আগে যেখানে থেমেছিলাম
“"এয়ারপোর্টে পৌঁছে চেক ইন সহ আরও কাজ শেষ করে উঠে গেলাম প্লেনে বিনা ঝামেলায়। সিটে বসতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ, চোয়াল ঝুলে মাটিতে। এ আমি কি দেখছি?? এও কি সম্ভব??"”
[justify]একইসাথে বিখ্যাত (ফটোগ্রাফার) এবং কুখ্যাত (পশুপাখির বিশেষ মুহূর্তের অন্তরঙ্গ ছবি তুলে পাবলিক ডোমেনে অনুমতি ছাড়াই প্রকাশ করার জন্য) ফাহিম হাসানের সাথে ক্লান্ত পায়ে হেঁটে আসছিলাম, সারারাত মুস্তাফিজ ভাই আর সুজন্দার সাথে তৃতীয় দফা জম্পেশ আড্ডা দেয়ার পর। ২০১৩ এর শুরুটা বেশ জমজমাট হল ফাহিমের আগমন উপলক্ষে। আনুষ্ঠানিকতা আমার বরাবর করা হয় না, পহেলা জানুয়ারী বা মহররম যাই হোক না কেন, ছুটি পেলে
এক।।
বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক সূত্র থেকে জানা যায়, বহু বছর আগে পৃথিবীর মানব সভ্যতা পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। এই পৃথিবীতে এক সময় মানুষ শিল্প ও বিজ্ঞান চর্চার মাধ্যমে উন্নতির পথে এগিয়ে যাচ্ছিল। এর পর বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে যুদ্ধের কারণে সেই সভ্যতা বিলুপ্ত হয়- প্রাচীন পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা (যাকে তারা ঈশ্বর-আল্লাহ-ভগবান-গড ইত্যাদি নামে ডাকতো) নিহত হন।
তার বহু বছর পর পরম করুণাময়ী সর্বশক্তিময়ী ঈশ্বরী ঠিক করেন আবার মানবী সভ্যতার জন্ম দেবেন। এই উদ্দেশ্যে তিনি প্রথম নারী এডা-কে তৈরি করেন এবং তাকে স্বর্গে বড় করে তুলতে থাকেন। এডা বড় হওয়ার পর তার খুব একা একা লাগতে থাকায় এডার ডান পাঁজরের হাড় থেকে ঈশ্বরী তৈরি করেন নতুন পৃথিবীর প্রথম পুরুষ ইভোকে। নতুন পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ থেকে জানা যায়, ইভো ঈশ্বরীর বিরুদ্ধাচারণকারী "শয়তানী"র প্ররোচণায় এডাকে জ্ঞান বৃক্ষের ফল খেতে উৎসাহ দেন। এতে ঈশ্বরী তাদের শাস্তি দিতে পৃথিবীতে নিক্ষেপ করেন এবং তা থেকেই পৃথিবীতে নতুন মানবীসভ্যতা গড়ে ওঠে।
রীতিমতো বড়দের ছড়া। শ্লীলবায়ুগ্রস্তদের পাঠ নিষেধ। সংসারে এক সন্ন্যাসীর "কামরাঙা ছড়া" সিরিজ দিয়ে বহুলাংশে অনুপ্রাণিত। শিরোনামে আংরেজি HORNY কথাটার বাংলা অনুবাদের দুশ্চেষ্টা করা হয়েছে।
০১
গত দিন দশেক ধরে চলছে হলিডে সিজন। ফল সেমেস্টার শেষ; বড়দিন, নববর্ষ ইত্যাদি নানাবিধ ধুনফুন বাবদ প্রাপ্য ছুটি প্রায় দিন বিশেকের।
মূল- অরসন স্কট কার্ড
[অনুবাদকের কথা- অরসন স্কট কার্ড আমেরিকান লেখক। মূলত বৈজ্ঞানিক কাহিনী লেখেন, তবে তার সৃষ্টি বহুমাত্রিক। তার গল্পসংকলন 'ম্যাপ্স ইন দ্য মিরর' হস্তগত হয়ে বেশ কয়েকমাস আগে। পড়তে গিয়ে লেখকের চুম্বকের মত পাঠক ধরে রাখার ক্ষমতা বুঝতে পারি। যা এর আগে পেয়েছিলাম মাইকেল ক্রাইটন, গ্রিশাম, ড্যান ব্রাউনের লেখার মধ্যে। গল্প সংকলনের একটা অনুবাদের চেষ্টা করলাম শুধু ওই মজাটা শেয়ার করার জন্য। পেরেছি কিনা পাঠকের হাতে তার বিচার ন্যস্ত করলাম। ধন্যবাদ। ]
[justify]
এই লেখায় রবিনসন ক্রুসো প্রথমবারের মতো আরেকজন মানুষের সান্নিধ্যে আসবে। ফলে এখানে প্রথমবারের মতো দেখা দিবে সমাজ গঠনের সুযোগ। ক্রুসো সহিংসতার মাধ্যমে কীভাবে সেই সুযোগ গ্রহণ কিংবা নষ্ট করতে পারে তার কয়েকটি দিক আমরা আলোচনা করবো।
সহিংসতা (ভাবানুবাদ)
আজকের এই লেখাটি একটি নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করার লেখা; দীর্ঘ ১৩/১৪ বছর ধরে টিভিতে কাজ করার ফলে, বিশেষত ইংলন্ডে টানা প্রায় ১০ বছর কাজ করার সময় অগুনতি মানুষের কাছ থেকে সাহায্য পেয়েছি পুরো ইয়োরোপ জুড়ে। তাদের সকলের কাছে, যারা দিনের পর দিন আমাকে মতামত জানিয়ে সাহায্য করেছেন, যারা অন্তত একদিন হলেও আমার যে কোন অনুষ্ঠান দেখেছেন, আমার সহকর্মিরা যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে পর্দার আড়ালে থেকে আমাকে পরিচিত মুখ ক
(১)
~বিপাশা~
- “হ্যালো, রীনা এবার শুনতে পাচ্ছিস? ব্লু-টুথটা একটু নড়ে গেছিল। যাইহোক যা বলছিলাম, আরে সে অনেক ঝামেলা। রাজপরিবারে বিয়ে হওয়া যে কি ঝকমারি, সে আর তুই কি বুঝবি?”
- “থামতো বিপাশা! এদিকে ‘হার হাইনেস বিপাশা সিং’ শুনতে নিশ্চয়ই দারুণ লাগে?”