ডানা মেলতো সবুজের মাঝে লাল একটি বৃত্ত, সহকারী প্রধান শিক্ষকের গম্ভীর আদেশের পর অনেক বিপথগামী কণ্ঠের মাঝে পাশের আমগাছের পাতায় কাঁপন ধরাতো কী শোভা কী ছায়া গো কী স্নেহ কী মায়া গো।