কিছু কিছু দিন আসে যার পুরোটাই খারাপ। এমন দিনের শুরু হয় ঘড়ির অ্যালার্ম ঠিকমতো না বেজে। এরপরে তাড়াহুড়ো করে শেভ করতে গিয়ে গাল কেটে যায়। গাড়ীতে উঠে দেখা যায় তেলের কাটা শূন্যের কাছে। স্টারবাকস এ কফি নিতে গিয়ে দেখা যায় রুম ফর ক্রিম বলার পরেও ব্যাটারা টইটুম্বুর করে কফি ভরে দিয়েছে। পেছনের গাড়ীটা অযথাই হর্ন দিয়ে মেজাজ খারাপ করে দেয়। কিউবে যাবার পথে বসের সাথে দেখা হয়ে যায়, আড়চোখে একবার ঘড়ি
ভূমিকা বা ভণিতাহীন...
আমার আয়নায় প্রতিবিম্বিত চরিত্রগুলো -
পার্ল এস. বা্কের মা
চেজিরা, টু উইমেন, আলবার্তো মোরাভিয়া
দীপার সাতকাহন
গর্ভধারিনী জয়িতাঃ
(তারিফ শেরহান শুভ)
"আমি একটু সহজ-সরল, আপনি একটু কুটিল
আমি দেখতে টোকাই টোকাই, আপনি কিন্তু জটিল।
আমি একটু ব্যাকডেটেড, আপনি অনেক জ্ঞানী
যেই রাজ্যের চাকর আমি, আপনি সেটার রাণী।
আমি একটু 'ক্ষ্যাত' টাইপ, আপনি চরম ইসমারট
আমি তো জাস্ট মুদি দোকান, আপনি হলেন ওয়ালমার্ট ।
আমি খুবই জড়সড়, আপনি কনফিডেন্ট
আমি মাখি ম্যাজিক পাউডার, আপনি পেপসোডেন্ট ।
বয়সে আমি একটু ছোট, আপনি একটু বড়
জীবনটা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়া উপন্যাসের কোন চরিত্র না। তারপর... (ভূমিকায় আর কথা না বাড়াই!)
আমার আয়নায় প্রতিবিম্বিত চরিত্রগুলো -
পার্ল এস বাকের মা
চেজিরা, টু উইমেন, আলবার্তো মোরাভিয়া
দীপার সাতকাহনঃ
ভুলপথে বিস্তর হেঁটে যেতে পারি,
ভুল ঠিকানাও হতে পারে ঘরবাড়ি,
ভুল করে ভুল হাতে দিতে পারি ফুল,
ভুল হাত ভালবেসে ভুলের মাশুল।
ভুল খামে এঁটে দিয়ে ভুলভাল চিঠি -
ঠিকানাও ভুল সেঁটে ভুল বাসে উঠি।
নদ-নদী কী বুঝে যে ভুল পথে ছোটে,
পাড়ি দিয়ে মহাদেশ, লোনাজল জোটে!
মগজে বিষাক্ত সংস্কার,
চেতনায় বিশ্বাসের বিষ,
কিছু অভ্যাস, প্রাত্যহিক অহংকার,
হঠাৎ ঝড়ে জাহাজ ভোলে দিক
আকাশ মোছে তারার হাতের ছাপ
সাগর ফোঁসে গোখরো সাপের ছাও
ঢেউয়ের মেয়ে খলখলিয়ে হাসে
নাবিক তুমি একলা কোথায় যাও?
আমরা জানি মুসলিম মারা গেলে কবর দেয়া হয়, হিন্দু মারা গেলে পোড়ান হয়, লাদেন মারা গেলে সমুদ্রে ফেলে দেয়া হয়, কিন্তু নাস্তিক মারা গেলে কি করতে হবে তার কোন সুস্পষ্ট দিক নির্দেশনা পাওয়া যাচ্ছে না। এহেন সিদ্ধান্তহীনতা নাস্তিকদের মৃতজীবনে কোন সমস্যা সৃষ্টি করে কিনা জানা না গেলেও জীবিতদের জন্য এটা মাঝে মাঝেই সমস্যার কারন হয়ে দাঁড়ায়। উদাহরনস্বরূপ, কিছুদিন আগে পত্রিকায় দেখলাম ঢাকানিবাসী এক স্কুল/কল
(তারিফ শেরহান শুভ)
জীবনটা মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পড়া উপন্যাসের কোনো চরিত্র না। যেখানে সুখ-দুঃখ, ভালোলাগা-মন্দলাগা, হাসি-কান্নার মত ছোটবড় প্রতিটি অনুভূতির গাঁট ধরা থাকবে অভিজ্ঞ কোন হাতের যাদুকরীতে। জীবনের প্রতিটা বাঁক বরং আরো অনেক বেশি বর্ণিল, আপেক্ষিক, অনিশ্চিত ও বৈচিত্র্যময়। কোথাও চরম আবার কোথাও নির্মল যা আগে থেকে অনুমান করা কঠিন। তারপরেও ভালো লাগা উপন্যাসের প্রিয় কোন চরিত্রের মাঝে প্রায়শই আমরা ফুটে উঠতে দেখি নিজের প্রতিচ
যদি তুমি বড়োসড় আকারে মিথ্যা বলতে পারো এবং সেটা চালিয়ে যেতে পারো, শেষে এসে জনতা তোমার কথা বিশ্বাস করতে শুরু করবে।
একদিনের জার্মান চ্যাঞ্চেলর এবং হিটলারের প্রচারমন্ত্রী পল জোসেফ গোয়েবলসের বলা এই কথাটি আজ অবধি সত্যি হিসেবে দেখা যাচ্ছে। সাম্প্রতিক গণজাগরন নিয়ে আমাদের সাইবার প্রচারজগতে গোয়েবলসের কথার সত্যতা চোখে পড়ার মত।