একবার আমাদের গ্রামের ইস্কুলের এক মাস্টার মশাই নারীশিক্ষার গুরুত্ব উপলব্ধি করে মেয়েদের ইস্কুলে পাঠানোর জন্যে বাড়ী বাড়ী ধরনা দিলেন। ইস্কুলটি যদিও শুধু মাত্র ছেলেদের শিক্ষা দানের জন্যে নয়, তবু ইস্কুলের সর্বমোট ১৪১ জন ছাত্রের মাঝে কোনো লিঙ্গ বৈষম্য ছিল না। ঘরে ঘরে গিয়ে ভবিষ্যতে স্বাবলম্বী হবার ক্ষেত্রে মেয়েদের শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা বুঝাতে বুঝাতে মাস্টার মশাইয়ের সবেধন নীলমণি এক জোড়া চটির তলা ক
কোনও এ্যাকাডেমিক কথাবার্তা নয়, নয় কোনও বিশেষজ্ঞ মতামত। তবে বাংলাদেশে দুটো সাইক্লোন রেসপন্স করেছি- কিছু ধারনা পেয়েছি যা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চাই যাতে আপনারা এগুলো উপকূলীয় এলাকায় বসবাসরত আপনাদের পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং পরিচিত মহলে জানাতে পারেন। একটুখানি সতর্কতা কিন্তু অনেক জীবন বাঁচাতে পারে এবং সম্পদও রক্ষা করতে পারে।
কিছু কিছু মানুষ আছেন যাদের কাছে জীবনের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যই হচ্ছে গুজব ছড়ানো!
(স্পয়লার অ্যালার্ট)
রানা প্লাজা ধ্বসের ঘটনা আমাদের মনে একটি স্থায়ী ছাপ ফেলে রেখে গেলেও এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটলে আমাদের প্রতিক্রিয়া কী আর কেমন হবে, তা নিয়ে এখনই নীতিনির্ধারকদের জরুরি ভিত্তিতে হোমওয়ার্ক করা প্রয়োজন। আর এ ব্যাপারে উদ্ধারকাজে জড়িত পেশাদার ও স্বেচ্ছাসেবীদের ডেকে একটি গণশুনানি করা হলে তারা উদ্ধার কার্যক্রম চালাতে গিয়ে যে অভিজ্ঞতা আর অভাবের মুখোমুখি হয়েছেন, সেগুলোও সমন্বিত হবে।
বাংলাদেশের দেক্ষিনে বঙ্গপসাগর অবস্থিত। ভারত ও মিয়ানমারের সাথে বাংলাদেশের সমূদ্র সীমানা আছে। আর এ নিয়ে বাংলাদেশের বিরোধ ছিল দুই প্রতিবেশী দেশ ভারত ও মিয়ানমারের সাথে। ভারত চাইতো তারা যেন বেশি সংখ্যক জায়গা তাদের নিয়ন্ত্রনে থাকে। অপর দিকে মিয়ানমার চাইতো তারা যেন বেশি জায়গা পায়। আর এ নিয়ে দুদেশের সাথে বাংলাদেশের বিরোধ লেগে ছিল। স্বাধীনতার পর যে বিরোধের সূচনা তার কিছুটা হয়তো নিস্পত্তি হয়েছে। বাংলাদেশ যে
[justify] প্রথম পর্বে বলেছিলাম আমার র্যাগের দিনগুলোতে সবসময়ের সাথী সেই মেরুন রঙের ডায়েরীটার কথা। আমরা বুয়েটের একটি কালো অধ্যায়ে আমাদের আন্ডারগ্রেডের জীবন শেষ করছিলাম। আমাদের চতুর্থ বর্ষের দ্বিতীয় সেমিষ্টার শুরু হয়েছিল ২০০২ সালের এপ্রিলে আর শেষ হয়েছিল অক্টোবরে। শেষ বলতে বুঝাচ্ছি ক্লাস শেষ হওয়া। এর পরে পরীক্ষা, ফলাফল এবং হল ছাড়তে ছাড়তে ২০০৩ এর ফেব্রুয়ারী। ২০০২ সালের এপ্রিল আর অক্টোবরের মাঝে একটি দিন, ৮ জুন। দিনটি কখনই ভুলে যাবার নয় এই জীবদ্দশায়। সেদিন কি এক কারনে বুয়েটে ক্লাস হলোনা। আমরা বন্ধুরা মিলে রিকশা চেপে প্রথমে হাতিরপুলে বিগ বাইট ও পরে ইস্টার্ন প্লাজায় আড্ডা দিতে গিয়েছিলাম। ক্যাম্পাসে ফিরে এসে তিতুমীর হলে দোতালায় এক বন্ধুর রুমে টিভিকার্ড এর মাধ্যমে কম্পিউটারে বিশ্বকাপ ফুটবল খেলা দেখছিলাম। হঠাৎ করে বেশ কয়েকটা কান ফাটানো শব্দ, আমাদের বুঝতে বাকী রইলনা ভয়াবহ কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে। আমার সাথে ছিল বন্ধু ওয়াসিম। আমরা দুইজন হামাগুড়ি দিয়ে রুম থেকে বারান্দায় চলে আসলাম। এসে দেখি পুরো বারান্দায় সবাই ফ্লোরে শুয়ে রয়েছে। চলতে লাগল প্রচন্ড গুলির শব্দ। আমরা আরো নিরাপদে সরে যাবার জন্য আস্তে আস্তে গড়াগড়ি দিয়ে সিড়ি বেয়ে চার চলায় উঠে গেলাম। গুলির শব্দ থেমে গেলে হলের নিচে নেমে আসলাম। বের হয়ে শুনি ’৯৯ ব্যাচের সনির গুলিতে আহত হবার কথা। আমরা বন্ধুরা সবাই চলে গেলাম ঢাকা মেডিকেলে। সনি খুব বেশিক্ষণ বেঁচে থাকেনি। এই অরাজকতার দেশটাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ও চলে গিয়েছিল না ফেরার দেশে।
তোমায় ক্ষমা করলাম।
যতটা দুঃখ দিয়ে তুমি
আমার বেঁচে থাকা কেড়ে নিলে
তার জন্য কিছুই বললাম না !
তুমি তোমার সোনার হরিণ নিয়ে
বেঁচে থাক চিরকাল
নিত্য নতুন গান নিয়ে
আর ছুটে আসব না !
চুষবে তুমি রক্তচোষা-
রক্ত তুমি চুষবে সস্তা দামে?
ঠোট-জিহ্বা, গালের কশা
টকটকে লাল রক্ত এবং ঘামে।